শিরোনাম :
Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত 

সোনা আবিষ্কারের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৪১:৩৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৭৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মহাজাগতিক বিশ্বে প্রতিনিয়ত যা ঘটে চলেছে তা সত্যিই চমকে দেওয়ার মতই। অতীতের ওপরই যে বর্তমান নির্ভর করে এমনই এক বাস্তব প্রমাণ মিলল এই মহাবিশ্বে।
প্রায় ১৩ কোটি বছর আগে দুটো মৃত তারার মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সেই সংঘর্ষে মহাকাশে তৈরি হয় এমন এক রশ্মির যা ভারী ধাতুকে সোনা বানিয়ে দিতে সক্ষম।

শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এমনই তথ্যের সত্যতা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে এটা সম্ভব বলেই তাদের মতামত। সেক্ষেত্রে বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরীক্ষিত সত্য তথ্য ফের প্রমাণ করে দিল, অতীতের ওপর বর্তমান আজও নির্ভরশীল। গবেষকরা বলছেন, বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তথ্যই এই রশ্মির চিহ্নিতকরণ করতে সাহায্য করেছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভিড রিৎজি বলেন, “‌মহাবিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ আতশবাজি দেখা বলা যেতে পারে এই অবস্থাকে। ‌ ১৯১৬ সালে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন এই ধরনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তরঙ্গের কথা বলেছিলেন। যা আজ বাস্তব হয়ে উঠছে।
মহাজাগতিক বিশ্বে এই সংঘাতের ফলে সৃষ্ট রশ্মির জন্য বেশকিছু রাসায়নিক পরিবর্তন হয়ে ভারী ধাতু সোনা, রূপা, প্ল্যাটিনাম এবং ইউরেনিয়াম তৈরি করবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

 ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

সোনা আবিষ্কারের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা!

আপডেট সময় : ১২:৪১:৩৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মহাজাগতিক বিশ্বে প্রতিনিয়ত যা ঘটে চলেছে তা সত্যিই চমকে দেওয়ার মতই। অতীতের ওপরই যে বর্তমান নির্ভর করে এমনই এক বাস্তব প্রমাণ মিলল এই মহাবিশ্বে।
প্রায় ১৩ কোটি বছর আগে দুটো মৃত তারার মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সেই সংঘর্ষে মহাকাশে তৈরি হয় এমন এক রশ্মির যা ভারী ধাতুকে সোনা বানিয়ে দিতে সক্ষম।

শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এমনই তথ্যের সত্যতা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে এটা সম্ভব বলেই তাদের মতামত। সেক্ষেত্রে বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরীক্ষিত সত্য তথ্য ফের প্রমাণ করে দিল, অতীতের ওপর বর্তমান আজও নির্ভরশীল। গবেষকরা বলছেন, বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তথ্যই এই রশ্মির চিহ্নিতকরণ করতে সাহায্য করেছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভিড রিৎজি বলেন, “‌মহাবিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ আতশবাজি দেখা বলা যেতে পারে এই অবস্থাকে। ‌ ১৯১৬ সালে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন এই ধরনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তরঙ্গের কথা বলেছিলেন। যা আজ বাস্তব হয়ে উঠছে।
মহাজাগতিক বিশ্বে এই সংঘাতের ফলে সৃষ্ট রশ্মির জন্য বেশকিছু রাসায়নিক পরিবর্তন হয়ে ভারী ধাতু সোনা, রূপা, প্ল্যাটিনাম এবং ইউরেনিয়াম তৈরি করবে।