শিরোনাম :
Logo ঘাতকের বুলেটে সাভারের রাজপথে অত্যন্ত নির্মমভাবে শহীদ হন শিক্ষার্থী ইয়ামিন Logo পলাশবাড়ীতে ধানের শীর্ষ প্রতিকের পক্ষে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত Logo হাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী ব্র‍্যাকনেট প্রেজেন্টস আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি সামার সিম্পোজিয়াম ২০২৫ Logo সাজিদের মৃত্যু ‘অস্বাভাবিক’ দাবি করে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রেস কনফারেন্স Logo শেরপুরে ‘রূপসী শেরপুর’-এর মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন Logo জবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত Logo খাগড়াছড়ির ত্রিপুরা কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ মিছিল Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন Logo সাজিদের জানাজা সম্পন্ন, মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে তদন্তের ঘোষণা Logo ঊচত এর দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

সোনা আবিষ্কারের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৪১:৩৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৬৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মহাজাগতিক বিশ্বে প্রতিনিয়ত যা ঘটে চলেছে তা সত্যিই চমকে দেওয়ার মতই। অতীতের ওপরই যে বর্তমান নির্ভর করে এমনই এক বাস্তব প্রমাণ মিলল এই মহাবিশ্বে।
প্রায় ১৩ কোটি বছর আগে দুটো মৃত তারার মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সেই সংঘর্ষে মহাকাশে তৈরি হয় এমন এক রশ্মির যা ভারী ধাতুকে সোনা বানিয়ে দিতে সক্ষম।

শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এমনই তথ্যের সত্যতা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে এটা সম্ভব বলেই তাদের মতামত। সেক্ষেত্রে বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরীক্ষিত সত্য তথ্য ফের প্রমাণ করে দিল, অতীতের ওপর বর্তমান আজও নির্ভরশীল। গবেষকরা বলছেন, বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তথ্যই এই রশ্মির চিহ্নিতকরণ করতে সাহায্য করেছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভিড রিৎজি বলেন, “‌মহাবিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ আতশবাজি দেখা বলা যেতে পারে এই অবস্থাকে। ‌ ১৯১৬ সালে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন এই ধরনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তরঙ্গের কথা বলেছিলেন। যা আজ বাস্তব হয়ে উঠছে।
মহাজাগতিক বিশ্বে এই সংঘাতের ফলে সৃষ্ট রশ্মির জন্য বেশকিছু রাসায়নিক পরিবর্তন হয়ে ভারী ধাতু সোনা, রূপা, প্ল্যাটিনাম এবং ইউরেনিয়াম তৈরি করবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ঘাতকের বুলেটে সাভারের রাজপথে অত্যন্ত নির্মমভাবে শহীদ হন শিক্ষার্থী ইয়ামিন

সোনা আবিষ্কারের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা!

আপডেট সময় : ১২:৪১:৩৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মহাজাগতিক বিশ্বে প্রতিনিয়ত যা ঘটে চলেছে তা সত্যিই চমকে দেওয়ার মতই। অতীতের ওপরই যে বর্তমান নির্ভর করে এমনই এক বাস্তব প্রমাণ মিলল এই মহাবিশ্বে।
প্রায় ১৩ কোটি বছর আগে দুটো মৃত তারার মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সেই সংঘর্ষে মহাকাশে তৈরি হয় এমন এক রশ্মির যা ভারী ধাতুকে সোনা বানিয়ে দিতে সক্ষম।

শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এমনই তথ্যের সত্যতা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে এটা সম্ভব বলেই তাদের মতামত। সেক্ষেত্রে বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরীক্ষিত সত্য তথ্য ফের প্রমাণ করে দিল, অতীতের ওপর বর্তমান আজও নির্ভরশীল। গবেষকরা বলছেন, বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তথ্যই এই রশ্মির চিহ্নিতকরণ করতে সাহায্য করেছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভিড রিৎজি বলেন, “‌মহাবিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ আতশবাজি দেখা বলা যেতে পারে এই অবস্থাকে। ‌ ১৯১৬ সালে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন এই ধরনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির তরঙ্গের কথা বলেছিলেন। যা আজ বাস্তব হয়ে উঠছে।
মহাজাগতিক বিশ্বে এই সংঘাতের ফলে সৃষ্ট রশ্মির জন্য বেশকিছু রাসায়নিক পরিবর্তন হয়ে ভারী ধাতু সোনা, রূপা, প্ল্যাটিনাম এবং ইউরেনিয়াম তৈরি করবে।