শিরোনাম :
Logo কচুয়ার পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত Logo শহীদ রুমি স্মৃতি পাঠাগারের সাময়িকী  ” মুক্তবাক” এর মোড়ক উন্মোচন Logo খুলনার কয়রায় প্রায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংস, মাথা এবং হরিণ শিকারের ফাঁদসহ ১ জন হরিণ শিকারিকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড Logo জসিম সভাপতি, ফখরুল সম্পাদক দীর্ঘ ছয় বছর পর চাঁদপুর জেলা সমিতি ইউকের নির্বাচন সম্পন্ন Logo নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান Logo ইবি অভয়ারণ্যের শরৎ সম্ভাষণ: “গ্রামীণ ঐতিহ্যের ছোঁয়া ও বায়োস্কোপের রঙিন আবেশ” Logo চাঁদপুর সদরের ১৪ ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি ও ভোগান্তি কমেছে Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা Logo চাঁদপুরে কবরস্থ করতে দেওয়া শিশু মৃত নয়, জীবিত! Logo “শিক্ষা ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তনে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা” – ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান

ডায়েটেই লুকিয়ে মোটা হওয়ার উপাদান !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৯:৪৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ডায়েটের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাচ্ছেন? রোগা হওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছেন। নিয়ম করে মোটা টাকা খরচ করে জিম, নয়তো বাড়িতে ব্যায়াম।

কিন্তু ফল যা তাই। ১ কেজি ওজন কমছে না, বরং বাড়ছে। কিন্তু কেন কমছে না ওজন? সমস্যা লুকিয়ে আপনার সাধের হেল্থ ফুডে। জানেন কি সেটা?

১. গমের পাউরুটি : গমের পাউরুটি স্বাস্থ্যকর, সবাই জানেন সে কথা। কিন্তু বাজার চলতি গমের পাউরুটিতে যে কেমিক্যাল থাকে, তা রীতিমতো ক্ষতিকারক। প্রক্রিয়াজাত গমের আটাতে থাকতে পারে মোটা হওয়ার যাবতীয় উপাদান। তবে বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন ব্রাউন রাইস। কার্যকর ভূমিকা নেবে আপনার ডায়েটে এই খাবার। আর মোটা হওয়ার কোনো ভয়ও নেই।

২. ফলের রস : প্যাকেটজাত বা বোতলজাত ফলের রস সহজলভ্য। খেতেও সুস্বাদু। স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে খেলেও, ক্ষতিকর পানীয়র মধ্যেই পড়ছে এই প্যাকেটজাত ফলের রস। এতে দেওয়া হয় ক্ষতিকারক রং ও রাসায়নিক। এছাড়াও যে চিনি ব্যবহার করা হয়, তাও মোটেই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। কারণ শরীরে এর থেকে বাড়তে পারে শর্করার পরিমাণ। বাড়তে পারে ওজন। বিকল্প হিসেবে পানি খান। নয়তো বাড়িতেই বানিয়ে নিন গোটা ফল দিয়ে ফলের রস।

৩. কৃত্রিম চিনি : মধুমেহর আশঙ্কায় আমরা অনেকেই চিনির বদলে কৃত্রিম চিনি খেয়ে থাকি। সেই কৃত্রিম চিনি তৈরি হয় অ-প্রাকৃতিক কেমিক্যাল দিয়ে যা আমাদের শরীর হজম করতে পারে না। এই কৃত্রিম উপাদানগুলোই আমাদের শরীরে চর্বি হিসেবে জমা হয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাদের ডায়াবেটিস নেই, কৃত্রিম চিনি বেশি খেলে তাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে। হতে পারে ওবেসিটি ও হার্টের সমস্যাও। দেখা দিতে পারে হজমের সমস্যাও।

৪. সয়া দুধ: সয়া মিল্ক কম বেশি সবাই ব্যবহার করি। আমরা জানি সয়া দুধ ওজন কমায়। কিন্তু যেসব সয়া দুধ বাজারে বিশেষত শপিং মলে মেলে, তা নিম্ন মানের এবং প্রক্রিয়াজাত দুধ। যা পরে ক্ষতিকারক তরল পদর্থে পরিণত হয়। এটি শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এতে মোটা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।

৫. মারজারিন: কৃত্রিম মাখন বা মারজারিন মোটা করে দিতে পারে। এর বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন ঘরে তৈরি মাখন। এতে থাকবে ভাল চর্বি যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কচুয়ার পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

ডায়েটেই লুকিয়ে মোটা হওয়ার উপাদান !

আপডেট সময় : ০৪:৪৯:৪৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ডায়েটের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাচ্ছেন? রোগা হওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছেন। নিয়ম করে মোটা টাকা খরচ করে জিম, নয়তো বাড়িতে ব্যায়াম।

কিন্তু ফল যা তাই। ১ কেজি ওজন কমছে না, বরং বাড়ছে। কিন্তু কেন কমছে না ওজন? সমস্যা লুকিয়ে আপনার সাধের হেল্থ ফুডে। জানেন কি সেটা?

১. গমের পাউরুটি : গমের পাউরুটি স্বাস্থ্যকর, সবাই জানেন সে কথা। কিন্তু বাজার চলতি গমের পাউরুটিতে যে কেমিক্যাল থাকে, তা রীতিমতো ক্ষতিকারক। প্রক্রিয়াজাত গমের আটাতে থাকতে পারে মোটা হওয়ার যাবতীয় উপাদান। তবে বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন ব্রাউন রাইস। কার্যকর ভূমিকা নেবে আপনার ডায়েটে এই খাবার। আর মোটা হওয়ার কোনো ভয়ও নেই।

২. ফলের রস : প্যাকেটজাত বা বোতলজাত ফলের রস সহজলভ্য। খেতেও সুস্বাদু। স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে খেলেও, ক্ষতিকর পানীয়র মধ্যেই পড়ছে এই প্যাকেটজাত ফলের রস। এতে দেওয়া হয় ক্ষতিকারক রং ও রাসায়নিক। এছাড়াও যে চিনি ব্যবহার করা হয়, তাও মোটেই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। কারণ শরীরে এর থেকে বাড়তে পারে শর্করার পরিমাণ। বাড়তে পারে ওজন। বিকল্প হিসেবে পানি খান। নয়তো বাড়িতেই বানিয়ে নিন গোটা ফল দিয়ে ফলের রস।

৩. কৃত্রিম চিনি : মধুমেহর আশঙ্কায় আমরা অনেকেই চিনির বদলে কৃত্রিম চিনি খেয়ে থাকি। সেই কৃত্রিম চিনি তৈরি হয় অ-প্রাকৃতিক কেমিক্যাল দিয়ে যা আমাদের শরীর হজম করতে পারে না। এই কৃত্রিম উপাদানগুলোই আমাদের শরীরে চর্বি হিসেবে জমা হয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাদের ডায়াবেটিস নেই, কৃত্রিম চিনি বেশি খেলে তাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে। হতে পারে ওবেসিটি ও হার্টের সমস্যাও। দেখা দিতে পারে হজমের সমস্যাও।

৪. সয়া দুধ: সয়া মিল্ক কম বেশি সবাই ব্যবহার করি। আমরা জানি সয়া দুধ ওজন কমায়। কিন্তু যেসব সয়া দুধ বাজারে বিশেষত শপিং মলে মেলে, তা নিম্ন মানের এবং প্রক্রিয়াজাত দুধ। যা পরে ক্ষতিকারক তরল পদর্থে পরিণত হয়। এটি শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এতে মোটা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।

৫. মারজারিন: কৃত্রিম মাখন বা মারজারিন মোটা করে দিতে পারে। এর বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন ঘরে তৈরি মাখন। এতে থাকবে ভাল চর্বি যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।