বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা সঙ্কটাপন্ন এলাকা ঘোষণা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১০:৫৮:১৬ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়র হোসেন মঞ্জু বলেছেন, পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে নিয়মিত মামলা ও এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বাজেট অধিবেশনে গতকাল সোমবার টেবিলে উত্থাপিত জামালপুর-২ আসনের এমপি ফরিদুল হক খানের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, ঢাকার চারপার্শ্বস্থ বুড়ীগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদীকে পরিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) হিসেবে ঘোষণা করে দূষণ রোধের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে শিল্প দূষণ থেকে সৃষ্ট পানি যাতে দূষিত না হয় তার জন্য কেন্দ্রিয় বর্জ্য পরিশোধনাগার স্থাপনপূর্বক ১০টি ইকোনোমিক জোন স্থাপনের পরিকল্পনা এবং শিল্প বর্জ্য হতে দূষণ হ্রাসের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে তরল বর্জ্য নির্গমনকারী সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে ‘জিরো টলারেন্স’ পলিসি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফা- হতে সারাদেশে বনায়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ১৪৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৪টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুরে জুলাই শহিদ পরিবার ও যোদ্ধাদের মানববন্ধন

বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা সঙ্কটাপন্ন এলাকা ঘোষণা !

আপডেট সময় : ১০:৫৮:১৬ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়র হোসেন মঞ্জু বলেছেন, পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে নিয়মিত মামলা ও এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বাজেট অধিবেশনে গতকাল সোমবার টেবিলে উত্থাপিত জামালপুর-২ আসনের এমপি ফরিদুল হক খানের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, ঢাকার চারপার্শ্বস্থ বুড়ীগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদীকে পরিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) হিসেবে ঘোষণা করে দূষণ রোধের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে শিল্প দূষণ থেকে সৃষ্ট পানি যাতে দূষিত না হয় তার জন্য কেন্দ্রিয় বর্জ্য পরিশোধনাগার স্থাপনপূর্বক ১০টি ইকোনোমিক জোন স্থাপনের পরিকল্পনা এবং শিল্প বর্জ্য হতে দূষণ হ্রাসের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে তরল বর্জ্য নির্গমনকারী সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে ‘জিরো টলারেন্স’ পলিসি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফা- হতে সারাদেশে বনায়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ১৪৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৪টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।