শিরোনাম :
Logo জাবি ছাত্রদলের বর্ধিত কমিটি নিয়ে নানা সমালোচনা Logo দৈনিক কালের কন্ঠের সম্পাদকের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ! Logo গল্লামারী মৎস্য খামার হস্তান্তরে প্রধান উপদেষ্টার কাছে খুবি শিক্ষার্থীদের খোলা চিঠি Logo ইবিতে হিন্দু ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি Logo খুবির আবাসন সংকট ও ক্যাম্পাস সম্প্রসারণ নিরসনে বাধা গল্লামারী মৎস্য খামার Logo রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কালচারাল সোসাইটির সভাপতি নিতু, সাধারণ সম্পাদক রিদয় Logo ডাঃ আব্দুল হাই ফাউন্ডেশনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ: ৯৩ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে বৃত্তি সনদ ও নগদ সহায়তা প্রদান Logo সিরাজগঞ্জে রাস্তার কাজ শেষ হওয়ার আগেই ফাটল! প্রশাসনের তদন্তে অনিয়মের প্রমাণ Logo আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: জবির ফিন্যান্স ১৭তম ব্যাচের সহপাঠীদের বিবৃতি

ঝিনাইদহে মনিটরিং ব্যাবস্থা নেই,রমজানকে ঘিরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যে আগুন !

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ১০:৪২:১৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০১৭
  • ৭৪২ বার পড়া হয়েছে

জাহিদুর রহমান তারিক,ঝিনাইদহঃ  ঝিনাইদহে রমজানকে ঘিরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যে আগুন, মুল্যে ঊর্ধ্বগতি থামছেইনা। মনিটরিং সুব্যাবস্থা না থাকায়, জেলা জুড়ে ক্রেতাসাধারন হতাশ। রমজান এলে আমাদের বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়া একটা নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। ভোগ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এই সময় সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস ওঠে। তেমনি চিত্র দেখা গেছে ঝিনাইদহের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের বাজারে। রমজান মাসের শুরু থেকেই চাল, ডাল, চিনি, তেল ও কাঁচা মালের বাজার উর্ধ্বমুখী রয়েছে।

বার-বার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ার কারণে মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ বিপাকে পড়েছেন। তাদের অভিযোগ সরকারের সদিচ্ছা থাকলেই ঊর্ধ্বগতির দামের এই লাগাম টেনে ধরা সম্ভব। স্থানীয় ক্রেতা মো.জাহাঙ্গির আলম বলেন, মুসলমানরা ধর্মের নিয়ম মেনে চলে না। রমজান শুরু হওয়ার আগে এক দফা ও রমজান শুরুর পরপরই আরেক দফা বেড়েছে বেশিরভাগ পণ্যের দাম। সবচেয়ে বেড়েছে সংসারের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় চাল, তেল, চিনি ও কাঁচা মরিচের দাম। মাছ ব্যবসায়ী বিশারত বলেন, সঠিকভাবে বাজার মনিটরিং না থাকার কারণে রোজার শেষের দিকে আরেক দফা দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে। দাম কবে স্থিতিশীল হবে, এ নিয়ে শঙ্কায় ক্রেতারা। আরেক মাছ ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন বলেন, সব ধরনের চাষের মাছের দাম কেজি প্রতি ৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

জৈনিক চাল ব্যবসায়ী বলেন, সব ধরনের চালের দাম কেজি প্রতি ২ টাকা থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে রমজানের শুরুতেই। হঠাৎ দাম বাড়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটা সিন্ডিকেট বছরের পর বছর আমাদের নিয়ে খেলছে। আর আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে তাদের সরকারিভাবে আরও মদদ দিয়ে যাচ্ছি। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত বাজার মনিটরিং করছি। সেই সঙ্গে প্রয়োজন অনুপাতে চলছে মোবাইল কোর্ট।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জাবি ছাত্রদলের বর্ধিত কমিটি নিয়ে নানা সমালোচনা

ঝিনাইদহে মনিটরিং ব্যাবস্থা নেই,রমজানকে ঘিরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যে আগুন !

আপডেট সময় : ১০:৪২:১৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০১৭

জাহিদুর রহমান তারিক,ঝিনাইদহঃ  ঝিনাইদহে রমজানকে ঘিরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যে আগুন, মুল্যে ঊর্ধ্বগতি থামছেইনা। মনিটরিং সুব্যাবস্থা না থাকায়, জেলা জুড়ে ক্রেতাসাধারন হতাশ। রমজান এলে আমাদের বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়া একটা নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। ভোগ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এই সময় সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস ওঠে। তেমনি চিত্র দেখা গেছে ঝিনাইদহের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের বাজারে। রমজান মাসের শুরু থেকেই চাল, ডাল, চিনি, তেল ও কাঁচা মালের বাজার উর্ধ্বমুখী রয়েছে।

বার-বার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ার কারণে মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ বিপাকে পড়েছেন। তাদের অভিযোগ সরকারের সদিচ্ছা থাকলেই ঊর্ধ্বগতির দামের এই লাগাম টেনে ধরা সম্ভব। স্থানীয় ক্রেতা মো.জাহাঙ্গির আলম বলেন, মুসলমানরা ধর্মের নিয়ম মেনে চলে না। রমজান শুরু হওয়ার আগে এক দফা ও রমজান শুরুর পরপরই আরেক দফা বেড়েছে বেশিরভাগ পণ্যের দাম। সবচেয়ে বেড়েছে সংসারের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় চাল, তেল, চিনি ও কাঁচা মরিচের দাম। মাছ ব্যবসায়ী বিশারত বলেন, সঠিকভাবে বাজার মনিটরিং না থাকার কারণে রোজার শেষের দিকে আরেক দফা দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে। দাম কবে স্থিতিশীল হবে, এ নিয়ে শঙ্কায় ক্রেতারা। আরেক মাছ ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন বলেন, সব ধরনের চাষের মাছের দাম কেজি প্রতি ৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

জৈনিক চাল ব্যবসায়ী বলেন, সব ধরনের চালের দাম কেজি প্রতি ২ টাকা থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে রমজানের শুরুতেই। হঠাৎ দাম বাড়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটা সিন্ডিকেট বছরের পর বছর আমাদের নিয়ে খেলছে। আর আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে তাদের সরকারিভাবে আরও মদদ দিয়ে যাচ্ছি। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত বাজার মনিটরিং করছি। সেই সঙ্গে প্রয়োজন অনুপাতে চলছে মোবাইল কোর্ট।