শিরোনাম :
Logo চাঁদপুরে কবরস্থ করতে দেওয়া শিশু মৃত নয়, জীবিত! Logo “শিক্ষা ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তনে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা” – ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান Logo সিরাজগঞ্জে বসতবাড়ির জমি দখলের হুমকির অভিযোগে জিডি Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত

চুয়াডাঙ্গায় গাছিরা ব্যস্ত সময় পার করছে,প্রস্ততি রস সংগ্রহের।

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:০৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন (চুয়াডাঙ্গা)

চলে এসেছে শীতের আগমণি র্বাতা। সকাল সন্ধায় শীত অনুভূত হচ্ছে সকাল-সন্ধা থেকে হালকা কুয়াশায় ঢেকে পড়ছে চারিদিকে। ঘাস-ফসলে জানান দিচ্ছে শিশির ফোটা পানি শীতের শুরুতে চুয়াডাঙ্গা গাছিরা রস সংগ্রহের জন্য গাছ প্রস্ততের কাজ শুরু করছে প্রতিদিন সকালে হালকা শীত উপেকক্ষা করে গাছিরা তাদেও গাছ কাটা যন্ত্র নিয়ে গাছ পরিচর্যা করতে ব্যস্ত সময় পার করছে।

গাছি সিদ্দিক রহমান বলেন শীত শুরু হয়ে গেছে আমরা খেজুর গাছ কাটা শুরু করে দিয়েছি,আর কিচু দিনের মধ্যে রস সংগ্রহ করব। এই রস থেকে গুড়-পাটালি হবে, আমাদের চুয়াডাঙ্গার গুড়ে সব জেলায় একটা সুনাম আছে। এই গুড় বিক্রয় করে আমরা ভালো পারশ্রমিক পায়। এতে আমাদেরও সংসার চলে শীতের সিজেনে আমরা খুশিও থাকি।

বাজারে যখন পণ্যেও দাম উর্ধগতি তার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে গাছির যন্ত্রের দাম । একজন গাছি প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ টি গাছ প্রস্তত করতে পারে এতে তাদের দিনে আয় আসে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা। গাছ প্রস্তত করার পর হবে রস সংগ্রহ তৈরি হবেন উৎকৃষ্ট মানের গুড় ও পাটালি। এ জেলার গুড়-পাটালি বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ্ করা হয় এবং সুনাম বিক্ষাত। গাছিদের অর্থনেতিক অবস্থা পরিবর্তন করে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলার চারটি উপজেলার মোট ২ লাখ ৪৮ হজার ৯৬০ টি খেজুর গাছ রয়েছে।এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৯৩ হাজর ৪৫০, আলমডাঙ্গায় ৩৫ হাজার ৩১০ টি, দামুড়হুদা উপজেলার ৮৩ হাজার ও জীবননগর উপজেলার ৩৬ হাজার ৫০০ টি খেজুর গাছ রয়েছে। জেলা থেকে এ বছরে ২ হাজর ৫০০ মেট্রিক টন গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, যা অর্জনে আশাবাদী। এ জেলার গুড় সুস্বাদু হওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেয়ে থাকেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুরে কবরস্থ করতে দেওয়া শিশু মৃত নয়, জীবিত!

চুয়াডাঙ্গায় গাছিরা ব্যস্ত সময় পার করছে,প্রস্ততি রস সংগ্রহের।

আপডেট সময় : ০৭:০৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন (চুয়াডাঙ্গা)

চলে এসেছে শীতের আগমণি র্বাতা। সকাল সন্ধায় শীত অনুভূত হচ্ছে সকাল-সন্ধা থেকে হালকা কুয়াশায় ঢেকে পড়ছে চারিদিকে। ঘাস-ফসলে জানান দিচ্ছে শিশির ফোটা পানি শীতের শুরুতে চুয়াডাঙ্গা গাছিরা রস সংগ্রহের জন্য গাছ প্রস্ততের কাজ শুরু করছে প্রতিদিন সকালে হালকা শীত উপেকক্ষা করে গাছিরা তাদেও গাছ কাটা যন্ত্র নিয়ে গাছ পরিচর্যা করতে ব্যস্ত সময় পার করছে।

গাছি সিদ্দিক রহমান বলেন শীত শুরু হয়ে গেছে আমরা খেজুর গাছ কাটা শুরু করে দিয়েছি,আর কিচু দিনের মধ্যে রস সংগ্রহ করব। এই রস থেকে গুড়-পাটালি হবে, আমাদের চুয়াডাঙ্গার গুড়ে সব জেলায় একটা সুনাম আছে। এই গুড় বিক্রয় করে আমরা ভালো পারশ্রমিক পায়। এতে আমাদেরও সংসার চলে শীতের সিজেনে আমরা খুশিও থাকি।

বাজারে যখন পণ্যেও দাম উর্ধগতি তার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে গাছির যন্ত্রের দাম । একজন গাছি প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ টি গাছ প্রস্তত করতে পারে এতে তাদের দিনে আয় আসে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা। গাছ প্রস্তত করার পর হবে রস সংগ্রহ তৈরি হবেন উৎকৃষ্ট মানের গুড় ও পাটালি। এ জেলার গুড়-পাটালি বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ্ করা হয় এবং সুনাম বিক্ষাত। গাছিদের অর্থনেতিক অবস্থা পরিবর্তন করে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলার চারটি উপজেলার মোট ২ লাখ ৪৮ হজার ৯৬০ টি খেজুর গাছ রয়েছে।এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৯৩ হাজর ৪৫০, আলমডাঙ্গায় ৩৫ হাজার ৩১০ টি, দামুড়হুদা উপজেলার ৮৩ হাজার ও জীবননগর উপজেলার ৩৬ হাজার ৫০০ টি খেজুর গাছ রয়েছে। জেলা থেকে এ বছরে ২ হাজর ৫০০ মেট্রিক টন গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, যা অর্জনে আশাবাদী। এ জেলার গুড় সুস্বাদু হওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেয়ে থাকেন।