মঙ্গলবার (১৬আগস্ট) রাত সোয়া ৮টায় গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আবু বক্কার সিদ্দিক হাবুর চাচাতো ভাই সুমন ইসলাম বলেন, গতকাল কয়েকজন বিএনপি কর্মীর সঙ্গে ইন্টারনেটের লাইন নিয়ে আমার ভাইয়ের কথা কাটাকাটি হয়। পরে আজ সন্ধ্যায় কয়েকজন দুর্বৃত্ত আমার ভাইকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক আমার ভাইকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিক ভাবে ইন্টারনেট ব্যবসা নিয়ে যাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়েছিল তারাই এই কাজ করে থাকতে পারে বলে আমাদের ধারণা।
তিনি আরো জানান, নিহতের পিতার নাম আলী আহমেদ হাওলাদার। তারা ওই এলাকাতেই থাকতেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে ছুরিকাঘাতে আহত এক যুবককে আমাদের এখানে আনা হয়েছিল। আসার পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, নিহত ওই ব্যক্তি একজন আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন বলে জানতে পেরেছি। আমরা বিষয়টি যাত্রাবাড়ী থানাকে অবহিত করেছি। মরদেহটি হাসপাতালে জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।