শিরোনাম :
Logo ৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন Logo দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার মতবিনিময় ও পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর জেলা কারাগারে হাসনাত আকলিমার আনুষ্ঠানিক বিয়ে! Logo রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক Logo খুবি ক্যারিয়ার ক্লাবের সাত বছরে পদার্পণ! Logo সামনের দিনে অনেক বিপদ আসবে: মির্জা ফখরুল Logo মিরপুরের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ১৬ জনের প্রাণহানির ঘটনায় গভীরভাবে শোক প্রকাশ : তারেক রহমান Logo মিরপুরের রূপনগর এলাকার শিয়ালবাড়িতে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন: নিহত বেড়ে ১৬ Logo সিভাসু অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে দপ্তর সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত কচুয়ার সন্তান মোহাম্মদ  গোলাম মাওলা শাহীন Logo জাতীয় রাজনীতিতে তারুণ্যের এক উজ্জল নক্ষত্র কৃষিবিদ শাহাদত হোসেন বিপ্লব

জাবি ভর্তিতে অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে ছাত্রদল নেতা হিরন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৫:০২:২২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
  • ৮১৪ বার পড়া হয়েছে

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে একজন শিক্ষার্থীর যাবতীয় খরচ দিয়েছেন জাবি ছাত্রদল নেতা হুমায়ুন হাবিব হিরন।

২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সি-ইউনিটে ৮৪তম হয়ে ভর্তির সুযোগ পান বগুড়ার ধুনট উপজেলার মেধাবী ছাত্রী রুপালি আক্তার। তবে অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা ও পিতৃহীন জীবনের বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েন তিনি। বগুড়া জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির মাধ্যমে বিষয়টি ছাত্রদল নেতা হিরনকে জানানো হয়। এসময় তিনি সাদিয়ার ভর্তির সমস্ত দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন।

রুপালি আক্তার বলেন, “ছাত্রদল নেতা হুমায়ুন ভাই পাশে না দাঁড়ালে হয়তো আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন বাস্তব হতো না। এজন্য আমি তার প্রতি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের প্রতি কৃতজ্ঞ।”

বগুড়া জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওমর আল ফারুক পরাগ ও দপ্তর সম্পাদক সোহাগ আহমেদ জানান, সাদিয়ার বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিভিন্নভাবে সহযোগিতার চেষ্টা করেন। পরে হিরনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সব দায়িত্ব নেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে হুমায়ুন হাবিব হিরন বলেন, “আমি চেষ্টা করেছি একজন শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়াতে। সমাজের প্রত্যেক সচেতন নাগরিকেরই উচিত, এমন সংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। জননেতা তারেক রহমান আমাদের অনুপ্রেরণা আপনারা দেখেছেন তিনি বাংলাদেশের বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় হতদরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা করেন যা আমাদের কে অনুপ্রাণিত করে। তাছাড়া জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হিরনের এই মানবিক ভূমিকা প্রশংসিত হয়েছে। সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরাও বিষয়টিকে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

জাবি ভর্তিতে অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে ছাত্রদল নেতা হিরন

আপডেট সময় : ০৫:০২:২২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে একজন শিক্ষার্থীর যাবতীয় খরচ দিয়েছেন জাবি ছাত্রদল নেতা হুমায়ুন হাবিব হিরন।

২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সি-ইউনিটে ৮৪তম হয়ে ভর্তির সুযোগ পান বগুড়ার ধুনট উপজেলার মেধাবী ছাত্রী রুপালি আক্তার। তবে অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা ও পিতৃহীন জীবনের বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েন তিনি। বগুড়া জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির মাধ্যমে বিষয়টি ছাত্রদল নেতা হিরনকে জানানো হয়। এসময় তিনি সাদিয়ার ভর্তির সমস্ত দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন।

রুপালি আক্তার বলেন, “ছাত্রদল নেতা হুমায়ুন ভাই পাশে না দাঁড়ালে হয়তো আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন বাস্তব হতো না। এজন্য আমি তার প্রতি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের প্রতি কৃতজ্ঞ।”

বগুড়া জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওমর আল ফারুক পরাগ ও দপ্তর সম্পাদক সোহাগ আহমেদ জানান, সাদিয়ার বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিভিন্নভাবে সহযোগিতার চেষ্টা করেন। পরে হিরনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সব দায়িত্ব নেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে হুমায়ুন হাবিব হিরন বলেন, “আমি চেষ্টা করেছি একজন শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়াতে। সমাজের প্রত্যেক সচেতন নাগরিকেরই উচিত, এমন সংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। জননেতা তারেক রহমান আমাদের অনুপ্রেরণা আপনারা দেখেছেন তিনি বাংলাদেশের বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় হতদরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা করেন যা আমাদের কে অনুপ্রাণিত করে। তাছাড়া জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হিরনের এই মানবিক ভূমিকা প্রশংসিত হয়েছে। সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরাও বিষয়টিকে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখছেন।