নিউজ ডেস্ক:
‘ব্যবসা-বাণিজ্যে সমৃদ্ধির পাশাপাশি আগামী ২০২০ সালে প্রতিশ্রুতিময় ৩০টি দেশের মধ্যে একটি হবে বাংলাদেশ। এজন্যে প্রবাসী ব্যবসয়ীদের দেশে আরো বেশি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে, সঙ্গে হতে হবে সু-সংগঠিত। ‘ দুবাইয়ে বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল আয়োজিত সিআইপি সংবর্ধানা অনুষ্ঠানে এমন মতপ্রকাশ করেন অতিথিরা।
সংগঠনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আইয়ুব আলী বাবুলের সভাপতিত্বে ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদ সাইফুদ্দিন আহমেদের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ড. মুহাম্মদ ইমরান। বৈধ পথে দেশে টাকা পাঠানো, আমদানি-রপ্তানি ও বিনোয়গ এ তিনটি পর্যায়ে সিআইপি নির্বাচন করা হয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এবার সারাবিশ্ব থেকে ১২জন সিআইপি নির্বাচিত হলেও ২৫ জনের সুযোগ ছিল। আগামীতে এসব ক্যাটাগরীতে আরো বেশি সংখ্যাক প্রবাসীরা সিআইপি নির্বাচিত হবার সুযোগ পাবেন। ‘ যেকোনো বড় ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে প্রবাসী ব্যবসায়ীদের দূতাবাস সার্বিক সহযোগিতা করবে বলেও আশ্বাস্ত করেন রাষ্ট্রদূত।
দুবাইয়ের ক্রাউন প্লাজা হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দুবাই কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল এস.বদিরুজ্জামান, কর্মাশিয়াল কাউন্সিলর ড. এ কে এম রফিক আহমেদ, সংবর্ধিত অতিথি ও বিবিসি’র সভাপতি সিআইপি মাহতাবুর রহমান নাছির, সংগঠনের সহ-সভাপতি মাহবুব আলম মানিক, সহ-সভাপতি রাজা মল্লিক, সিআইপি মোহাম্মদ আকতার হোসেইন, আবুল কালাম, ওমর ফারুক, জেসমিন আক্তার ও আলহাজ মোহাম্মদ সেলিম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা সিআইপি স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রবাসীদের উদ্যোগে দুবাইতে একটি বাংলাদেশ স্কুল ও আমিরাতের শারজা-আজমানে একটি কমিউনিটি সেন্টার করার দাবি জানান। এ দাবির পক্ষে সম্মতি জানান উপস্থিত সিআইপিগণ। এসময় অতিথিরা সংবার্ধিত অতিথিদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন। এতে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন দুবাই কনস্যুলেটের প্রথম সচিব (শ্রম) একেএম মিজানুর রহমান, জনতা ব্যাংক সিইও ইসমাইল হোসেন, আহাদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন সৈয়দ আবু আহদসহ প্রবাসী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।