স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ
ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর থানার কুশনা ইউনিয়নে ধর্ষণের শিকার প্রতিবন্ধী অন্তঃসত্ত্বা কিশোরীর ঔষধের মাধ্যমে গর্ভপাতের অভিযোগ উঠেছে। ৩নং কুশনা ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের জালাল পুর গ্রামের হত দরিদ্র ফারুক হোসেনের মেয়ে রুমি খাতুন (১৭) কে গত দুই মাস পুর্বে ধর্ষণ করেন একই গ্রামের মেছের আলীর ছেলে সোহেল (২৫)। ঘটণার বিবরনে যানা যায়,ভুক্তভোগী ওই কিশোরী মাঠে ছাগল চড়াতে যেত। যেহেতু সে প্রতিবন্ধি সেই সুবাদে কৌশলে তাকে একাধিক বার ধর্ষন করেন লম্পট সোহেল।এরপর গত মে মাসে ওই কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে,কিশোরীর পরিবার বিষয়টি জেনে যায়। এ বিষয়ে ধর্ষিতার বাবা বি এম এফ টেলিভিশন এর প্রতিবেদক কে জানান, আমার মেয়ের একটু বুদ্ধি কম সে প্রতিবন্ধি,কিন্তূ তার সব কিছুই স্বাভাবিক মানুষের মত,এলাকার লম্পট সোহেল আমার মেয়েকে মাঠে একলা পেয়ে ফুসলিয়ে সর্বনাশ করেছে। পরে গত ২৩ শে মে এলাকার জনপ্রতি এবং মাতুব্বররা পারিবারিক সুরাহা করে, সোহেলের সাথে রুমির বিয়ে দেয়,কিন্তূ সোহেল ১ জুন সোমবার রাতে সেভেন আপ এর সাথে ঔষধ খাওয়ায়,বুধ বার ভোরে রুমির গর্ভপাত হয়। এখন আমার মেয়ের অবস্থা খারাপ তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। ওয়ার্ডের মেম্বার ছব্দুল আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে প্রতিবেদক কে জানান, এ ব্যাপারে আমরা এলাকায় বসে,গত ২৩ শে মে তাদের বিয়ে দিয়েছি কিন্তূ আজকের ঘটনা খুব দু:খজনক।যেহেতু তার খুব রক্তপাত হচ্ছে,তাই মেয়ের পরিবারকে বলেছি চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে।