শিরোনাম :
Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত 

পোশাকখাত আরো এগিয়ে নিতে একযোগে কাজ করতে হবে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:১৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১২ মার্চ ২০১৭
  • ৭৬০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতকে আরো এগিয়ে নিতে শ্রমিক, কর্মকর্তা, মালিক এমনকি ক্রেতাদেরও একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ইউএসএইডের সহায়তায় পরিচালিত পোশাক খাতের উন্নয়নের কাজ করা তিনটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান বার্নিকাট।

এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক প্রস্তুতকারক দেশ এবং আমেরিকার সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধু হিসেবে আমেরিকা বাংলাদেশের এ খাতকে আরো শক্তিশালী এবং সফল দেখতে চায়। এটি করতে হলে এ খাতের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিক, কর্মকর্তা, মালিক ও বিদেশি ক্রেতাদের একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারিভাবেও সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতিটি কারখানায় কর্মকর্তাদের সঙ্গে শ্রমিকদের কথা বলার সুযোগ থাকা দরকার। শ্রমিকদেরও তাদের অধিকার এবং দায়িত্ব জানা দরকার।
তিনি বলেন, ‘আমি অনেক মালিকের সঙ্গে কথা বলেছি। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর শ্রমিকদের নিরাপত্তা বেড়েছে। কারখানাগুলো এজন্য কাজ করেছে। শ্রমিকদের কর্ম পরিবেশ নিরাপদ করতে এদেশের পোশাক মালিকদের ইচ্ছার ঘাটতি নেই। শ্রমিকদেরও এজন্য এগিয়ে আসতে হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে বার্নিকাট বলেন, পোশাকের গুণগত মান এবং কর্ম পরিবেশের উন্নয়ন হলে ক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষির সুযোগ তৈরি হবে। তখন ক্রেতারা ভালো দাম না দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারবেন না।

সংবাদ সম্মেলনে উন্নয়ন সংস্থা সলিডারিটি সেন্টারের সিপিডি এ্যালানজো গ্লেন সুজান এবং আওয়াজ ফাউন্ডেশনের পরিচালক নাজমা আক্তার বক্তব্য দেন। এ দুটি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও পিসিডব্লিউএস নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

 ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

পোশাকখাত আরো এগিয়ে নিতে একযোগে কাজ করতে হবে !

আপডেট সময় : ০১:০৬:১৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১২ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতকে আরো এগিয়ে নিতে শ্রমিক, কর্মকর্তা, মালিক এমনকি ক্রেতাদেরও একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ইউএসএইডের সহায়তায় পরিচালিত পোশাক খাতের উন্নয়নের কাজ করা তিনটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান বার্নিকাট।

এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক প্রস্তুতকারক দেশ এবং আমেরিকার সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধু হিসেবে আমেরিকা বাংলাদেশের এ খাতকে আরো শক্তিশালী এবং সফল দেখতে চায়। এটি করতে হলে এ খাতের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিক, কর্মকর্তা, মালিক ও বিদেশি ক্রেতাদের একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারিভাবেও সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতিটি কারখানায় কর্মকর্তাদের সঙ্গে শ্রমিকদের কথা বলার সুযোগ থাকা দরকার। শ্রমিকদেরও তাদের অধিকার এবং দায়িত্ব জানা দরকার।
তিনি বলেন, ‘আমি অনেক মালিকের সঙ্গে কথা বলেছি। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর শ্রমিকদের নিরাপত্তা বেড়েছে। কারখানাগুলো এজন্য কাজ করেছে। শ্রমিকদের কর্ম পরিবেশ নিরাপদ করতে এদেশের পোশাক মালিকদের ইচ্ছার ঘাটতি নেই। শ্রমিকদেরও এজন্য এগিয়ে আসতে হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে বার্নিকাট বলেন, পোশাকের গুণগত মান এবং কর্ম পরিবেশের উন্নয়ন হলে ক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষির সুযোগ তৈরি হবে। তখন ক্রেতারা ভালো দাম না দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারবেন না।

সংবাদ সম্মেলনে উন্নয়ন সংস্থা সলিডারিটি সেন্টারের সিপিডি এ্যালানজো গ্লেন সুজান এবং আওয়াজ ফাউন্ডেশনের পরিচালক নাজমা আক্তার বক্তব্য দেন। এ দুটি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও পিসিডব্লিউএস নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত।