বুধবার | ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ | শীতকাল
শিরোনাম :
Logo মনোনয়ন উত্তোলন করেছেন গনফোরামের প্রার্থী অ্যাড. সেলিম আকবর Logo সুন্দরবনের পরিবেশ ও জীবিকা উন্নয়নে কয়রায় প্রকল্প সভা অনুষ্ঠিত Logo মিথাইল ও বিষাক্ত স্পিরিট অপব্যবহার রোধে চাঁদপুরে সচেতনতামূলক সভা Logo সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে মুন্সিগঞ্জের বার্তার সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo দেবহাটায় সাসের সমৃদ্ধি কর্মসূচির উন্নয়ন মেলা অনুষ্ঠিত Logo নানা আয়োজনে দৈনিক চাঁদপুর খবর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Logo চাঁদপুর-৩ আসনে মনোনয়নপত্র তুললেন কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী জাহাঙ্গীর হোসেন Logo দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে বসবাস করা বসতবাড়ি ভোগদখল জমিজমা নিমিষেই বেদখল Logo আন্তর্জাতিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ‘এডুরম’ উদ্বোধন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে Logo পলাশবাড়ীতে বিএনপির আনন্দ মিছিল

দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানির গোডাউন সিলগালা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:০০:১৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
  • ৭৮৪ বার পড়া হয়েছে

 চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি চিনিকলের ডিস্ট্রিলারী বিভাগের প্রায় ৩০ লাখ টাকার ডিএস (ডি‌নেচার স্প্রি‌রিট) গায়েবের ঘটনায় ডি এস গোডাউনে সিলগালা করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

আজ দুপুরে চুয়াডাঙ্গা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শারমিন আক্তার এই ডি এস (ডি‌নেচার স্পিরিট) গোডাউনে সিলগালা করেন। এছাড়া ঘটনা তদন্তের জন্য খুলনা বিভাগীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন।

তদন্ত কমিটির প্রধান বিভাগীয় হলেন, যশোর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আসলাম হোসেন। অন্যরা হলেন- ঝিনাইদহ মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের সরকারি পরিচালক গোলক মজুমদার ও মেহেরপুর মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক আবুল হাশেম।

ডিস্ট্রিলারী ডিএস (ডি‌নেচার স্পিরিট) গোডাউনে সিলগালা সময় উপস্থিত ছিলেন দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি মহাব্যবস্থাপক প্রশাসন মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, ডিস্ট্রিলারী মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের ইন্সপেক্টর মনোয়ার হোসেন।

উল্লেখ্য, ডিস্টিলারি বিভাগে বন্ডেড ওয়্যারহাউজে বর্তমান ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত মো. জাহাঙ্গীর হোসেন দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় ডিএস (ডি‌নেচার স্পিট) ৩ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিনে গভীরতা পায় ১০৯ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুদ ৩৫ হাজার ৫ শত ১২.২৩ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুদ দেখা‌নো হয় ৩৯ হাজার ৭শ ১১.৫৫ লিটার। ৭ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিনে গভীরতা ৫৩ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুদ ৪ হাজার ৮ শত ৪.৩০ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুদ দেখা‌নো হয় ১৩ হাজার ৭ শত ৯৫.৭৩ লিটার। এছাড়া ১০ নম্বর ভ্যাটে ৪ ইঞ্চি মালামাল কম আছে। ভ্যাট নাম্বার ৩ ভ্যাট নম্বর ৭ ও ভ্যাট নাম্বার ১০ বাস্তবিক মজুদ অনুযায়ী ১৩ হাজার ১ শত ৯০.৭৫ লিটারের বেশি মালামাল কম থাকায় আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেনি।

এ ব্যাপারে ডিস্টিলারি বিভাগে বন্ডেড ওয়্যারহাউজে বর্তমান ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত মো. জাহাঙ্গীর হোসেন গত ২ মে দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। ওই অ‌ভি‌যোগ পত্রে বিষয়টি কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করা যেতে পারে বলে সুপারিশ করেন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মনোনয়ন উত্তোলন করেছেন গনফোরামের প্রার্থী অ্যাড. সেলিম আকবর

দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানির গোডাউন সিলগালা

আপডেট সময় : ০৮:০০:১৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

 চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি চিনিকলের ডিস্ট্রিলারী বিভাগের প্রায় ৩০ লাখ টাকার ডিএস (ডি‌নেচার স্প্রি‌রিট) গায়েবের ঘটনায় ডি এস গোডাউনে সিলগালা করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

আজ দুপুরে চুয়াডাঙ্গা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শারমিন আক্তার এই ডি এস (ডি‌নেচার স্পিরিট) গোডাউনে সিলগালা করেন। এছাড়া ঘটনা তদন্তের জন্য খুলনা বিভাগীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন।

তদন্ত কমিটির প্রধান বিভাগীয় হলেন, যশোর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আসলাম হোসেন। অন্যরা হলেন- ঝিনাইদহ মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের সরকারি পরিচালক গোলক মজুমদার ও মেহেরপুর মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক আবুল হাশেম।

ডিস্ট্রিলারী ডিএস (ডি‌নেচার স্পিরিট) গোডাউনে সিলগালা সময় উপস্থিত ছিলেন দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি মহাব্যবস্থাপক প্রশাসন মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, ডিস্ট্রিলারী মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের ইন্সপেক্টর মনোয়ার হোসেন।

উল্লেখ্য, ডিস্টিলারি বিভাগে বন্ডেড ওয়্যারহাউজে বর্তমান ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত মো. জাহাঙ্গীর হোসেন দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় ডিএস (ডি‌নেচার স্পিট) ৩ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিনে গভীরতা পায় ১০৯ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুদ ৩৫ হাজার ৫ শত ১২.২৩ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুদ দেখা‌নো হয় ৩৯ হাজার ৭শ ১১.৫৫ লিটার। ৭ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিনে গভীরতা ৫৩ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুদ ৪ হাজার ৮ শত ৪.৩০ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুদ দেখা‌নো হয় ১৩ হাজার ৭ শত ৯৫.৭৩ লিটার। এছাড়া ১০ নম্বর ভ্যাটে ৪ ইঞ্চি মালামাল কম আছে। ভ্যাট নাম্বার ৩ ভ্যাট নম্বর ৭ ও ভ্যাট নাম্বার ১০ বাস্তবিক মজুদ অনুযায়ী ১৩ হাজার ১ শত ৯০.৭৫ লিটারের বেশি মালামাল কম থাকায় আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেনি।

এ ব্যাপারে ডিস্টিলারি বিভাগে বন্ডেড ওয়্যারহাউজে বর্তমান ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত মো. জাহাঙ্গীর হোসেন গত ২ মে দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। ওই অ‌ভি‌যোগ পত্রে বিষয়টি কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করা যেতে পারে বলে সুপারিশ করেন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা