শিরোনাম :
Logo উচ্ছ্বাস আর স্বপ্নে মুখর রাবি ক্যাম্পাস; জীবনের নতুন যাত্রা নিয়ে নবীনদের অনুভূতি Logo গণঅভ্যুত্থানের পরে আনোয়ার ইব্রাহিমের বাংলাদেশ সফর আমাদের প্রেরণা যুগিয়েছিল : অধ্যাপক ইউনূস Logo সাতক্ষীরা পৌরসভা ২ নাম্বার ওয়ার্ডে ক্লিনিং ক্যাম্পেইন উদ্বোধন Logo বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থেকেও নিয়মিত বেতন উত্তোলন । Logo কয়রায় চিংড়িতে জেলি পুশ,৫০ হাজার টাকা জরিমানা Logo ইবি’র লালন শাহ হল পরিদর্শনে উপাচার্য Logo বিতর্ক প্রতিযোগিতা বাড়ে চিন্তার পরিধি, জ্ঞান আর প্রতিপক্ষের প্রতি সম্মান Logo কচুয়ায় ১৬ পরিবারকে ঢেউটিন ও সহায়তার চেক বিতরণ Logo মহাসড়ক সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ ছাত্রীর শিক্ষাজীবন ধ্বংস

গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানত হারাচ্ছেন ৬ প্রার্থী

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ১২:৩৬:২৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
  • ৭৬৯ বার পড়া হয়েছে

নীলকন্ঠ ডেক্স :

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গাংনীর ৬ প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন।এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১ জন প্রার্থী জামানত হারান।

তবে, চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারানোর মধ্যে তিন প্রার্থী নির্বানের কয়েকদিন আগেই নির্বাচন থেকে সরে দাড়িয়েছিলেন। এরা হলেন, গাংনী উপজেলা পরিষদের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট একেএম শফিকুল আলম (কাপ পিরিচ), লাইলা আরজুমান বানু শিলা দোয়াত কলম ও গাংনী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোশাররফ হোসেন (মোটরসাইকেল)। ভোটের মাঠে থেকে দুই প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন। এরা হলেন বিএনপি থেকে বহিস্কৃত জুলফিকার আলী ভূট্টো (কৈ মাছ) ও মুকুল জোয়াদ্দার (শালিক পাখি)।

নিয়ম অনুযায়ী প্রদত্ত ভোটের ১৫ ভাগের নিচে ভোট পেলে সেই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।

সে অনুযায়ী গাংনী উপজেলা পরিষদের ৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। এই প্রার্থীরা হলেন বিএনপি থেকে বহিস্কৃত মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জুলফিকার আলী ভুট্টো (কৈ মাছ) প্রতিকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৫৭, গাংনী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোশাররফ হোসেন (মোটরসাইকেল) প্রতিকে পেয়েছেন ৭০৪, সাবেক উপজেলা

চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট একেএম শফিকুল আলম (কাপ পিরিস) প্রতিকে পেয়েছেন মাত্র ২৮৯, উপজেলা যুব মহিলা লীগ নেত্রী লাইলা আরজুমান শিলা (দোয়াত কলম) প্রতিকে পেয়েছেন ২২৭ এবং গাংনী হর্কাস মার্কেটের সভাপতি মুকুল আহম্মেদ ওরফে মহিবুল জোয়াদ্দার (শালিক পাখি) প্রতিকে পেয়েছেন ২০১ ভোট। সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী এরা সবাই তাদের জামানত হারাচ্ছেন। নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে রেজাউল হক (চশমা) তার জামানত হারাচ্ছেন। তিনি পেয়েছেন ১৬৮২ ভোট।

মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত গাংনী উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এতে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ খালেক (আনারস) প্রতীক নিয়ে ৩৩ হাজার ৭২৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রার্থী মাখেলেছুর রহমান মুকুল (হেলিকপ্টার) প্রতীক নিয়ে ২৮ হাজার ২৯৩ ভোট পান এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছেন উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভােকেট রাশেদুল হক জুয়েল (ঘোড়া), তিনি ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৬০ ভোট।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

উচ্ছ্বাস আর স্বপ্নে মুখর রাবি ক্যাম্পাস; জীবনের নতুন যাত্রা নিয়ে নবীনদের অনুভূতি

গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানত হারাচ্ছেন ৬ প্রার্থী

আপডেট সময় : ১২:৩৬:২৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

নীলকন্ঠ ডেক্স :

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গাংনীর ৬ প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন।এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১ জন প্রার্থী জামানত হারান।

তবে, চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারানোর মধ্যে তিন প্রার্থী নির্বানের কয়েকদিন আগেই নির্বাচন থেকে সরে দাড়িয়েছিলেন। এরা হলেন, গাংনী উপজেলা পরিষদের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট একেএম শফিকুল আলম (কাপ পিরিচ), লাইলা আরজুমান বানু শিলা দোয়াত কলম ও গাংনী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোশাররফ হোসেন (মোটরসাইকেল)। ভোটের মাঠে থেকে দুই প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন। এরা হলেন বিএনপি থেকে বহিস্কৃত জুলফিকার আলী ভূট্টো (কৈ মাছ) ও মুকুল জোয়াদ্দার (শালিক পাখি)।

নিয়ম অনুযায়ী প্রদত্ত ভোটের ১৫ ভাগের নিচে ভোট পেলে সেই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।

সে অনুযায়ী গাংনী উপজেলা পরিষদের ৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। এই প্রার্থীরা হলেন বিএনপি থেকে বহিস্কৃত মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জুলফিকার আলী ভুট্টো (কৈ মাছ) প্রতিকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৫৭, গাংনী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোশাররফ হোসেন (মোটরসাইকেল) প্রতিকে পেয়েছেন ৭০৪, সাবেক উপজেলা

চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট একেএম শফিকুল আলম (কাপ পিরিস) প্রতিকে পেয়েছেন মাত্র ২৮৯, উপজেলা যুব মহিলা লীগ নেত্রী লাইলা আরজুমান শিলা (দোয়াত কলম) প্রতিকে পেয়েছেন ২২৭ এবং গাংনী হর্কাস মার্কেটের সভাপতি মুকুল আহম্মেদ ওরফে মহিবুল জোয়াদ্দার (শালিক পাখি) প্রতিকে পেয়েছেন ২০১ ভোট। সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী এরা সবাই তাদের জামানত হারাচ্ছেন। নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে রেজাউল হক (চশমা) তার জামানত হারাচ্ছেন। তিনি পেয়েছেন ১৬৮২ ভোট।

মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত গাংনী উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এতে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ খালেক (আনারস) প্রতীক নিয়ে ৩৩ হাজার ৭২৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রার্থী মাখেলেছুর রহমান মুকুল (হেলিকপ্টার) প্রতীক নিয়ে ২৮ হাজার ২৯৩ ভোট পান এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছেন উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভােকেট রাশেদুল হক জুয়েল (ঘোড়া), তিনি ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৬০ ভোট।