করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নীতিমালা চূড়ান্ত

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ০৬:১৭:৪৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারি ২০২১
  • ৭৫৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

দেশে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) ভ্যাকসিন প্রয়োগে নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ১৩৭ পৃষ্ঠার এ নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়।

এর আগে সোমবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভাবিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন বাংলাদেশে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয় ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর।

ওই দিন সংস্থাটির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের সাময়িক অনুমোদন (ইইউএ) দেন।

এদিকে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের অনুমোদনের পর সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি বাংলাদেশে ব্যবহারের আর কোনো বাধা থাকছে না।

সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে ব্যবহারের অনুমোদন পাওয়ার এক মাসের মধ্যে তাদের টিকা সরবরাহ করতে হবে বলে জানিয়েছেন বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন।

তিনি বলেন, এখন সেরাম ইনস্টিটিউটকে চুক্তি অনুযায়ী ধাপে ধাপে তিন কোটি ডোজ টিকা বাংলাদেশকে সরবরাহ করতে হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নীতিমালা চূড়ান্ত

আপডেট সময় : ০৬:১৭:৪৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারি ২০২১

নিউজ ডেস্ক:

দেশে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) ভ্যাকসিন প্রয়োগে নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ১৩৭ পৃষ্ঠার এ নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়।

এর আগে সোমবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভাবিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন বাংলাদেশে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয় ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর।

ওই দিন সংস্থাটির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের সাময়িক অনুমোদন (ইইউএ) দেন।

এদিকে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের অনুমোদনের পর সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি বাংলাদেশে ব্যবহারের আর কোনো বাধা থাকছে না।

সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে ব্যবহারের অনুমোদন পাওয়ার এক মাসের মধ্যে তাদের টিকা সরবরাহ করতে হবে বলে জানিয়েছেন বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন।

তিনি বলেন, এখন সেরাম ইনস্টিটিউটকে চুক্তি অনুযায়ী ধাপে ধাপে তিন কোটি ডোজ টিকা বাংলাদেশকে সরবরাহ করতে হবে।