নিউজ ডেস্ক:চুয়াডাঙ্গার আলুকদিয়া গ্রামের টেইপুর ঝোড়াঘাটা সড়কে সন্ধ্যারাতের পর র্যাব পরিচয়ে গণডাকাতির ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সোহাগ (২৬) নামের একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার বেলা দুইটার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় আর কাউকে আটক করতে না পারলেও ডাকাতির সঙ্গে জড়িত সবাই চিহ্নিত হয়েছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। আটক হওয়া সোহাগ দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা গ্রামের খয়ের উদ্দীনের ছেলে।চুয়াডাঙ্গার আলুকদিয়া গ্রামের টেইপুর ঝোড়াঘাটা সড়কে সন্ধ্যারাতের পর র্যাব পরিচয়ে গণডাকাতির ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সোহাগ (২৬) নামের একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার বেলা দুইটার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় আর কাউকে আটক করতে না পারলেও ডাকাতির সঙ্গে জড়িত সবাই চিহ্নিত হয়েছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। আটক হওয়া সোহাগ দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা গ্রামের খয়ের উদ্দীনের ছেলে। জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যারাতের পর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার টেইপুর-ঝোড়াঘাটা সড়কেরে মাঠের মধ্যে ৬-৭ জনের একটি ডাকাত দল র্যাব পরিচয়ে সড়কে গাছ ফেলে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নগদ টাকা মোবাইল ফোন, সোনার গহনাসহ মূল্যবান কিছু মালামাল ছিনিয়ে নেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানের আগেই তাঁরা পালিয়ে যান। পরে তাঁদের আটক করতে অভিযানে নামে পুলিশ। পরদিন দুপুরে দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা গ্রামে অভিযান চালিয়ে সোহাগ নামের একজনকে আটক করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পুলিশ। ডাকাতির ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সোহাগের আটকের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জিহাদ ফকরুল আলম খান বলেন, এটিকে গণডাকতি বলা ঠিক হবে না। রাস্তায় গাছ ফেলে কয়েকজন ছিনতাইকারী র্যাব পরিচয়ে ফেনসিডিল উদ্ধারের নামে কয়েকজনের কাছ থেকে কিছু টাকা-পয়সা লুট করেছে। এ ঘটনায় আটক একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এ ছাড়াও এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অভিযান অব্যাহত আছে জড়িতদের সবার আটক করে আইনের আওতায় আনা হবে। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া গ্রামের টেইপুর ও ঝোড়াঘাটা সড়কে মাঠের মধ্যে ৬-৭ জনের সশস্ত্র একটি ডাকাত দল সড়কে গাছ ফেলে ব্যারিকেড দেয়। ওই সময় ঘণ্টাব্যাপী তাণ্ডব চালিয়ে দেশীয় অস্ত্রের মুখে ২০-২৫ জনকে জিম্মি করে নগদ টাকা, মোবাইলফোন, সোনার গয়নাসহ বেশ কিছু মূল্যবান মালামাল হাতিয়ে নেই ওই ডাকাত দল।