নিউজ ডেস্ক:আলমডাঙ্গা উপজেলার গোপালনগরে গভীর রাতে ফুফার বাড়িতে এক স্কুলছাত্রীর গোপনে বাল্যবিবাহ দেওয়ার সময় অভিযান চালিয়েছে মুন্সিগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিয়াকত হোসেন ফোর্স নিয়ে ওই বিয়েবাড়িতে উপস্থিত হন। এ সময় কনের বাড়ির লোকজন পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যান। আলমডাঙ্গা উপজেলার গোপালনগরে গভীর রাতে ফুফার বাড়িতে এক স্কুলছাত্রীর গোপনে বাল্যবিবাহ দেওয়ার সময় অভিযান চালিয়েছে মুন্সিগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিয়াকত হোসেন ফোর্স নিয়ে ওই বিয়েবাড়িতে উপস্থিত হন। এ সময় কনের বাড়ির লোকজন পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যান। জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছী ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের মনিরুল ইসলামের মেয়ে আঁখি খাতুন ফরিদপুর এম সবেদ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। গতকাল রোববার সন্ধ্যা থেকে আলমডাঙ্গার বাড়াদী ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামের ফুফা লাল্টুর বাড়িতে একই ইউনিয়নের নতিডাঙ্গা গ্রামের এক ছেলের সঙ্গে আঁখির বিয়ের আয়োজন করা হয়। সংবাদ পেয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিটন আলী মুন্সিগঞ্জ ফাঁড়ি পুলিশকে ওই বাড়িতে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেন। পুলিশ অভিযান চালালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে কনের পরিবারের লোকজন ও বরপক্ষের ঘটক ভোঁ-দৌড়ে পালিয়ে যান। এ সময় পুলিশ মেয়ের ফুফা লাল্টুর নিকট থেকে কনের ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে বিবাহ দিতে পারবেন না, এ মর্মে মুচলেকা লিখে নেয়।