মঙ্গলবার | ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | শীতকাল
শিরোনাম :
Logo মাদকবিরোধী ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ খেলাধুলার মাধ্যমে তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখতে হবে” — অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ এরশাদ উদ্দিন Logo খুলনায় এনসিপি নেতাকে গুলি: সাতক্ষীরা সীমান্ত সিল, বিজিবির ৫৭ চেকপোস্ট ও ৮৭টি অতিরিক্ত টহল Logo কুয়াশার চাদরে মোড়া ডিসেম্বরের ক্যাম্পাস Logo যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার ওপর আরও চাপ প্রয়োগের আহ্বান জেলেনস্কির Logo নির্বাচনে আস্থার পরিবেশ তৈরিতে অপারেশন শুরু করবে যৌথবাহিনী: ইসি সানাউল্লাহ Logo রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে Logo কুমিল্লায় আইদি পরিবহন প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা, চাঁদপুরে মানববন্ধন Logo মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন চাঁদপুর-৩ আসনে ইসলামী ফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী সাংবাদিক আহসান উল্লাহ Logo আগামী ২৭ ডিসেম্বর শনিবার চর্যাপদ সাহিত্য একাডেমির শীতকালীন গিটারসন্ধ্যা Logo তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা ও শুভেচ্ছা মিছিল

জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস এবার ঝিনাইদহ জেলা কারাগারে দর্শনার্থীদের জন্যে নির্মাণ করে দিলেন অত্যাধুনিক বিশ্রমাগার

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ১১:৫৭:৪৩ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  • ৭৮৭ বার পড়া হয়েছে

জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহ থেকেঃ ঝিনাইদহ জেলা কারাগারে আগত দর্শনার্থীদের জন্যে বসার কোন জায়গা বা বিশ্রামাগার ছিল না। প্রতিদিন শত শত মানুষ কারাগারে তাদের স্বজনদের দেখতে এসে হয়রানীর শিকার হতো। এমন অবস্থা দেখে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কারাগারের প্রধান গেইটের ভেতরে নির্মাণ করে দিলেন অত্যাধুনিক এক বিশ্রামাগার। আগত দর্শনার্থীরা এখানে নিরাপত্তার সাথে বসতে পারবেন একই সাথে সময় কাটাতে টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাবেন। দর্শনার্থীরা এমন বিশ্রামাগার পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত এই বিশ্রামাগার বুধবার উদ্বোধন করেছেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস। এ সময় ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান, জেলা পরিষদ সচিব রেজাই রাফিন সরকার, ঝিনাইদহ জেলা কারাগারের জেলার নিজাম উদ্দিনসহ শীর্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। কারাগারের জেলার নিজাম উদ্দিন জানান, নতুন এই বিশ্রামাগার কারাগারের সৌন্দর্য ও সেবার মান বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনককান্তি দাস জানান, কারাগারে আগত দর্শনার্থীরা দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে থাকতেন, তাদের বসার কোন জায়গা ছিল না, রাস্তার ধারে, দোকানে জটলা পাকিয়ে বসে থাকত। বিশেষ করে নারীদের নানা সমস্যায় ভুগতে হতো। এমন অবস্থা দেখে একটি বিশ্রামাগার নির্মাণের কথা ভাবেন তিনি। তারপর জেলা কারাগার কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে এই বিশ্রামাগার নির্মাণ করে দেন। পরে কারা অভ্যন্তর পরিদর্শন করেন প্রশাসনের এই শীর্ষ কর্মকর্তারা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মাদকবিরোধী ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ খেলাধুলার মাধ্যমে তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখতে হবে” — অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ এরশাদ উদ্দিন

জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস এবার ঝিনাইদহ জেলা কারাগারে দর্শনার্থীদের জন্যে নির্মাণ করে দিলেন অত্যাধুনিক বিশ্রমাগার

আপডেট সময় : ১১:৫৭:৪৩ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৮

জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহ থেকেঃ ঝিনাইদহ জেলা কারাগারে আগত দর্শনার্থীদের জন্যে বসার কোন জায়গা বা বিশ্রামাগার ছিল না। প্রতিদিন শত শত মানুষ কারাগারে তাদের স্বজনদের দেখতে এসে হয়রানীর শিকার হতো। এমন অবস্থা দেখে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কারাগারের প্রধান গেইটের ভেতরে নির্মাণ করে দিলেন অত্যাধুনিক এক বিশ্রামাগার। আগত দর্শনার্থীরা এখানে নিরাপত্তার সাথে বসতে পারবেন একই সাথে সময় কাটাতে টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাবেন। দর্শনার্থীরা এমন বিশ্রামাগার পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত এই বিশ্রামাগার বুধবার উদ্বোধন করেছেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস। এ সময় ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান, জেলা পরিষদ সচিব রেজাই রাফিন সরকার, ঝিনাইদহ জেলা কারাগারের জেলার নিজাম উদ্দিনসহ শীর্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। কারাগারের জেলার নিজাম উদ্দিন জানান, নতুন এই বিশ্রামাগার কারাগারের সৌন্দর্য ও সেবার মান বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কনককান্তি দাস জানান, কারাগারে আগত দর্শনার্থীরা দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে থাকতেন, তাদের বসার কোন জায়গা ছিল না, রাস্তার ধারে, দোকানে জটলা পাকিয়ে বসে থাকত। বিশেষ করে নারীদের নানা সমস্যায় ভুগতে হতো। এমন অবস্থা দেখে একটি বিশ্রামাগার নির্মাণের কথা ভাবেন তিনি। তারপর জেলা কারাগার কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে এই বিশ্রামাগার নির্মাণ করে দেন। পরে কারা অভ্যন্তর পরিদর্শন করেন প্রশাসনের এই শীর্ষ কর্মকর্তারা।