২৩ মরদেহ নিয়ে ঢাকায় বিশেষ বিমান

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৫:১৮:৩৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ মার্চ ২০১৮
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক: নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২৩ জনের মরদেহ নিয়ে বিমানবাহিনীর বিশেষ বিমানটি ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।

সোমবার বিকাল ৪ টার দিকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে মরদেহবাহী বিমানটি।

এসময় মরদেহগুলো গ্রহণ করেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও পর্যটনমন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল।

এরপর সেখান থেকে মরদেহগুলো নেয়া হবে আর্মি স্টেডিয়ামে। জানাজা শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এর আগে স্থানীয় সময় দুপুর ২টার পর কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমানটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়।

সকালে কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে নিহত ২৩ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।

এর পর পৌনে ৯টার দিকে দূতাবাসের উদ্যোগে নিহতদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নেপাল সরকারের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরাও।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ দুপুরে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের আগমুহূর্তে বিধ্বস্ত হয় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট।

বিমানটিতে ৩৬ বাংলাদেশিসহ ৭১ আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ২৬ বাংলাদেশিসহ ৫১ জন নিহত হন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

২৩ মরদেহ নিয়ে ঢাকায় বিশেষ বিমান

আপডেট সময় : ০৫:১৮:৩৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ মার্চ ২০১৮

নিউজ ডেস্ক: নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২৩ জনের মরদেহ নিয়ে বিমানবাহিনীর বিশেষ বিমানটি ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।

সোমবার বিকাল ৪ টার দিকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে মরদেহবাহী বিমানটি।

এসময় মরদেহগুলো গ্রহণ করেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও পর্যটনমন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল।

এরপর সেখান থেকে মরদেহগুলো নেয়া হবে আর্মি স্টেডিয়ামে। জানাজা শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এর আগে স্থানীয় সময় দুপুর ২টার পর কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমানটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়।

সকালে কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে নিহত ২৩ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।

এর পর পৌনে ৯টার দিকে দূতাবাসের উদ্যোগে নিহতদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নেপাল সরকারের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরাও।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ দুপুরে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের আগমুহূর্তে বিধ্বস্ত হয় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট।

বিমানটিতে ৩৬ বাংলাদেশিসহ ৭১ আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ২৬ বাংলাদেশিসহ ৫১ জন নিহত হন।