শিরোনাম :
Logo খুবিতে আন্তঃডিসিপ্লিন ফুটবল প্রতিযোগিতায় টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বাংলা Logo কয়রায় চেতনানাশক ঔষধ খাইয়ে পরিবারের সর্বস্ব লুট  Logo কচুয়ার পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় মামুনুর রশীদ মোল্লাকে ফুলেল শুভেচ্ছা Logo ইকসু দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের ‘মার্চ ফর ইকসু’ Logo মৎস্যজীবীদের মুখে হাসি ফোটাতে কচুয়ায় উন্মুক্ত জলাশয়ে পোনা মাছ অবমুক্তকরণ Logo কচুয়ার নন্দনপুরে ৩৩০ উপকারভোগীর মাঝে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিতরণ Logo পলাশবাড়ী উপজেলা পরিষদের পানিতে বন্যার দুর্ভোগে অর্ধশত পরিবার। Logo সাতক্ষীরা পৌরসভা ৩ নাম্বার ওয়ার্ডে ক্লিনিং ক্যাম্পেইন উদ্বোধন -মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংসের আহ্বান Logo কচুয়ার সন্তান ইয়াসিন হোসেন ফেনী জেলার শ্রেষ্ঠ সার্ভেয়ার নির্বাচিত Logo হাতপাখা বিজয়ী হলে জনগনের বাজেটের  টাকা জনগণের উন্নয়নে খরচ হবে – মানসুর আহমদ সাকী

আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণ,মিতু হত্যা!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৩:১৪:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সাবেক এসপি বাবুল আখতারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের করা অস্ত্র মামলায় আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শাহে নুরের আদালতে গত বুধবার অস্ত্র মামলাটির বাদী চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কামরুজ্জামানের সাক্ষ্য নেওয়ার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পর্ব।

সিএমপির এই অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মিতু হত্যার ঘটনায় অস্ত্র মামলার বাদী হওয়ার পাশাপাশি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) হিসেবেও রয়েছেন। তার সাক্ষ্য নেওয়ার মাধ্যমে অস্ত্র মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পর্ব শুরু হলেও বুধবার পুরো জবানবন্দি নেওয়ার আগেই দিনের কার্যক্রম শেষ হয়। বিচারক আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি মামলায় তার বাকি জবানবন্দি নেওয়ার দিন ঠিক করেছেন।

গত বছরের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে সন্তানের সামনে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু মিতুকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ২৮ জুন হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা দুটি অস্ত্র ও বেশ কয়েকটি গুলিসহ এহতেশামুল হক ভোলা ও মনির হোসেন নামে দুই জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। পরে বাকলিয়া থানায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ওই মামলা করা হয়।

পুলিশ বলে আসছে, ওই দুইজনের কাছ থেকে উদ্ধার করা পয়েন্ট ৩২ বোরের দেশি রিভলবার ও ৭ দশমিক ৬৫ বোরের পিস্তলটি মিতু হত্যায় ব্যবহার করা হয়েছিল। এ ঘটনায় গত ২৮ জুলাই ভোলা ও মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন অস্ত্র মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মহিম উদ্দিন।

গত বছরের ২২ নভেম্বর অস্ত্র মামলায় এই দুই জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ১৮ জানুয়ারি থেকে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছিল আদালত। এদিকে মিতু হত্যার ঘটনায় তার স্বামীর দায়ের করা হত্যা মামলায় এখনও অভিযোগপত্র দেয়নি পুলিশ। কামরুল ইসলাম শিকদার ওরফে মুছা নামের সন্দেহভাজন একজন গ্রেপ্তার না হওয়ায় তদন্তও থমকে আছে। মুছাকে ধরিয়ে দিতে পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেছে চট্টগ্রামের পুলিশ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে আন্তঃডিসিপ্লিন ফুটবল প্রতিযোগিতায় টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বাংলা

আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণ,মিতু হত্যা!

আপডেট সময় : ০৩:১৪:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সাবেক এসপি বাবুল আখতারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের করা অস্ত্র মামলায় আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শাহে নুরের আদালতে গত বুধবার অস্ত্র মামলাটির বাদী চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কামরুজ্জামানের সাক্ষ্য নেওয়ার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পর্ব।

সিএমপির এই অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মিতু হত্যার ঘটনায় অস্ত্র মামলার বাদী হওয়ার পাশাপাশি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) হিসেবেও রয়েছেন। তার সাক্ষ্য নেওয়ার মাধ্যমে অস্ত্র মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পর্ব শুরু হলেও বুধবার পুরো জবানবন্দি নেওয়ার আগেই দিনের কার্যক্রম শেষ হয়। বিচারক আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি মামলায় তার বাকি জবানবন্দি নেওয়ার দিন ঠিক করেছেন।

গত বছরের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে সন্তানের সামনে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু মিতুকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ২৮ জুন হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা দুটি অস্ত্র ও বেশ কয়েকটি গুলিসহ এহতেশামুল হক ভোলা ও মনির হোসেন নামে দুই জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। পরে বাকলিয়া থানায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ওই মামলা করা হয়।

পুলিশ বলে আসছে, ওই দুইজনের কাছ থেকে উদ্ধার করা পয়েন্ট ৩২ বোরের দেশি রিভলবার ও ৭ দশমিক ৬৫ বোরের পিস্তলটি মিতু হত্যায় ব্যবহার করা হয়েছিল। এ ঘটনায় গত ২৮ জুলাই ভোলা ও মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন অস্ত্র মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মহিম উদ্দিন।

গত বছরের ২২ নভেম্বর অস্ত্র মামলায় এই দুই জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ১৮ জানুয়ারি থেকে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছিল আদালত। এদিকে মিতু হত্যার ঘটনায় তার স্বামীর দায়ের করা হত্যা মামলায় এখনও অভিযোগপত্র দেয়নি পুলিশ। কামরুল ইসলাম শিকদার ওরফে মুছা নামের সন্দেহভাজন একজন গ্রেপ্তার না হওয়ায় তদন্তও থমকে আছে। মুছাকে ধরিয়ে দিতে পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেছে চট্টগ্রামের পুলিশ।