শিরোনাম :
Logo প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ Logo ঢাকায় হামলার প্রতিবাদে চাঁবিপ্রবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনে বিক্ষোভ Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ গঠনে ১১ সদস্যের কমিটি Logo দিনাজপুরের বীরগঞ্জ শহীদ মিনার চত্বরে ২৭ই আগস্ট বুধবার দুপুর ১২ টায় পশ্চিম ভোগডোমায় খেলার মাঠ রক্ষায় মানববন্ধন করেন স্থানীয় জনগণ Logo উল্লাপাড়ায় বিএনপি নেতার ওপর প্রতিপক্ষের হামলার অভিযোগ Logo ঢাকায় প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনে যোগ দিতে বাসের ব্যবস্থা করল যবিপ্রবি প্রশাসন Logo আওয়ামী ফ্যাসিস্ট দোষরদের শান্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতাকর্মীরা Logo সাতক্ষীরায় নিখোঁজের ৪ দিন পর রাজমিস্ত্রির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার Logo সাজিদের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদে আইনশৃঙ্খলা ও মাসিক সাধারণ সভা

লামা উপজেলা পরিষদের পথম চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৮:১৮:৫৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২১ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৪৪ বার পড়া হয়েছে
বেলাল আহমদ,লামা(বান্দরবান) প্রতিনিধি : আগামীকাল মঙ্গলবার বান্দরবানের লামা উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১০ সালের ২২ আগস্ট বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তার পিতার নাম মোহাম্মদ আনছার আলী খন্দকার। মাতার নাম ফুল বানু। ১৯৬২ সালের শেষের দিকে রামগড় মহকুমা প্রশাসক আলী মিয়ার নেতৃত্বে ২শত উদ্বাস্তু পরিবারকে বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে প্রেরণ করেন। ওই সময় আলী মিয়া পাহাড়ি বাঙ্গালিদের সমর্থন নিয়ে লামা ইউনিয়ন পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সদস্য নির্বাচিত হন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী মিয়া বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্থানীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। ১৯৭৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
১৯৮৫ সালে তিনি প্রথম লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই সময় তিনি স্কুল কলেজ মাদ্রাসা রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্টসহ ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে লামাকে আলোকিত করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৪ স্ত্রী, ১০ ছেলে, ১১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ বড় মেয়ে আনোয়ারা বেগমের বাসায় কোরআন খানি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহীদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকতে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ

লামা উপজেলা পরিষদের পথম চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল

আপডেট সময় : ০৮:১৮:৫৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২১ আগস্ট ২০১৭
বেলাল আহমদ,লামা(বান্দরবান) প্রতিনিধি : আগামীকাল মঙ্গলবার বান্দরবানের লামা উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১০ সালের ২২ আগস্ট বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তার পিতার নাম মোহাম্মদ আনছার আলী খন্দকার। মাতার নাম ফুল বানু। ১৯৬২ সালের শেষের দিকে রামগড় মহকুমা প্রশাসক আলী মিয়ার নেতৃত্বে ২শত উদ্বাস্তু পরিবারকে বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে প্রেরণ করেন। ওই সময় আলী মিয়া পাহাড়ি বাঙ্গালিদের সমর্থন নিয়ে লামা ইউনিয়ন পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সদস্য নির্বাচিত হন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী মিয়া বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্থানীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। ১৯৭৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
১৯৮৫ সালে তিনি প্রথম লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই সময় তিনি স্কুল কলেজ মাদ্রাসা রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্টসহ ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে লামাকে আলোকিত করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৪ স্ত্রী, ১০ ছেলে, ১১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ বড় মেয়ে আনোয়ারা বেগমের বাসায় কোরআন খানি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহীদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকতে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।