রবিবার | ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ | শীতকাল
শিরোনাম :
Logo মিয়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৮ জন পাচারকারী আটক Logo ইবিতে শহীদ ওসমান হাদি ও দীপু দাশ স্মরণে শান্তি প্রার্থনা Logo ফাউন্ডেশন ফর ডাঃ আব্দুল হাই মেধাবৃত্তিতে অংশ নিল ২২৫ শিক্ষার্থী Logo ভারতীয় নাগরিকের গুলিবর্ষণে সিলেট সীমান্তে ২ বাংলাদেশি নিহত Logo সাতক্ষীরায় জুলাই যোদ্ধা শরীফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, গায়েবানা জানাজা ও দোয়া মাহফিল Logo সাংবাদিকদের পাশে থাকবে সরকার: ন্যায়বিচারের আশ্বাস Logo প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, সুপরিকল্পিত: জাবিসাস Logo হাদি হত্যা ও হামলা-ভাঙচুর; জাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি Logo চাঁদপুর জেলা প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা কার্যালয় চাঁদপুরের যৌথ আয়োজনে চাঁদপুরে মাদক বিরোধী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন Logo চাঁদপুরে সর্বোচ্চ একক রেমিট্যান্সে শীর্ষে জনতা ব্যাংক পিএলসি নতুন বাজার কর্পোরেট শাখা

লামা উপজেলা পরিষদের পথম চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৮:১৮:৫৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২১ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৬৮ বার পড়া হয়েছে
বেলাল আহমদ,লামা(বান্দরবান) প্রতিনিধি : আগামীকাল মঙ্গলবার বান্দরবানের লামা উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১০ সালের ২২ আগস্ট বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তার পিতার নাম মোহাম্মদ আনছার আলী খন্দকার। মাতার নাম ফুল বানু। ১৯৬২ সালের শেষের দিকে রামগড় মহকুমা প্রশাসক আলী মিয়ার নেতৃত্বে ২শত উদ্বাস্তু পরিবারকে বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে প্রেরণ করেন। ওই সময় আলী মিয়া পাহাড়ি বাঙ্গালিদের সমর্থন নিয়ে লামা ইউনিয়ন পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সদস্য নির্বাচিত হন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী মিয়া বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্থানীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। ১৯৭৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
১৯৮৫ সালে তিনি প্রথম লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই সময় তিনি স্কুল কলেজ মাদ্রাসা রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্টসহ ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে লামাকে আলোকিত করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৪ স্ত্রী, ১০ ছেলে, ১১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ বড় মেয়ে আনোয়ারা বেগমের বাসায় কোরআন খানি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহীদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকতে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৮ জন পাচারকারী আটক

লামা উপজেলা পরিষদের পথম চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল

আপডেট সময় : ০৮:১৮:৫৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২১ আগস্ট ২০১৭
বেলাল আহমদ,লামা(বান্দরবান) প্রতিনিধি : আগামীকাল মঙ্গলবার বান্দরবানের লামা উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১০ সালের ২২ আগস্ট বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তার পিতার নাম মোহাম্মদ আনছার আলী খন্দকার। মাতার নাম ফুল বানু। ১৯৬২ সালের শেষের দিকে রামগড় মহকুমা প্রশাসক আলী মিয়ার নেতৃত্বে ২শত উদ্বাস্তু পরিবারকে বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে প্রেরণ করেন। ওই সময় আলী মিয়া পাহাড়ি বাঙ্গালিদের সমর্থন নিয়ে লামা ইউনিয়ন পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সদস্য নির্বাচিত হন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী মিয়া বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্থানীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। ১৯৭৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
১৯৮৫ সালে তিনি প্রথম লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই সময় তিনি স্কুল কলেজ মাদ্রাসা রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্টসহ ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে লামাকে আলোকিত করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৪ স্ত্রী, ১০ ছেলে, ১১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ বড় মেয়ে আনোয়ারা বেগমের বাসায় কোরআন খানি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এতে আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহীদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকতে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।