পুলিশ কর্মকর্তা ও হোটেল কর্তৃপক্ষকে ডেকেছে মানবাধিকার কমিশন !

  • আপডেট সময় : ১১:২৪:১৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৪ মে ২০১৭
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বনানীতে দুই তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও হোটেল কর্তৃপক্ষকে ডেকেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত তদন্ত কমিটি। আগামী ২৫ মে কমিশন কার্যালয়ে তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার রাতে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের ডাকা হয়েছে। কেননা তদন্ত সম্পূর্ণ করতে হলে তাদের বক্তব্যেরও প্রয়োজনে রয়েছে।

কমিশন থেকে জানা গেছে, গুলশান জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) মোস্তাক আহমেদ, বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফরমান আলী, রেইন ট্রির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বি এ এইচ আদনান হারুন এবং মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ফ্রাঙ্ক ফরগেটকে কমিশনের তদন্ত কমিটির কাছে ডাকা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২৮ মার্চ বন্ধুর সঙ্গে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে বনানীর ‘দ্য রেইনট্রি’ হোটেলে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণের শিকার হন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রী। ৬ মে রাজধানীর বনানী থানায় সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু নাঈম আশরাফ ও সাদমান সাকিফ, গাড়িচালক বিল্লাল ও অজ্ঞাতনামা একজনের বিরুদ্ধে মামলা করে ভুক্তভোগীরা। নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার কমিশন তদন্ত কমিটি গঠন করে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

পুলিশ কর্মকর্তা ও হোটেল কর্তৃপক্ষকে ডেকেছে মানবাধিকার কমিশন !

আপডেট সময় : ১১:২৪:১৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৪ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বনানীতে দুই তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও হোটেল কর্তৃপক্ষকে ডেকেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত তদন্ত কমিটি। আগামী ২৫ মে কমিশন কার্যালয়ে তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার রাতে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের ডাকা হয়েছে। কেননা তদন্ত সম্পূর্ণ করতে হলে তাদের বক্তব্যেরও প্রয়োজনে রয়েছে।

কমিশন থেকে জানা গেছে, গুলশান জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) মোস্তাক আহমেদ, বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফরমান আলী, রেইন ট্রির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বি এ এইচ আদনান হারুন এবং মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ফ্রাঙ্ক ফরগেটকে কমিশনের তদন্ত কমিটির কাছে ডাকা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২৮ মার্চ বন্ধুর সঙ্গে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে বনানীর ‘দ্য রেইনট্রি’ হোটেলে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণের শিকার হন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রী। ৬ মে রাজধানীর বনানী থানায় সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু নাঈম আশরাফ ও সাদমান সাকিফ, গাড়িচালক বিল্লাল ও অজ্ঞাতনামা একজনের বিরুদ্ধে মামলা করে ভুক্তভোগীরা। নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার কমিশন তদন্ত কমিটি গঠন করে।