শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন Logo বিনামূল্যে বাইসাইকেল পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাঁদপুর সদরের ৫২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা  Logo বীরগঞ্জে ৪টি ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১টি ইউনিয়ন শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষণা

বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলায় শক্তিশালী বিরোধী প্যানেল জরুরি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০৫:৫৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২২ মে ২০১৭
  • ৭৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে ৩৫ জন শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট গ্রহণ চলছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে সোমবার সকাল থেকে উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে এ নির্বাচন।

নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপি-জামায়াতসমর্থিত সাদা দলের আহ্বায়ক আকতার হোসেন খান বলেন, নির্বাচন ‍সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। আমাদের দাবিও এমন একটি সুশৃঙ্খল নির্বাচন। নির্বাচনে আমাদের ৩৫ জন প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা ভালো কিছু আশা করছি।

তিনি বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে ‍শুরু করে সব ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক চর্চার প্রয়োজন রয়েছে। সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চর্চার জন্য একটি শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয় সুষ্ঠু ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে পরিচালনার জন্য একটি শক্তিশালী বিরোধী প্যানেল থাকা জরুরি। আমরা উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠকেও এমনটা দাবি করেছি।

আমরা শিক্ষকদের কাছে গিয়েছি। তারা এসেছেন, সুশৃঙ্খলভাবে তাদের অধিকার প্রয়োগ করছেন। প্রতিনিধি নির্বাচনে শিক্ষকরাই তাদের মত প্রকাশ করবেন। আমরা ইতিবাচক কিছুই আশা করছি।
নীল দলের কোন্দল নিয়ে তিনি বলেন, নীল দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল হলেও আদর্শিক জায়গায় তারা এক। তাদের কোন্দলে আমাদের তেমন কোনো ফল আনবে বলে মনে করি না।

দেশের দ্বিতীয় সংসদ খ্যাত ঢাবি সিনেট প্রতিনিধি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বামসমর্থিত শিক্ষকদের নীল দল ৩৪ সদস্যের প্যানেল নিয়ে এবং বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত শিক্ষকদের সাদা দল ৩৫ জনের পূর্ণ প্যানেলে নির্বাচন করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের প্রতিনিধি হিসেবে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দীন নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন।

এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মোট তিনটি প্যানেল জমা পড়েছিল। এর মধ্যে সরকার সমর্থক নীল দলের দুটি প্যানেলের একটি বাতিল করেন নির্বাচন কমিশনার।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট

বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলায় শক্তিশালী বিরোধী প্যানেল জরুরি !

আপডেট সময় : ০২:০৫:৫৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২২ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে ৩৫ জন শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট গ্রহণ চলছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে সোমবার সকাল থেকে উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে এ নির্বাচন।

নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপি-জামায়াতসমর্থিত সাদা দলের আহ্বায়ক আকতার হোসেন খান বলেন, নির্বাচন ‍সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। আমাদের দাবিও এমন একটি সুশৃঙ্খল নির্বাচন। নির্বাচনে আমাদের ৩৫ জন প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা ভালো কিছু আশা করছি।

তিনি বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে ‍শুরু করে সব ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক চর্চার প্রয়োজন রয়েছে। সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চর্চার জন্য একটি শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয় সুষ্ঠু ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে পরিচালনার জন্য একটি শক্তিশালী বিরোধী প্যানেল থাকা জরুরি। আমরা উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠকেও এমনটা দাবি করেছি।

আমরা শিক্ষকদের কাছে গিয়েছি। তারা এসেছেন, সুশৃঙ্খলভাবে তাদের অধিকার প্রয়োগ করছেন। প্রতিনিধি নির্বাচনে শিক্ষকরাই তাদের মত প্রকাশ করবেন। আমরা ইতিবাচক কিছুই আশা করছি।
নীল দলের কোন্দল নিয়ে তিনি বলেন, নীল দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল হলেও আদর্শিক জায়গায় তারা এক। তাদের কোন্দলে আমাদের তেমন কোনো ফল আনবে বলে মনে করি না।

দেশের দ্বিতীয় সংসদ খ্যাত ঢাবি সিনেট প্রতিনিধি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বামসমর্থিত শিক্ষকদের নীল দল ৩৪ সদস্যের প্যানেল নিয়ে এবং বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত শিক্ষকদের সাদা দল ৩৫ জনের পূর্ণ প্যানেলে নির্বাচন করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের প্রতিনিধি হিসেবে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দীন নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন।

এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মোট তিনটি প্যানেল জমা পড়েছিল। এর মধ্যে সরকার সমর্থক নীল দলের দুটি প্যানেলের একটি বাতিল করেন নির্বাচন কমিশনার।