শিরোনাম :
Logo সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন Logo বর্ষায় মসলা সংরক্ষণের ৫ উপায় Logo ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ Logo সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo অর্থের বিনিময়ে পলাশবাড়ীর খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাপাত্তা টিসিএফ Logo ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু; শিক্ষার্থীরা রাবি মেডিকেলের নাম দিল নাপা সেন্টার Logo জাতির উন্নতির জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন – মির্জা গালিব Logo গোপালগঞ্জে চলমান কারফিউ’র মেয়াদ বাড়লো Logo লেডি দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা মাদক সমাজ ও জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় ………….সাখাওয়াত জামিল সৈকত

মাকড়সার সঙ্গে যার বসবাস !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:৩৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ মে ২০১৭
  • ৭৫৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পোকামাকড়ে ভয় পান না এমন মহিলা বাস্তবিকই কোটিতে গুটি। তা ঘরের অন্ধকার কোণে ঘাপটি মেরে থাকা নিরীহ আরশোলাই হোক কিংবা চার দেওয়ালে বাওয়া টিকটিকি। রইল বাকি যে ঘরোয়া মাকড়সা, তাতেও আঁতকানির তিড়বিড়ানি। না বিদায়ে, স্বস্তি নেই। সেখানে এই মহিলার ঘরে দেড় হাজার মাকড়সা!

না, এরা কেউ-ই তার ঘরে অনাহুত অতিথি নয়। বরং, তিনিই নিজে উদ্যোগী হয়ে সংগ্রহ করে এনেছেন। খেয়ালের বশে একে একে বাড়তে বাড়তে, নানা জাতে প্রজাতিতে সবে মিলে দেড় হাজার।

তিনি ইন্দোনেশিয়া নিবাসী মিং কু। মিং কু জানান, ২০১০ সাল থেকে তিনি মাকড়াসা সংগ্রহ করছেন। মানে, আসলে কিনে আসছেন। এ পর্যন্ত খরচ করেছেন ৫৫ হাজার মিলিয়ন ডলার।

মাকড়সা নিয়ে ঘর করছেন, অথচ কামড় খাবেন না, তা তো হতে পারে না। খেয়েছেন, বার কয়েকবার। তারপরেও শুরুর দিনের মতোই আজও ভালোবাসেন। ‘কাউকে ভালোবেসে এটুকু যন্ত্রণা তো সইতে হয়ই, ঠোঁটের কোণে মুচকি হাসি দিয়ে বললেন এই মাকড়সাপ্রেমী।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন

মাকড়সার সঙ্গে যার বসবাস !

আপডেট সময় : ০১:৪৭:৩৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পোকামাকড়ে ভয় পান না এমন মহিলা বাস্তবিকই কোটিতে গুটি। তা ঘরের অন্ধকার কোণে ঘাপটি মেরে থাকা নিরীহ আরশোলাই হোক কিংবা চার দেওয়ালে বাওয়া টিকটিকি। রইল বাকি যে ঘরোয়া মাকড়সা, তাতেও আঁতকানির তিড়বিড়ানি। না বিদায়ে, স্বস্তি নেই। সেখানে এই মহিলার ঘরে দেড় হাজার মাকড়সা!

না, এরা কেউ-ই তার ঘরে অনাহুত অতিথি নয়। বরং, তিনিই নিজে উদ্যোগী হয়ে সংগ্রহ করে এনেছেন। খেয়ালের বশে একে একে বাড়তে বাড়তে, নানা জাতে প্রজাতিতে সবে মিলে দেড় হাজার।

তিনি ইন্দোনেশিয়া নিবাসী মিং কু। মিং কু জানান, ২০১০ সাল থেকে তিনি মাকড়াসা সংগ্রহ করছেন। মানে, আসলে কিনে আসছেন। এ পর্যন্ত খরচ করেছেন ৫৫ হাজার মিলিয়ন ডলার।

মাকড়সা নিয়ে ঘর করছেন, অথচ কামড় খাবেন না, তা তো হতে পারে না। খেয়েছেন, বার কয়েকবার। তারপরেও শুরুর দিনের মতোই আজও ভালোবাসেন। ‘কাউকে ভালোবেসে এটুকু যন্ত্রণা তো সইতে হয়ই, ঠোঁটের কোণে মুচকি হাসি দিয়ে বললেন এই মাকড়সাপ্রেমী।