শিরোনাম :
Logo বেরোবিতে শহিদ আবু সাঈদ মিউজিয়াম গেইট ও চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন Logo ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় আহত ১৬ Logo কিশোর অপরাধ দমনে চাঁদপুর জেলা পুলিশের কঠোর অবস্থান কিশোর অপরাধের ভয়াবহ পরিণতি উপলব্ধি করতে পারেন কেবল ভুক্তভোগী পিতা-মাতা ………….মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম Logo ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চাঁদপুর-২ আসনে)” এমপি প্রার্থী মুফতী মানসুর আহমদ সাকী Logo রাজশাহীর বাগমারায় বজ্রপাতে যুবক নিহত Logo মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীসহ রাজশাহীতে ২০ জন আটক Logo কয়রায় জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo রাকসুর তফসিল আদায়ে দ্রুত মাঠে নামার ঘোষণা রাবি ছাত্রশিবির সভাপতির Logo ইসলামী ব্যাংকগুলো শরিয়া অনুসরণ করলে তাদের এ দুর্দশা হতো না Logo ইবি’র লালন শাহ হলে কোরআন শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮২১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বেরোবিতে শহিদ আবু সাঈদ মিউজিয়াম গেইট ও চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।