বৃহস্পতিবার | ২৭ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।