শিরোনাম :
Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন Logo বিনামূল্যে বাইসাইকেল পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাঁদপুর সদরের ৫২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা  Logo বীরগঞ্জে ৪টি ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১টি ইউনিয়ন শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষণা Logo ৭৮ তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণার্থীদের সঙ্গে চাঁদপুর এলজিইডির অবহিতকরন সভা Logo পিয়াস আফ্রিদির উদ্যোগে চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের পথচলা

বিদ্যুৎ খাতে ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৬:২৬:৪১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৬২ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের উন্নয়নে ৩ কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এই অর্থ ‘এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজন’ প্রকল্পে ব্যবহার করা হবে।

জানা গেছে, বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ও নোয়াখালী অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত এবং বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।

আজ ২৩ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে এই ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহ্‌রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন এতে স্বাক্ষর করেন।

মূল ঋণচুক্তিটি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের স্কেল আপ ফ্যাসিলিটি (এসইউএফ) তহবিলের আওতায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তখন প্রকল্পটির জন্য ৩ হাজার ৬৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকার সমপরিমাণ ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। তবে কোভিড-১৯ মহামারির সময় মূল অর্থায়ন থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্য কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার প্রয়োজন, যা বিশ্বব্যাংক থেকে নেওয়া হচ্ছে।

ঋণটি ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। এর সুদের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুত্তোলিত ফান্ডের জন্য সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ ধার্য থাকলেও, পূর্বের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে না।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন

বিদ্যুৎ খাতে ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

আপডেট সময় : ০৬:২৬:৪১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫

বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের উন্নয়নে ৩ কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এই অর্থ ‘এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজন’ প্রকল্পে ব্যবহার করা হবে।

জানা গেছে, বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ও নোয়াখালী অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত এবং বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।

আজ ২৩ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে এই ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহ্‌রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন এতে স্বাক্ষর করেন।

মূল ঋণচুক্তিটি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের স্কেল আপ ফ্যাসিলিটি (এসইউএফ) তহবিলের আওতায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তখন প্রকল্পটির জন্য ৩ হাজার ৬৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকার সমপরিমাণ ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। তবে কোভিড-১৯ মহামারির সময় মূল অর্থায়ন থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্য কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার প্রয়োজন, যা বিশ্বব্যাংক থেকে নেওয়া হচ্ছে।

ঋণটি ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। এর সুদের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুত্তোলিত ফান্ডের জন্য সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ ধার্য থাকলেও, পূর্বের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে না।