শিরোনাম :
Logo কচুয়ায় দালাল চক্রের ফাঁদে পড়ে তিন মাসের শিশুকে বিক্রি, এলাকায় চাঞ্চল্য Logo বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির ১১৬তম জন্মদিন উদযাপিত! Logo সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচলের প্লটের দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা Logo খুবিতে শুরু হচ্ছে ওংকার শৃণুতার পুনর্মিলনী ও আবৃত্তি উৎসব Logo সিরাজগঞ্জ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মেমোরিয়াল হাই স্কুল এন্ড কলেজ পরিদর্শন Logo মাদকের টাকা না পেয়ে বাবাকে কোপাল ছেলে Logo সাতক্ষীরা কলারোয়ায় সাবেক যুবদল নেতার আগ্রাসনে বিধবা নারীর বসতবাড়ি ভাঙচুর Logo চাঁদপুর পুরান বাজারে ব্র্যাকের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ক্লিনিং ক্যাম্পেইন Logo ভারতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অফিস বন্ধের আহ্বান ঢাকার! Logo ইবিতে প্রথম ট্যুরিস্ট ক্লাব নির্বাচন; নেতৃত্বে রিফাত ও ফেরদৌস

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আর্থিক সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্রের

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:৩০:৪১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪
  • ৭৭২ বার পড়া হয়েছে

নীলকন্ঠ ডেক্সঃ

জুন মাসের মৌসুমি বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করতে ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) মাধ্যমে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার মানবিক সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

বহুমুখী নগদ সহায়তা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই অর্থ বিতরণ করবে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভারী বর্ষণের কারণে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৫ লাখের বেশি মানুষ। বাস্তুচ্যুত হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আছে ৩০ হাজার মানুষ।

ভারী বৃষ্টিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চলে আরও একটি স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে, যেখানে জরুরি সহায়তার প্রয়োজন এবং পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, ‘৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইউএসএআইডির মাধ্যমে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মধ্যে দিয়ে বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে খাদ্য ও পানি কেনা, জীবিকা নির্বাহ, আশ্রয়কেন্দ্র মেরামত এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য নগদ অর্থ দিয়ে সহায়তা করতে পেরে আমরা গর্বিত। ’

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দেশটির মানুষের জীবনযাত্রার উন্নয়নে ৮ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বাংলাদেশের জন্য ইউএসএআইডি উন্নয়নখাতে ২০০ মিলিয়ন ডলার এবং মানবিক সহায়তায় আরও ১০০ মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক বাজেট করেছে। এ অর্থ বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সুযোগ বাড়ানো, দুর্যোগ ঝুঁকি কমানো, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার উন্নয়ন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও অনুশীলনের প্রচার, পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তনে সহনশীলতা বাড়ানোতে ব্যয় করা হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কচুয়ায় দালাল চক্রের ফাঁদে পড়ে তিন মাসের শিশুকে বিক্রি, এলাকায় চাঞ্চল্য

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আর্থিক সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্রের

আপডেট সময় : ০১:৩০:৪১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪

নীলকন্ঠ ডেক্সঃ

জুন মাসের মৌসুমি বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করতে ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) মাধ্যমে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার মানবিক সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

বহুমুখী নগদ সহায়তা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই অর্থ বিতরণ করবে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভারী বর্ষণের কারণে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৫ লাখের বেশি মানুষ। বাস্তুচ্যুত হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আছে ৩০ হাজার মানুষ।

ভারী বৃষ্টিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চলে আরও একটি স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে, যেখানে জরুরি সহায়তার প্রয়োজন এবং পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, ‘৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইউএসএআইডির মাধ্যমে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মধ্যে দিয়ে বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে খাদ্য ও পানি কেনা, জীবিকা নির্বাহ, আশ্রয়কেন্দ্র মেরামত এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য নগদ অর্থ দিয়ে সহায়তা করতে পেরে আমরা গর্বিত। ’

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দেশটির মানুষের জীবনযাত্রার উন্নয়নে ৮ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বাংলাদেশের জন্য ইউএসএআইডি উন্নয়নখাতে ২০০ মিলিয়ন ডলার এবং মানবিক সহায়তায় আরও ১০০ মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক বাজেট করেছে। এ অর্থ বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সুযোগ বাড়ানো, দুর্যোগ ঝুঁকি কমানো, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার উন্নয়ন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও অনুশীলনের প্রচার, পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তনে সহনশীলতা বাড়ানোতে ব্যয় করা হবে।