1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
অস্থির হয়ে উঠছে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নেরা, বাড়ছে চিন্তা | Nilkontho
২৫শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ৯ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
৬৮ হাজার ২৭১টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন আন্তর্জাতিক পোলিও দিবসে রোটারি র‌্যালির আয়োজন নারী সাফের সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভুটান উড়িষ্যা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে ঘূর্ণিঝড় দানা এসবি প্রধান হলেন রফিকুল ইসলাম শেখ হাসিনা দিল্লির লুটিয়েনস বাংলোয় আছেন : ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ৬ মাসের মধ্যে ফিটনেসবিহীন সব মোটরযান অপসারণের তাগিদ মুসলিম সভ্যতায় পারস্যের উপহার জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় ভারতীয় সেনাসহ নিহত ৪ অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে দানা পুলিশে ফের রদবদল রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জরুরি আন্তর্জাতিক সম্মেলন চান ড. ইউনূস নিয়তির কি নির্মম পরিহাস ছাত্রলীগের-সোহেল তাজ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৪২ জনকে পুড়িয়ে হত্যার মামলা খারিজ পথচারীদের ক্ষোভের মুখে রাস্তা ছাড়লেন বিক্ষোভকারীরা ৩২ প্রত্যাখ্যান ৩৫ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদের স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আহ্বান পুতিনের সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব মোস্তফা কামাল গ্রেফতার সচিবালয় থেকে গ্রেফতার ২৬ জন ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত: পুলিশ দিল্লিতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা: দ্য প্রিন্ট

অস্থির হয়ে উঠছে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নেরা, বাড়ছে চিন্তা

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

কেউ একাই রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছে স্কুলে যাবে বলে। কারও অস্থির ভাব গত পনেরো দিনে এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে, জোরে আওয়াজ শুনলে নিজেকেই খিমচে রক্ত বার করে ফেলছে। আমহার্স্ট স্ট্রিটের এক কিশোর আবার গত কয়েক দিন ধরে আগে যে সময়ে সে স্কুলে যেত, সেই সময়েই স্কুলের পোশাক পরার জন্য দেওয়ালে মাথা ঠুকছে!

অতিমারির এই পরিস্থিতিতে বিশেষ স্কুলগুলি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের অনেকের মধ্যেই এমন অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। শহরের বিশেষ শিক্ষকেরা (স্পেশ্যাল এডুকেটর) জানাচ্ছেন, টানা ঘরবন্দি থাকায় ব্যবহারিক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের মধ্যে। তাঁদের দাবি, অটিজ়ম, ডাউন সিন্ড্রোম ও মেন্টাল রিটার্ডেশনের মতো বৌদ্ধিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে যাদের, তারা নির্দিষ্ট নিয়মে চলতেই স্বচ্ছন্দ। যে কোনও বিষয় আগে থেকে জানা থাকলে তাদের কাজ করতে সুবিধা হয়। কিন্তু গত কয়েক মাসে হঠাৎই বদলে গিয়েছে সব। স্কুলের পাশাপাশি সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো বা পার্কে খেলাও এখন বন্ধ। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়ে অনলাইনে থেরাপি, স্পেশ্যাল এডুকেশন বা ভোকেশনাল ট্রেনিং দেওয়ার চেষ্টা করলেও তা যথেষ্ট নয়।

ওই শিক্ষকেরা বলছেন, “অনলাইনে ওদের শিক্ষা পর্যাপ্ত হয় না। কাছে থেকে যোগাযোগ তৈরি করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্কুল বন্ধ থাকার প্রভাব অন্যদের তুলনায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের উপরে অনেক বেশি পড়ছে।” ‘প্রদীপ সেন্টার ফর অটিজ়ম ম্যানেজমেন্ট’-এর প্রোগ্রাম হেড তথা রিহ্যাবিলিটেশন সাইকোলজিস্ট অমৃতা পণ্ডা বলেন, “বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের সঙ্গে সমাজের দূরত্ব এমনিই বেশি। সেই দূরত্ব আরও বেড়েছে, কারও ওরা এখন সীমিত পরিসরে বন্দি।”

বাগুইআটির অটিস্টিক কিশোর তন্ময় সরকারের বাবা বললেন, “লকডাউনের প্রথম দু’মাস স্কুল কেন বন্ধ, তা কিছুতেই বোঝাতে পারিনি। পরে একটু শান্ত হলেও মাসখানেক ধরে খুব অস্থির হয়ে রয়েছে। এখন দিনে ওকে শান্ত রাখা যায় না। খিমচে শরীরের রক্ত বার করে ফেলছে।” বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর দেবায়ন দত্তের মা সুমিতা দত্ত জানান, প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই স্কুলের পোশাক পরাটা অভ্যাস ছিল ছেলের। এখন স্কুলের পোশাক দেখলেই চিৎকার করছে সে। মহিলা বলেন, “স্কুল সম্পর্কিত কিছু দেখলেই ওকে ধরে রাখা যায় না। শিক্ষিকা অনলাইন ক্লাসে ওর সামনে আসতে পারেননি। দুটো ফোন ছুড়ে ভেঙেছে।”

আর এক অভিভাবকের কথায়, “বিশেষ চাহিদাসম্পন্নেরা একটা বৃত্তের মধ্যে ঘোরে। সেখান থেকে বার করে ওদের স্বাভাবিক জীবনের সঙ্গে পরিচয় করাতে হয়। এতে স্কুলের ভূমিকা অনেকটাই। এখন ওরা যেটুকু শিখেছিল, সবটাই ভুলে যাবে। এর মধ্যে মোবাইল-কম্পিউটারে ব্যস্ত থেকে ‘স্ক্রিন টাইম’ যাতে বেড়ে না যায়, সেটাও দেখা দরকার। এই ধরনের একমুখী যোগাযোগে অভ্যস্ত হয়ে পড়লে ওরা আরও বেশি করে নিজের মধ্যে ঢুকে যেতে পারে।”

বিশেষ শিক্ষক কাকলি করের পরামর্শ, “যে ভাবে হোক, ওদের ব্যস্ত রাখুন। আরও সময় দিন। বাড়ির সকলে বসে পরিবারের ছবি দেখিয়ে কে কোনটা জানতে চান। খুব অস্থির হচ্ছে যারা, তাদের বাড়ির কাছেই ঘুরিয়ে আনুন।” আর এক বিশেষ শিক্ষক বললেন, “বেরোতে না পেরে এমনিতেই ওদের মনখারাপ। কিছুতেই জোর করা চলবে না। খেলাচ্ছলেই ওদের নিজের কাজ নিজেকে করতে শেখাতে হবে।’’

‘অটিজ়ম সোসাইটি ওয়েস্ট বেঙ্গল’-এর প্রধান ইন্দ্রাণী বসু যদিও বললেন, “এমনও অনেকে আছেন, যাঁরা পারিবারিক বা বৈবাহিক সমস্যার কারণে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানকে হয়তো এত দিন হোমে রেখেছিলেন। এখন হোম বন্ধ থাকায় সন্তান বাড়িতে ফিরেছে। দূরে ঠেলে না দিয়ে ওদের কাছে টেনে নেওয়া প্রয়োজন।” কিন্তু স্কুল বা হোম ছাড়া ওই বিশেষ পরিচর্যা তারা পাবে কি? প্রশ্ন থেকেই যায়।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৪৯
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:৩৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৪
  • ১১:৫২
  • ৩:৫৪
  • ৫:৩৪
  • ৬:৪৮
  • ৬:০৬

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১