শিরোনাম :
Logo শেরপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার Logo হিটের প্রকল্প মূল্যায়নে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হচ্ছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান Logo পলাশবাড়ী কালীবাড়ী বাজারে অবৈধ দখল উচ্ছেদ Logo পলাশবাড়ীতে ইউপি সদস্যের  হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছে একদল দুর্বৃত্তরা  Logo ঝালকাঠির নবগ্রাম কৃষি ব্যাংক ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে সরেজমিনে ডিজিএম Logo সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারে জর্জরিত দেশের শিল্পাঙ্গন বিনোদন প্রতিবেদন Logo ইবি কারাতে ক্লাবের নেতৃত্বে নোমান-সাদিয়া Logo গৌরবের অষ্টম বর্ষে আলোর দিশার পদার্পণে থাকছে নানা আয়োজন Logo শিক্ষার্থীদের রিটেক সমস্যা সমাধানে গাফিলতির অভিযোগ যবিপ্রবি প্রশাসনের বিরুদ্ধে  Logo নতুন ভবনেই বদলে যাবে সফিবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র”

সাইবার হামলা মোকাবেলায় দেশের সক্ষমতা বেড়েছে: জয়

  • আপডেট সময় : ০৮:৩৬:৪৮ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৭ জুলাই ২০১৮
  • ৮০০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, সাইবার হামলা মোকাবেলায় বাংলাদেশের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে। এখন থেকে দেশের কোথাও কোনো হ্যাকিং হলে নিজেরাই তা ধরতে পারব।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (আইসিটি) একটি বিশেষায়িত উদ্যোক্তা সেন্টার (স্টার্টআপ অ্যাকসেলেরেটর) ও দুটি প্রযুক্তি ল্যাব উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন তিনি।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ের আইসিটি ভবনে স্থাপিত হলো বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মানের সফটওয়্যার কোয়ালিটি টেস্টিং ও সার্টিফিকেশন সেন্টার, স্টার্টআপদের জন্য প্রথম সরকারি অ্যাকসেলেরেটর এবং কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম ল্যাব (বিডিসিআইআরটি ল্যাব)।

অনুষ্ঠানে জয় বলেন, সরকারের যত স্পর্শকাতর ডিজিটাল অবকাঠামো আছে, সেগুলো এখন কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটর করা সম্ভব। যত সাইবার আক্রমণ ও হ্যাকিং হবে, সব ধরা পড়ে যাবে। এই প্রযুক্তি আরও আগে হাতে এলে হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংকের হ্যাকিং ঠেকানো যেত।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব জুনেয়া আজিজ এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সফটওয়্যারের কোয়ালিটি টেস্টিং ও সার্টিফিকেশন সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে দেশে সরকারি পর্যায়ে কেনা সফটওয়্যার, মোবাইল অ্যাপ, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইত্যাদির মান পরীক্ষা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে তিন প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যারের মান সফলভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে। আরও চারটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার পরীক্ষা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এই ল্যাবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যারের মান পরীক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান উদ্যোক্তারা।

প্রযুক্তি খাতের নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য অ্যাকসেলেরেটরে থাকছে একসঙ্গে কাজের সুবিধা, বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধান, ভিডিও কনফারেন্স, নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড হোস্ট পিচিং সেশনস ও বুট ক্যাম্পের ব্যবস্থা। বিডিসিআইআরটি ল্যাবটি প্রাথমিকভাবে জাতীয় ডাটা সেন্টারে সাইবার হামলা রোধ ও প্রতিকারে সহায়তা করবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শেরপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

সাইবার হামলা মোকাবেলায় দেশের সক্ষমতা বেড়েছে: জয়

আপডেট সময় : ০৮:৩৬:৪৮ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৭ জুলাই ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

ধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, সাইবার হামলা মোকাবেলায় বাংলাদেশের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে। এখন থেকে দেশের কোথাও কোনো হ্যাকিং হলে নিজেরাই তা ধরতে পারব।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (আইসিটি) একটি বিশেষায়িত উদ্যোক্তা সেন্টার (স্টার্টআপ অ্যাকসেলেরেটর) ও দুটি প্রযুক্তি ল্যাব উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন তিনি।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ের আইসিটি ভবনে স্থাপিত হলো বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মানের সফটওয়্যার কোয়ালিটি টেস্টিং ও সার্টিফিকেশন সেন্টার, স্টার্টআপদের জন্য প্রথম সরকারি অ্যাকসেলেরেটর এবং কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম ল্যাব (বিডিসিআইআরটি ল্যাব)।

অনুষ্ঠানে জয় বলেন, সরকারের যত স্পর্শকাতর ডিজিটাল অবকাঠামো আছে, সেগুলো এখন কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটর করা সম্ভব। যত সাইবার আক্রমণ ও হ্যাকিং হবে, সব ধরা পড়ে যাবে। এই প্রযুক্তি আরও আগে হাতে এলে হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংকের হ্যাকিং ঠেকানো যেত।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব জুনেয়া আজিজ এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সফটওয়্যারের কোয়ালিটি টেস্টিং ও সার্টিফিকেশন সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে দেশে সরকারি পর্যায়ে কেনা সফটওয়্যার, মোবাইল অ্যাপ, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইত্যাদির মান পরীক্ষা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে তিন প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যারের মান সফলভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে। আরও চারটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার পরীক্ষা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এই ল্যাবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যারের মান পরীক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান উদ্যোক্তারা।

প্রযুক্তি খাতের নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য অ্যাকসেলেরেটরে থাকছে একসঙ্গে কাজের সুবিধা, বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধান, ভিডিও কনফারেন্স, নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড হোস্ট পিচিং সেশনস ও বুট ক্যাম্পের ব্যবস্থা। বিডিসিআইআরটি ল্যাবটি প্রাথমিকভাবে জাতীয় ডাটা সেন্টারে সাইবার হামলা রোধ ও প্রতিকারে সহায়তা করবে।