শিরোনাম :
Logo হিটের প্রকল্প মূল্যায়নে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হচ্ছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান Logo পলাশবাড়ী কালীবাড়ী বাজারে অবৈধ দখল উচ্ছেদ Logo পলাশবাড়ীতে ইউপি সদস্যের  হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছে একদল দুর্বৃত্তরা  Logo ঝালকাঠির নবগ্রাম কৃষি ব্যাংক ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে সরেজমিনে ডিজিএম Logo সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারে জর্জরিত দেশের শিল্পাঙ্গন বিনোদন প্রতিবেদন Logo ইবি কারাতে ক্লাবের নেতৃত্বে নোমান-সাদিয়া Logo গৌরবের অষ্টম বর্ষে আলোর দিশার পদার্পণে থাকছে নানা আয়োজন Logo শিক্ষার্থীদের রিটেক সমস্যা সমাধানে গাফিলতির অভিযোগ যবিপ্রবি প্রশাসনের বিরুদ্ধে  Logo নতুন ভবনেই বদলে যাবে সফিবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র” Logo ভুয়া নিয়োগপত্রে প্রতারণা: সিরাজগঞ্জের যুবকের কাছ থেকে আদায় ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

বাংলাদেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২.৩ শতাংশ: প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১২:১৩ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সরকারের নানামুখী কর্মসূচির কারণে বাংলাদেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২.৩ শতাংশতে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।

আগামী ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে গতকাল বুধবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশের বর্তমান সাক্ষরতার হার ৭২.৩। বর্তমান সরকারের নানামুখী কর্মসূচির কারণে পূর্বের তুলনায় সাক্ষরতার হার উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ’

সকল নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর করতে না পারলে দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের বিদ্যমান নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে কার্যকর জীবনদক্ষতা ভিত্তিক সাক্ষরতা প্রদান করার জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে ‘মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা)’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যার মাধ্যমে দেশের ৬৪ জেলার ২৫০ টি উপজেলায় ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ৪৫ লাখ নিরক্ষর নারী-পুরুষকে জীবনদক্ষতাসহ মৌলিক সাক্ষরতা প্রদান করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘সাক্ষরতা অর্জন করি, ডিজিটাল বিশ্ব গড়ি’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশে আগামী ৮ সেপ্টম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত হবে।

সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন।

এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে স্মারক ডাক টিকিট অবমুক্তকরণ, ক্রোড়পত্র ও স্মরণিকা প্রকাশ, পোস্টার তৈরি, শোভাযাত্রা, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে সড়কদ্বীপ সজ্জিত করণ, গোলটেবিল বৈঠিক ও টেলিভিশন টকশো আয়োজন করা হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

হিটের প্রকল্প মূল্যায়নে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হচ্ছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

বাংলাদেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২.৩ শতাংশ: প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী !

আপডেট সময় : ০১:১২:১৩ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সরকারের নানামুখী কর্মসূচির কারণে বাংলাদেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২.৩ শতাংশতে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।

আগামী ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে গতকাল বুধবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশের বর্তমান সাক্ষরতার হার ৭২.৩। বর্তমান সরকারের নানামুখী কর্মসূচির কারণে পূর্বের তুলনায় সাক্ষরতার হার উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ’

সকল নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর করতে না পারলে দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের বিদ্যমান নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে কার্যকর জীবনদক্ষতা ভিত্তিক সাক্ষরতা প্রদান করার জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে ‘মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা)’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যার মাধ্যমে দেশের ৬৪ জেলার ২৫০ টি উপজেলায় ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ৪৫ লাখ নিরক্ষর নারী-পুরুষকে জীবনদক্ষতাসহ মৌলিক সাক্ষরতা প্রদান করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘সাক্ষরতা অর্জন করি, ডিজিটাল বিশ্ব গড়ি’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশে আগামী ৮ সেপ্টম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত হবে।

সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন।

এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে স্মারক ডাক টিকিট অবমুক্তকরণ, ক্রোড়পত্র ও স্মরণিকা প্রকাশ, পোস্টার তৈরি, শোভাযাত্রা, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে সড়কদ্বীপ সজ্জিত করণ, গোলটেবিল বৈঠিক ও টেলিভিশন টকশো আয়োজন করা হবে।