যে দেশে ট্রাফিক পুলিশের চাকরির যোগ্যতা সুন্দরী…..

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০১:০১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
  • ৭৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

উত্তর কোরিয়ায় নারীদের ট্রাফিক পুলিশের চাকরি করতে হলে বেশ কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম সুন্দর মুখ। বয়সেও হতে হবে নবীন। তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে এত কড়াকড়ি নেই।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এবেলার খবর, প্রথমত, সেই মেয়েটিকে হতে হবে সুন্দরী। এ ব্যাপারে কোনো আপস করা হয় না। দ্বিতীয়ত, ছাব্বিশ বছরেই অবসর নিতে হবে। তৃতীয়ত, চাকরিতে খাকাকালীন বিয়েও করা চলবে না। যদি কেউ বিয়ে করেন, তা হলে তৎক্ষণাৎ তাঁর চাকরিটি চলে যাবে। তা ছাড়া বেঁধে দেওয়া আরও নিয়মকানুন আছে, যেগুলি মেনে চলতে হবে চাকরি করার সময়ে।

খবরে বলা হয়, উত্তর কোয়িায় ঘুরতে যাওয়া পর্যটক আর সাংবাদিকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ এই সুন্দরী ট্রাফিক লেডিরা। পিয়ং ইয়ংয়ের রাস্তায় ৩০০ ট্রাফিক লেডিদের দেখা যায়। তাঁদের পরনে থাকে নীল উর্দি আর কালো হিলের জুতা। বলতে গেলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ করা এই নারীরা এখন দেশের ‘মুখ’ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। কাজের হিসেবে তারা ট্রাফিক সুরক্ষা অধিকারী হিসেবে পরিচিত হলেও ‘ট্রাফিক লেডি’ হিসেবেই তাঁদের চেনে গোটা পৃথিবী।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যে দেশে ট্রাফিক পুলিশের চাকরির যোগ্যতা সুন্দরী…..

আপডেট সময় : ১২:০১:০১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

উত্তর কোরিয়ায় নারীদের ট্রাফিক পুলিশের চাকরি করতে হলে বেশ কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম সুন্দর মুখ। বয়সেও হতে হবে নবীন। তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে এত কড়াকড়ি নেই।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এবেলার খবর, প্রথমত, সেই মেয়েটিকে হতে হবে সুন্দরী। এ ব্যাপারে কোনো আপস করা হয় না। দ্বিতীয়ত, ছাব্বিশ বছরেই অবসর নিতে হবে। তৃতীয়ত, চাকরিতে খাকাকালীন বিয়েও করা চলবে না। যদি কেউ বিয়ে করেন, তা হলে তৎক্ষণাৎ তাঁর চাকরিটি চলে যাবে। তা ছাড়া বেঁধে দেওয়া আরও নিয়মকানুন আছে, যেগুলি মেনে চলতে হবে চাকরি করার সময়ে।

খবরে বলা হয়, উত্তর কোয়িায় ঘুরতে যাওয়া পর্যটক আর সাংবাদিকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ এই সুন্দরী ট্রাফিক লেডিরা। পিয়ং ইয়ংয়ের রাস্তায় ৩০০ ট্রাফিক লেডিদের দেখা যায়। তাঁদের পরনে থাকে নীল উর্দি আর কালো হিলের জুতা। বলতে গেলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ করা এই নারীরা এখন দেশের ‘মুখ’ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। কাজের হিসেবে তারা ট্রাফিক সুরক্ষা অধিকারী হিসেবে পরিচিত হলেও ‘ট্রাফিক লেডি’ হিসেবেই তাঁদের চেনে গোটা পৃথিবী।