বুধবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সোনালী ব্যাংক এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশন সিবি’এর দোয়া মাহফিল Logo জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের কৃষকদের সক্ষম করে তুলতে হবে— আন্তর্জাতিক সেমিনারে নোবিপ্রবি উপাচার্য Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে

যারা গায়েবি মামলা করেছিলেন এবার তাদের চিহ্নিত করতে রিট

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০২:০২:৪০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭৩২ বার পড়া হয়েছে

স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের শাসনামলে গায়েবি মামলা করায় যারা যারা জড়িত ছিলেন, তাদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। পাশাপাশি জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া গায়েবি মামলার শিকার হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খোন্দকার এ রিট করেন। গায়েবি মামলা সংক্রান্ত বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে এ রিট করা হয়েছে।

বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে। রিটে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

এর আগে গত ২৮ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ‘গায়েবি মামলা’ দেওয়ার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও আইনের আওতায় আনাসহ ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করতে একটি নোটিশ পাঠানো হয়।

আইনসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, পুলিশ মহাপরিদর্শক, র‍্যাবের মহাপরিচালক বরাবর এই নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমূর আলম খন্দকার।

নোটিশে বলা হয়, শেখ হাসিনা সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পুলিশ, র‍্যাব ও আইন আদালতের অপব্যবহার করে রাজনৈতিক ভিন্ন মতাবলম্বী ও বিরোধী দল দমনে গায়েবি মামলায় জড়িত করত। গ্রেপ্তার, কারাবন্দী, রিমান্ড ও ভুয়া চার্জশিট প্রদানের মাধ্যমে দেশের মোট জনগোষ্ঠীর একটি বৃহৎ অংশকে নির্যাতন করেছে।

জনগণের সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

যারা গায়েবি মামলা করেছিলেন এবার তাদের চিহ্নিত করতে রিট

আপডেট সময় : ০২:০২:৪০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের শাসনামলে গায়েবি মামলা করায় যারা যারা জড়িত ছিলেন, তাদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। পাশাপাশি জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া গায়েবি মামলার শিকার হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খোন্দকার এ রিট করেন। গায়েবি মামলা সংক্রান্ত বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে এ রিট করা হয়েছে।

বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে। রিটে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

এর আগে গত ২৮ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ‘গায়েবি মামলা’ দেওয়ার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও আইনের আওতায় আনাসহ ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করতে একটি নোটিশ পাঠানো হয়।

আইনসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, পুলিশ মহাপরিদর্শক, র‍্যাবের মহাপরিচালক বরাবর এই নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমূর আলম খন্দকার।

নোটিশে বলা হয়, শেখ হাসিনা সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পুলিশ, র‍্যাব ও আইন আদালতের অপব্যবহার করে রাজনৈতিক ভিন্ন মতাবলম্বী ও বিরোধী দল দমনে গায়েবি মামলায় জড়িত করত। গ্রেপ্তার, কারাবন্দী, রিমান্ড ও ভুয়া চার্জশিট প্রদানের মাধ্যমে দেশের মোট জনগোষ্ঠীর একটি বৃহৎ অংশকে নির্যাতন করেছে।

জনগণের সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।