বয়সের ভাঁজ এড়াতে খেতে পারেন লেবু

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:১২:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭২১ বার পড়া হয়েছে

সময়ের সাথে সাথে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে থাকে। তবে খাবারের কিছু পরিবর্তন মুখের বলিরেখাকে দূরে রাখতে পারে। গরম পানিতে পাতিলেবুর রস আর মধুই হয়ে উঠতে পারে বয়সের ভাঁজ এড়ানোর উপায়।

সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস করা প্রয়োজন।

আর এর শুরুটা হওয়া উচিত সকাল থেকেই। লেবুর রসে থাকা ভিটামিন সি আর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং মধুতে থাকা ভিটামিন, মিনারেলস এবং ন্যাচরাল সুগার দিনের শুরু থেকেই নানা ভাবে শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

১।  শ্বেত রক্তকণিকা শরীরে যে কোনও রোগ বা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে জরুরি। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি শ্বেতকণিকার উৎপাদন বৃদ্ধি করে। আর মধুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রতিরোধ করতে পারে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাসকে।

২। লিভারে পিত্তরসের ক্ষরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে লেবু। ফ্যাট জাতীয় খাবার হজম করতে, খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতেও পিত্তরস সাহায্য করে। অন্য দিকে, মধু হজমে সহায়ক ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করে। তাই লেবু এবং মধু একসঙ্গে খেলে হজমক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

৩। ভিটামিন সি-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বককে ভালো রাখে। এটি বলিরেখা পড়তে দেয় না। মধুর আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে।

৪। শরীর থেকে দূষণ দূর করে লেবু। মধুতে থাকা এনজাইম লিভারের কাজে সাহায্য করে। একত্রে লেবু-মধু শরীরকে দূষণমুক্ত করে।

কী ভাবে বানাবেন লেবু-মধুর সরবত 

উপকরণ: ঈষদোষ্ণ পানি,  লেবুর রস, মধু, বিট লবণ অথবা পুদিনা পাতা।

প্রণালী: পানি ফোটার কিছুটা আগেই নামিয়ে লেবুর রস মেশাতে হবে। তারপর মধু এবং অন্য উপকরণ মিলিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। সূত্র: আনন্দবাজার

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বয়সের ভাঁজ এড়াতে খেতে পারেন লেবু

আপডেট সময় : ০৭:১২:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সময়ের সাথে সাথে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে থাকে। তবে খাবারের কিছু পরিবর্তন মুখের বলিরেখাকে দূরে রাখতে পারে। গরম পানিতে পাতিলেবুর রস আর মধুই হয়ে উঠতে পারে বয়সের ভাঁজ এড়ানোর উপায়।

সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস করা প্রয়োজন।

আর এর শুরুটা হওয়া উচিত সকাল থেকেই। লেবুর রসে থাকা ভিটামিন সি আর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং মধুতে থাকা ভিটামিন, মিনারেলস এবং ন্যাচরাল সুগার দিনের শুরু থেকেই নানা ভাবে শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

১।  শ্বেত রক্তকণিকা শরীরে যে কোনও রোগ বা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে জরুরি। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি শ্বেতকণিকার উৎপাদন বৃদ্ধি করে। আর মধুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রতিরোধ করতে পারে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাসকে।

২। লিভারে পিত্তরসের ক্ষরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে লেবু। ফ্যাট জাতীয় খাবার হজম করতে, খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতেও পিত্তরস সাহায্য করে। অন্য দিকে, মধু হজমে সহায়ক ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করে। তাই লেবু এবং মধু একসঙ্গে খেলে হজমক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

৩। ভিটামিন সি-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বককে ভালো রাখে। এটি বলিরেখা পড়তে দেয় না। মধুর আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে।

৪। শরীর থেকে দূষণ দূর করে লেবু। মধুতে থাকা এনজাইম লিভারের কাজে সাহায্য করে। একত্রে লেবু-মধু শরীরকে দূষণমুক্ত করে।

কী ভাবে বানাবেন লেবু-মধুর সরবত 

উপকরণ: ঈষদোষ্ণ পানি,  লেবুর রস, মধু, বিট লবণ অথবা পুদিনা পাতা।

প্রণালী: পানি ফোটার কিছুটা আগেই নামিয়ে লেবুর রস মেশাতে হবে। তারপর মধু এবং অন্য উপকরণ মিলিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। সূত্র: আনন্দবাজার