শিরোনাম :
Logo ‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে শোক দিবস পালন Logo বেরোবিতে শহিদ আবু সাঈদ মিউজিয়াম গেইট ও চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন Logo ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় আহত ১৬ Logo কিশোর অপরাধ দমনে চাঁদপুর জেলা পুলিশের কঠোর অবস্থান কিশোর অপরাধের ভয়াবহ পরিণতি উপলব্ধি করতে পারেন কেবল ভুক্তভোগী পিতা-মাতা ………….মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম Logo ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চাঁদপুর-২ আসনে)” এমপি প্রার্থী মুফতী মানসুর আহমদ সাকী Logo রাজশাহীর বাগমারায় বজ্রপাতে যুবক নিহত Logo মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীসহ রাজশাহীতে ২০ জন আটক Logo কয়রায় জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo রাকসুর তফসিল আদায়ে দ্রুত মাঠে নামার ঘোষণা রাবি ছাত্রশিবির সভাপতির Logo ইসলামী ব্যাংকগুলো শরিয়া অনুসরণ করলে তাদের এ দুর্দশা হতো না

সিলেটের ঐতিহাসিক ফেঞ্চুগঞ্জ রেল সেতুর কথা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:৫৫:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৬০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

কুশিয়ারা নদীর উপর দিয়ে ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা হয় ফেঞ্চুগঞ্জ কুশিয়ারা রেলসেতু। আজ পর্যন্ত মজবুত ভিত্তি নিয়ে কুশিয়ারার প্রবল স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে সেতুটি। এ রেল সেতু দিয়ে সিলেটের সাথে সারা বাংলাদেশের রেল যোগাযোগ নির্মিত হয়েছে।

১৯৭১ সালে এ রেল সেতুর দক্ষিণ পাড় থেকে মুক্তিবাহিনী যুদ্ধ করে ইলাশপুর সেতুর পাশে থাকা পাকবাহিনীর সাথে। মুক্তিবাহিনীর শেলের আঘাতে ইলাশপুর সেতুতে থাকা রেলের বগি ঢালা নদীতে ধ্বংস হয়। যা আজও জীবন্ত স্মৃতি হয়ে আছে।

স্থানীয় ও জেলা সদরের লোকজন এ দুই সেতু দেখতে আসেন। কেউ কেউ সাহস করে সেতুতে গিয়ে সেলফিও তুলেন। আর বিকাল বেলা বসে যুবকদের সেলফি যুদ্ধ। খোলা গলায় গান। আগেকার লোকজন রেল সেতু দিয়েই হেঁটে বাজারে আসতেন, তবে কয়েকটি দুর্ঘটনায় মানুষ সচেতন হয়ে এখন খেয়া নৌকা দিয়েই পারাপার করেন।

এ সেতুর নিচে ও চতুর্দিকে বড় বড় পাথরের ছড়ানো। তাই এখানে প্রচুর মাছ মিলে। জেলেরা দিন রাত এখানে মাছ ধরেন। সম্প্রতি এ সেতুতে সংস্কার ও নতুন রঙ করার ফলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাওয়ায় দর্শক টানছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে শোক দিবস পালন

সিলেটের ঐতিহাসিক ফেঞ্চুগঞ্জ রেল সেতুর কথা !

আপডেট সময় : ০২:৫৫:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

কুশিয়ারা নদীর উপর দিয়ে ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা হয় ফেঞ্চুগঞ্জ কুশিয়ারা রেলসেতু। আজ পর্যন্ত মজবুত ভিত্তি নিয়ে কুশিয়ারার প্রবল স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে সেতুটি। এ রেল সেতু দিয়ে সিলেটের সাথে সারা বাংলাদেশের রেল যোগাযোগ নির্মিত হয়েছে।

১৯৭১ সালে এ রেল সেতুর দক্ষিণ পাড় থেকে মুক্তিবাহিনী যুদ্ধ করে ইলাশপুর সেতুর পাশে থাকা পাকবাহিনীর সাথে। মুক্তিবাহিনীর শেলের আঘাতে ইলাশপুর সেতুতে থাকা রেলের বগি ঢালা নদীতে ধ্বংস হয়। যা আজও জীবন্ত স্মৃতি হয়ে আছে।

স্থানীয় ও জেলা সদরের লোকজন এ দুই সেতু দেখতে আসেন। কেউ কেউ সাহস করে সেতুতে গিয়ে সেলফিও তুলেন। আর বিকাল বেলা বসে যুবকদের সেলফি যুদ্ধ। খোলা গলায় গান। আগেকার লোকজন রেল সেতু দিয়েই হেঁটে বাজারে আসতেন, তবে কয়েকটি দুর্ঘটনায় মানুষ সচেতন হয়ে এখন খেয়া নৌকা দিয়েই পারাপার করেন।

এ সেতুর নিচে ও চতুর্দিকে বড় বড় পাথরের ছড়ানো। তাই এখানে প্রচুর মাছ মিলে। জেলেরা দিন রাত এখানে মাছ ধরেন। সম্প্রতি এ সেতুতে সংস্কার ও নতুন রঙ করার ফলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাওয়ায় দর্শক টানছে।