সিলেটে সোনা চোরাচালানের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন !

  • আপডেট সময় : ০২:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮০০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে ২টা সোনা চোরাচালানের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও আইনগত ব্যবস্থা নিতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে শুল্ক গোয়েন্দা।

 

বুধবার শুল্ক গোয়েন্দার যুগ্ম পরিচালক মো. সফিউর রহমানকে আহবায়ক করে চার সদস্য বিশিষ্ট ওই কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করবে।

 

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান রাইজিংবিডিকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

 

গত ১৬ নভেম্বর ও ১৭ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে আগত বাংলাদেশ বিমানের দুটো ফ্লাইটের ভেতর থেকে যথাক্রমে ৯ কেজি ও ১.৮ কেজি সোনা উদ্ধার করা হয়।

 

শুল্ক গোয়েন্দা সূত্রে আরো জানা যায়, প্রথমটি বিজনেস ক্লাসের সিটের নিচে এবং পরেরটি যাত্রীহীন তিনটি সিটের উপরে লাগেজ চেম্বার থেকে উদ্ধার করা হয়। এই কমিটি সোনা চোরাচালানের পেছনে কারা জড়িত এবং অভ্যন্তরীণ কোন যোগসাজশ ছিল কি না তা বের করবে ও আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করবে।

 

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন শুল্ক গোয়েন্দার উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন, সহকারী পরিচালক ইমাম গাজ্জালী ও সিলেট কাস্টমসের একজন প্রতিনিধি।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সিলেটে সোনা চোরাচালানের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন !

আপডেট সময় : ০২:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে ২টা সোনা চোরাচালানের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও আইনগত ব্যবস্থা নিতে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে শুল্ক গোয়েন্দা।

 

বুধবার শুল্ক গোয়েন্দার যুগ্ম পরিচালক মো. সফিউর রহমানকে আহবায়ক করে চার সদস্য বিশিষ্ট ওই কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করবে।

 

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান রাইজিংবিডিকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

 

গত ১৬ নভেম্বর ও ১৭ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে আগত বাংলাদেশ বিমানের দুটো ফ্লাইটের ভেতর থেকে যথাক্রমে ৯ কেজি ও ১.৮ কেজি সোনা উদ্ধার করা হয়।

 

শুল্ক গোয়েন্দা সূত্রে আরো জানা যায়, প্রথমটি বিজনেস ক্লাসের সিটের নিচে এবং পরেরটি যাত্রীহীন তিনটি সিটের উপরে লাগেজ চেম্বার থেকে উদ্ধার করা হয়। এই কমিটি সোনা চোরাচালানের পেছনে কারা জড়িত এবং অভ্যন্তরীণ কোন যোগসাজশ ছিল কি না তা বের করবে ও আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করবে।

 

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন শুল্ক গোয়েন্দার উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন, সহকারী পরিচালক ইমাম গাজ্জালী ও সিলেট কাস্টমসের একজন প্রতিনিধি।