ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অর্থায়ন বন্ধের কারণে এই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এক শিক্ষার্থী বলেন, “এটা আমাদের হৃদয় ভেঙে দিয়েছে। সবাই কান্নাকাটি করছে, কারণ আমাদের বলা হয়েছে, দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।”
চার বছর আগে তালেবান সরকার নারীদের জন্য উচ্চ শিক্ষা নিষিদ্ধ করে। ২০১৮ সালে ইউএসএইডের মাধ্যমে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্সে পড়ার সুযোগ পাওয়া এই শিক্ষার্থীরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
ওমানে থাকা শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া বন্ধে জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন। তারা নিরাপত্তা, আর্থিক সহায়তা ও অন্য কোনো নিরাপদ দেশে আশ্রয়ের সুযোগ চেয়েছেন, যেখানে তারা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন।