মঙ্গলবার | ২ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে Logo বেগম খালেদা জিয়া’র আশু রোগমুক্তি কামনায় ৮ নং ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo নোবিপ্রবির আধুনিকায়নে ৩৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা, বীরগঞ্জ উপজেলায় অসহায়দের মাঝে খাবার বিতরণ Logo চাঁদপুরে যোগদানের প্রথম দিনেই সাংবাদিকদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময়

স্বপ্নপূরণের দিকে আরো একধাপ এগিয়েছে চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ‘বঙ্গবন্ধু টানেল’।

  • আপডেট সময় : ০৪:৪৫:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট ২০২০
  • ৯৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

স্বপ্নপূরণের দিকে আরো একধাপ এগিয়েছে চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ‘বঙ্গবন্ধু টানেল’। টানেলটির একপ্রান্তের কাজ শেষ হয়েছে বলে সোমবার নিজেদের এক প্রকাশনায় জানিয়েছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (সিআরবিসি)।

তারা জানান, রোববার টানেলের বাম লাইনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। এতে প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের কাজ সম্পন্ন হলো।

কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত ৯.৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ সুড়ঙ্গটি নদীর দুই তীরের অঞ্চলকে যুক্ত করবে। এটিই বাংলাদেশের প্রথম সুড়ঙ্গ পথ। যার মূল কাঠামো ২৪৫০ মিটার দীর্ঘ এবং ব্যাস ১১.৮ মিটার। এ টানেলের মধ্য দিয়ে যুক্ত হবে ঢাকা-চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক। যার দুটি আলাদা পথে চারটি লেন দিয়ে সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার গতিতে চলবে গাড়ি।

শহরপ্রান্তের নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে শুরু হওয়া এ সুড়ঙ্গ সিইউএফএল (চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড) এবং কাফকো (কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার লিমিটেড) কারখানার মাঝামাঝি স্থান দিয়ে নদীর দক্ষিণ প্রান্তে পৌঁছাবে। যা নদীর মধ্যভাগে ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থান করবে।

২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা। টানেলটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে নয় হাজার ৮৮০ কোটি টাকা। যার পাঁচ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা প্রকল্প ঋণ হিসেবে অর্থায়ন করছে চায়না এক্সিম ব্যাংক। এছাড়া বাকি অর্থায়ন বাংলাদেশ সরকারের (জিওবি)।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ

স্বপ্নপূরণের দিকে আরো একধাপ এগিয়েছে চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ‘বঙ্গবন্ধু টানেল’।

আপডেট সময় : ০৪:৪৫:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট ২০২০

নিউজ ডেস্ক:

স্বপ্নপূরণের দিকে আরো একধাপ এগিয়েছে চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ‘বঙ্গবন্ধু টানেল’। টানেলটির একপ্রান্তের কাজ শেষ হয়েছে বলে সোমবার নিজেদের এক প্রকাশনায় জানিয়েছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (সিআরবিসি)।

তারা জানান, রোববার টানেলের বাম লাইনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। এতে প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের কাজ সম্পন্ন হলো।

কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত ৯.৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ সুড়ঙ্গটি নদীর দুই তীরের অঞ্চলকে যুক্ত করবে। এটিই বাংলাদেশের প্রথম সুড়ঙ্গ পথ। যার মূল কাঠামো ২৪৫০ মিটার দীর্ঘ এবং ব্যাস ১১.৮ মিটার। এ টানেলের মধ্য দিয়ে যুক্ত হবে ঢাকা-চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক। যার দুটি আলাদা পথে চারটি লেন দিয়ে সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার গতিতে চলবে গাড়ি।

শহরপ্রান্তের নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে শুরু হওয়া এ সুড়ঙ্গ সিইউএফএল (চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড) এবং কাফকো (কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার লিমিটেড) কারখানার মাঝামাঝি স্থান দিয়ে নদীর দক্ষিণ প্রান্তে পৌঁছাবে। যা নদীর মধ্যভাগে ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থান করবে।

২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা। টানেলটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে নয় হাজার ৮৮০ কোটি টাকা। যার পাঁচ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা প্রকল্প ঋণ হিসেবে অর্থায়ন করছে চায়না এক্সিম ব্যাংক। এছাড়া বাকি অর্থায়ন বাংলাদেশ সরকারের (জিওবি)।