১৮ বছরের আগে সন্তানকে মোবাইল দেয়া যাবে না
নিউজ ডেস্ক:“তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান সংরক্ষণ” প্রতিপাদ্যে সারাদেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্রধান অতিথি থেকে জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস বেলুন উড়িয়ে দিনের কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। পরে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের কোর্টমোড় প্রদক্ষিণ করে একই জায়গায় এসে শেষ হয়। এরপর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি ব্যবহারে আমরা উত্তরোত্তর সফলতা অর্জন করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কিছু প্রযুক্তি আমাদের উন্নয়নের অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে। যেমন বিদেশী চ্যানেল ও আকাশ সংস্কৃতির প্রভাব। এগুলো থেকে নিজে বিরত থাকতে হবে, পরিবারকে বিরত রাখতে হবে। তবেই দেশীয় তথ্য প্রযুক্তির প্রতি সকলে আকৃষ্ট হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘১৮ বছর বয়সের আগে সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন দেয়া যাবে না।’ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) খোন্দকার ফরহাদ আহমদ ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন টেলিযোগাযোগ অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী জিল্লুর রহমান। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা শিক্ষা অফিসার নিখিল রঞ্জন চক্রবর্তী, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, শিক্ষার্থী মুক্তা ও আব্দুল্লাহ আল নোমান।“তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান সংরক্ষণ” প্রতিপাদ্যে সারাদেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্রধান অতিথি থেকে জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস বেলুন উড়িয়ে দিনের কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। পরে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের কোর্টমোড় প্রদক্ষিণ করে একই জায়গায় এসে শেষ হয়। এরপর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি ব্যবহারে আমরা উত্তরোত্তর সফলতা অর্জন করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কিছু প্রযুক্তি আমাদের উন্নয়নের অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে। যেমন বিদেশী চ্যানেল ও আকাশ সংস্কৃতির প্রভাব। এগুলো থেকে নিজে বিরত থাকতে হবে, পরিবারকে বিরত রাখতে হবে। তবেই দেশীয় তথ্য প্রযুক্তির প্রতি সকলে আকৃষ্ট হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘১৮ বছর বয়সের আগে সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন দেয়া যাবে না।’ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) খোন্দকার ফরহাদ আহমদ ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন টেলিযোগাযোগ অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী জিল্লুর রহমান। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা শিক্ষা অফিসার নিখিল রঞ্জন চক্রবর্তী, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, শিক্ষার্থী মুক্তা ও আব্দুল্লাহ আল নোমান। আলোচনা সভা শেষে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অধিকারীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। বিজয়ীরা হলেন- (গ্রুপ-ক) চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল রশিদ (জয়), শ্রী সনজিত কুমার ও তৈমুর হুসাইন জোয়ার্দ্দার। (গ্রুপ-খ) ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল নোমান, ইয়াছির আরাফাত ও মো. সিরাজুম মুনির। অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কর্মকর্তা, বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর ও টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।