জীবননগরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ!

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ১১:৫১:৫২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৯
  • ৭৩১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের নিশিন্তপুর গ্রামে এক এসএসসি ফলপ্রার্থীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার বিকালে এ ঘটনা ঘটে। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অপহরণের পর অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ গণি মিয়া জানান, জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের নিশিন্তপুর গ্রামের এক এসএসসি ফলপ্রার্থীকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে জোরপূর্বক অপহরণ করে একই এলাকার গোলাম মোস্তাফার ছেলে সাখাওয়াত হোসেন শহীদ ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় অপহৃত শিক্ষার্থীর বড় ভাই থানাতে মামলা করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রোববার বিকালে ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে। একই সাথে অপহরণকারী সাখাওয়াত হোসেনকেও আটক করা হয়। অপহরণের পর ওই শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়েছে অভিযোগ করলে, তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় এবং ধর্ষক সাখাওয়াতকে নারী ও শিশু আইনে মামলা দায়ের করে জেলহাজতে পাঠানো হবে বলে জানান।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার শামীম কবীর জানান, রোববার বিকালে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার সকালে তার ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ডাক্তারি রিপোর্ট পাওয়ার পরই বোঝা যাবে মেয়েটি ধর্ষণ হয়েছে কি না।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জীবননগরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ!

আপডেট সময় : ১১:৫১:৫২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের নিশিন্তপুর গ্রামে এক এসএসসি ফলপ্রার্থীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার বিকালে এ ঘটনা ঘটে। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অপহরণের পর অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ গণি মিয়া জানান, জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের নিশিন্তপুর গ্রামের এক এসএসসি ফলপ্রার্থীকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে জোরপূর্বক অপহরণ করে একই এলাকার গোলাম মোস্তাফার ছেলে সাখাওয়াত হোসেন শহীদ ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় অপহৃত শিক্ষার্থীর বড় ভাই থানাতে মামলা করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রোববার বিকালে ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে। একই সাথে অপহরণকারী সাখাওয়াত হোসেনকেও আটক করা হয়। অপহরণের পর ওই শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়েছে অভিযোগ করলে, তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় এবং ধর্ষক সাখাওয়াতকে নারী ও শিশু আইনে মামলা দায়ের করে জেলহাজতে পাঠানো হবে বলে জানান।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার শামীম কবীর জানান, রোববার বিকালে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার সকালে তার ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ডাক্তারি রিপোর্ট পাওয়ার পরই বোঝা যাবে মেয়েটি ধর্ষণ হয়েছে কি না।