শিরোনাম :
Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত 

রসগোল্লার কারণে ভেঙে গেল বিয়ে !

  • আপডেট সময় : ০৭:৩৫:৩৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৬২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

রসগোল্লা নিয়ে দু’‌পক্ষের বিবাদের জেরে ভেঙেই গেল বিয়ে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতেই লখনউয়ের কাছে উন্নাওয়ে।

জানা গেছে, কুরমাপুর গ্রামে বসেছিল বিয়ের আসর। বরযাত্রীদের আপ্যায়নে কোনও ত্রুটি রাখেনি কনেপক্ষ। পুরোদমে চলছিল খাওয়াদাওয়া। হঠাৎই বরের এক চাচাতো ভাই বাড়তি রসগোল্লা নিয়ে ফেলেন। একটার বদলে কেন দুটো রসগোল্লা তিনি নিয়েছেন এই নিয়ে কন্যাপক্ষের সঙ্গে বিতণ্ডা শুরু হয়। ক্রমে সেই বিবাদ হাতাহাতিতে পরিণত হয়।

এক পর্যায়ে কনের বাবাকে মারধর শুরু করেন বরপক্ষ। এখানেই শেষ হয়নি বিবাদ। রাগের চোটে একে অপরের দিকে প্লেট–চামচ ছুঁড়তে শুরু করেন তারা। এই প্রচণ্ড মারামারির জেরে পুরো প্যান্ডেলটাই ভেঙে পড়ে। শেষে বিবাদ মিটমাটে এগিয়ে আসেন গ্রামের প্রবীণরা।

কিন্তু বিয়ে করতে বেঁকে বসেন কন্যা। বাবাকে মারধর করে অপমান করা হয়েছে বলে, বিয়ে বাতিল করে দেন কনে। আঁচলগঞ্জ থানায় বরপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন কনের বাবা। ‌‌

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

 ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

রসগোল্লার কারণে ভেঙে গেল বিয়ে !

আপডেট সময় : ০৭:৩৫:৩৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

রসগোল্লা নিয়ে দু’‌পক্ষের বিবাদের জেরে ভেঙেই গেল বিয়ে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতেই লখনউয়ের কাছে উন্নাওয়ে।

জানা গেছে, কুরমাপুর গ্রামে বসেছিল বিয়ের আসর। বরযাত্রীদের আপ্যায়নে কোনও ত্রুটি রাখেনি কনেপক্ষ। পুরোদমে চলছিল খাওয়াদাওয়া। হঠাৎই বরের এক চাচাতো ভাই বাড়তি রসগোল্লা নিয়ে ফেলেন। একটার বদলে কেন দুটো রসগোল্লা তিনি নিয়েছেন এই নিয়ে কন্যাপক্ষের সঙ্গে বিতণ্ডা শুরু হয়। ক্রমে সেই বিবাদ হাতাহাতিতে পরিণত হয়।

এক পর্যায়ে কনের বাবাকে মারধর শুরু করেন বরপক্ষ। এখানেই শেষ হয়নি বিবাদ। রাগের চোটে একে অপরের দিকে প্লেট–চামচ ছুঁড়তে শুরু করেন তারা। এই প্রচণ্ড মারামারির জেরে পুরো প্যান্ডেলটাই ভেঙে পড়ে। শেষে বিবাদ মিটমাটে এগিয়ে আসেন গ্রামের প্রবীণরা।

কিন্তু বিয়ে করতে বেঁকে বসেন কন্যা। বাবাকে মারধর করে অপমান করা হয়েছে বলে, বিয়ে বাতিল করে দেন কনে। আঁচলগঞ্জ থানায় বরপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন কনের বাবা। ‌‌