জুয়ার লেনদেন ঠেকাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:৩২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
  • ৭২০ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন জুয়ার লেনদেনে ব্যবহার হচ্ছে দেশের এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো। কোনো মার্চেন্ট বা গ্রাহক এ ধরনের কাজে জড়িত কি না, সে ব্যাপারে সার্বক্ষণিক তদারকি করতে হবে। প্রয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তির সহায়তা নিতে হবে।

বুধবার সব মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে, দেশে অনলাইনভিত্তিক জুয়া-সংক্রান্ত কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব কার্যক্রমের ফলে দেশে সামাজিক অবক্ষয় এবং সর্বোপরি অপরাধমূলক কার্যক্রম বাড়ছে। কোনো মার্চেন্ট বা সাধারণ গ্রাহক এ-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে কি না, তা সার্বক্ষণিক তদারকির আওতায় রাখতে হবে। প্রয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তির সহায়তা নিতে হবে। সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় মার্চেন্ট বা গ্রাহকের ঠিকানায় সশরীরে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কোনো মার্চেন্ট বা সাধারণ গ্রাহক এ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে প্রতীয়মান হলে, তা তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করতে হবে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক জুয়া-সংক্রান্ত কার্যক্রমের ক্ষতিকর প্রভাবের বিষয়ে গ্রাহক সচেতনতা বাড়াতে হবে। কোনো মার্চেন্ট যে এলাকায় ব্যবসা পরিচালনার জন্য গ্রাহক হয়েছেন, তিনি সে স্থানেই ব্যবসা পরিচালনা করছেন কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। ২১ মে প্রণীত ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’ পরিপালন করতে হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জুয়ার লেনদেন ঠেকাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা

আপডেট সময় : ১২:২৩:৩২ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

অনলাইন জুয়ার লেনদেনে ব্যবহার হচ্ছে দেশের এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো। কোনো মার্চেন্ট বা গ্রাহক এ ধরনের কাজে জড়িত কি না, সে ব্যাপারে সার্বক্ষণিক তদারকি করতে হবে। প্রয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তির সহায়তা নিতে হবে।

বুধবার সব মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে, দেশে অনলাইনভিত্তিক জুয়া-সংক্রান্ত কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব কার্যক্রমের ফলে দেশে সামাজিক অবক্ষয় এবং সর্বোপরি অপরাধমূলক কার্যক্রম বাড়ছে। কোনো মার্চেন্ট বা সাধারণ গ্রাহক এ-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে কি না, তা সার্বক্ষণিক তদারকির আওতায় রাখতে হবে। প্রয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তির সহায়তা নিতে হবে। সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় মার্চেন্ট বা গ্রাহকের ঠিকানায় সশরীরে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কোনো মার্চেন্ট বা সাধারণ গ্রাহক এ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে প্রতীয়মান হলে, তা তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করতে হবে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক জুয়া-সংক্রান্ত কার্যক্রমের ক্ষতিকর প্রভাবের বিষয়ে গ্রাহক সচেতনতা বাড়াতে হবে। কোনো মার্চেন্ট যে এলাকায় ব্যবসা পরিচালনার জন্য গ্রাহক হয়েছেন, তিনি সে স্থানেই ব্যবসা পরিচালনা করছেন কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। ২১ মে প্রণীত ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’ পরিপালন করতে হবে।