শিরোনাম :
Logo আসিফ বাঁধন বলেন “এটি শুধু আমার গল্প নয়, এটি প্রত্যেক তরুণের জন্য একটি বার্তা জীবনে শুধু নিজের জন্য নয়, অন্যের জন্যও বাঁচতে হয়।” Logo বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে বিতারা পশ্চিম ইউনিয়ন ছাত্রদলের দোয়া ও আলোচনা সভা Logo যবিপ্রবিতে সাংবাদিক শিহাব উদ্দিনকে মারধরের ঘটনায় সাবেক চার ছাত্রলীগ কর্মী বহিষ্কার Logo পলাশবাড়ীতে বেগম খালেদা জিয়া’র ৮০ তম জন্মদিন পালিত Logo ইবিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি উদযাপনে বর্ণিল আয়োজন Logo শ্রীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতির সাথে দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo খালেদা জিয়ার জন্মদিনে উপলক্ষ্যে বেরোবিতে ছাত্রদলের দোয়া-মাহফিল Logo সংগ্রাম, ত্যাগ, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় ৮১ বছরে বেগম খালেদা জিয়া Logo উচ্ছ্বাস আর স্বপ্নে মুখর রাবি ক্যাম্পাস; জীবনের নতুন যাত্রা নিয়ে নবীনদের অনুভূতি Logo গণঅভ্যুত্থানের পরে আনোয়ার ইব্রাহিমের বাংলাদেশ সফর আমাদের প্রেরণা যুগিয়েছিল : অধ্যাপক ইউনূস

হার্ট ভালো রাখার তিন মূল মন্ত্র

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ১০:০৮:১৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
  • ৭৪৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেক্সঃ

বাংলাদেশে প্রবীণ মানুষেরা যেসব রোগে মারা যান তার শীর্ষেই আছে হৃদরোগ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণা তথ্য অনুযায়ী অল্প বয়সেও হৃদরোগে আক্রান্তের হার আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে বাংলাদেশে।

চিকিৎসকরা বলছেন হৃদরোগের চিকিৎসার চেয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধ উত্তম। কাজেই জেনে নিন হার্ট ভালো রাখার সহজ তিন মন্ত্র-

১) শরীরচর্চা

হার্ট সুস্থ রাখতে শারীরিক শ্রম খুব গুরুত্বপূর্ণ।

হার্ট ভাল রাখার জন্য কার্ডিয়ো ব্যায়াম জরুরি। হাঁটা, দৌড়নো হতে পারে,ব্যাডমিন্টন, সাইকেল, সাঁতার কাটার মত ব্যায়াম করা যেতে পারে এই ক্ষেত্রে। প্রতিদিন অন্তত আধা ঘন্টা ব্যায়ামের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যেতে পারে হৃদরোগ।

২) খাবার

তেল মশলাদার খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। হার্ট ভালো রাখতে ভাত, রুটি, ডাল, সবজি, ডিম, মাছ, মাংস, ফলমূল, দুধ— সব পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।

যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে আঁশ আছে সেসব খাবার খাওয়া উচিত। আঁশ যুক্ত খাবারের কারণে শরীরে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। এই ব্যাকটেরিয়া কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে সাহায্য করে । শিম ও মটরশুঁটি জাতীয় সবজি, কলাই ও ডাল জাতীয় শস্য এবং ফলমূল আঁশ জাতীয় খাবার।

৩) নিষিদ্ধ খাবার

হার্ট ভালো রাখতে মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা ভালো। প্রতিদিনের খাবারে চিনির পরিমাণ কমালে তফাতটা খুব সহজেই ধরা পড়ে। মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খেলে তা উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।  শুধু মিষ্টি নয় খাবারে লবনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণেও হার্ট ভালো থাকে।

যেসব খাবারে বেশি জমাট-বাঁধা চর্বি থাকে সেসব খাবার খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় যা হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। চিজ, দই, লাল মাংস, মাখন, কেক, বিস্কিট ও নারকেল তেলে প্রচুর পরিমাণে জমাট-বাঁধা চর্বি থাকে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আসিফ বাঁধন বলেন “এটি শুধু আমার গল্প নয়, এটি প্রত্যেক তরুণের জন্য একটি বার্তা জীবনে শুধু নিজের জন্য নয়, অন্যের জন্যও বাঁচতে হয়।”

হার্ট ভালো রাখার তিন মূল মন্ত্র

আপডেট সময় : ১০:০৮:১৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪

অনলাইন ডেক্সঃ

বাংলাদেশে প্রবীণ মানুষেরা যেসব রোগে মারা যান তার শীর্ষেই আছে হৃদরোগ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণা তথ্য অনুযায়ী অল্প বয়সেও হৃদরোগে আক্রান্তের হার আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে বাংলাদেশে।

চিকিৎসকরা বলছেন হৃদরোগের চিকিৎসার চেয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধ উত্তম। কাজেই জেনে নিন হার্ট ভালো রাখার সহজ তিন মন্ত্র-

১) শরীরচর্চা

হার্ট সুস্থ রাখতে শারীরিক শ্রম খুব গুরুত্বপূর্ণ।

হার্ট ভাল রাখার জন্য কার্ডিয়ো ব্যায়াম জরুরি। হাঁটা, দৌড়নো হতে পারে,ব্যাডমিন্টন, সাইকেল, সাঁতার কাটার মত ব্যায়াম করা যেতে পারে এই ক্ষেত্রে। প্রতিদিন অন্তত আধা ঘন্টা ব্যায়ামের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যেতে পারে হৃদরোগ।

২) খাবার

তেল মশলাদার খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। হার্ট ভালো রাখতে ভাত, রুটি, ডাল, সবজি, ডিম, মাছ, মাংস, ফলমূল, দুধ— সব পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।

যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে আঁশ আছে সেসব খাবার খাওয়া উচিত। আঁশ যুক্ত খাবারের কারণে শরীরে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। এই ব্যাকটেরিয়া কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে সাহায্য করে । শিম ও মটরশুঁটি জাতীয় সবজি, কলাই ও ডাল জাতীয় শস্য এবং ফলমূল আঁশ জাতীয় খাবার।

৩) নিষিদ্ধ খাবার

হার্ট ভালো রাখতে মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা ভালো। প্রতিদিনের খাবারে চিনির পরিমাণ কমালে তফাতটা খুব সহজেই ধরা পড়ে। মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খেলে তা উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।  শুধু মিষ্টি নয় খাবারে লবনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণেও হার্ট ভালো থাকে।

যেসব খাবারে বেশি জমাট-বাঁধা চর্বি থাকে সেসব খাবার খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় যা হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। চিজ, দই, লাল মাংস, মাখন, কেক, বিস্কিট ও নারকেল তেলে প্রচুর পরিমাণে জমাট-বাঁধা চর্বি থাকে।