বুধবার (১৭ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টার দিকে মৃত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে নিয়ে আসেন কয়েকজন। পরে তার মরদেহ হাসপাতালের ভেতরে নিয়ে গিয়ে অটোরিকশায় করে নিয়ে চলে যান তারা।
সিয়ামের গ্রামের বাড়ি ভোলার চরফ্যাশনে। রাজধানীর মাতুয়াইলে থাকতেন।
সঙ্গে আসা স্বজন জানান, ওই তরুণের নাম সিয়াম। তিনি গুলিস্তানের একটি ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী। রাতে বাসায় ফেরার পথে হানিফ ফ্লাইওভারে সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। এ সময় গুলিবিদ্ধ হন। এতে ঘটনাস্থলেই সিয়াম মারা যান। পরে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলেও মারা গেছেন বুঝতে পেরে তাঁরা আর হাসপাতালের ভেতর ঢোকেননি। মরদেহ অটোরিকশায় করে বাসায় চলে যান।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক যুবককে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছিল। তিনি মারা যাওয়ায় তাঁর স্বজনেরা মরদেহ হাসপাতালের ভেতরে নেননি। জরুরি বিভাগের গেট থেকেই ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন।