শিরোনাম :
Logo সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারে জর্জরিত দেশের শিল্পাঙ্গন বিনোদন প্রতিবেদন Logo ইবি কারাতে ক্লাবের নেতৃত্বে নোমান-সাদিয়া Logo গৌরবের অষ্টম বর্ষে আলোর দিশার পদার্পণে থাকছে নানা আয়োজন Logo শিক্ষার্থীদের রিটেক সমস্যা সমাধানে গাফিলতির অভিযোগ যবিপ্রবি প্রশাসনের বিরুদ্ধে  Logo নতুন ভবনেই বদলে যাবে সফিবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র” Logo ভুয়া নিয়োগপত্রে প্রতারণা: সিরাজগঞ্জের যুবকের কাছ থেকে আদায় ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা Logo সাতক্ষীরায় ব্র্যাকের আয়োজনে জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত Logo কয়রায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত Logo পলাশবাড়ীর পল্লীতে সাপের দংশনে কিশোরীর মৃত্যু Logo চাঁদপুর জেলা পুলিশের প্রচেষ্টায় এক বছরে ১ হাজার ১৪১টি হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ২৯ নেতা-কর্মী কারাগারে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০২:৫৭:১০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪
  • ৭৬৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ২৯ নেতা-কর্মীকে কারাগারে প্রেরণ করেছেন আদালত। গতকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে নাশকতার দুটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতের বিচারক মো. রিপন হোসেন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এম শাহজাহান মুকুল।

কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন- তিতুদহ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আক্তার হোসেন, দর্শনা পৌর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি হাবিবুর রহমান বুলেট, থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল ইসলাম, কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ, পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিউদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল ইসলাম, লুৎফর রহমান, যুবদল নেতা নাসির উদ্দিন খেদু, যুবদল নেতা নাহারুল ইসলাম মাস্টার, সরোয়ার হোসেন, মহিউদ্দিন মহি, যুবদল নেতা জালার উদ্দিন, দর্শনার আজমুল হকসহ আরও অনেকে।

আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানার নাশকতার দুটি মামলায় ৩২ জন নেতা-কর্মী চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। বিজ্ঞ বিচারক মো. রিপন হোসেন একটি মামলায় ১৫ জন ও অপর মামলায় ১৪ জনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পিতার নামে ভুল থাকায় বাকি তিনজনের আবেদন আদালত গ্রহণ করেননি।

এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার পুলিশ-প্রশাসনসহ সবকিছু হাতের মধ্যে নিয়ে নিয়েছে। মানুষের বিচার বিভাগের প্রতি যে আস্থা ছিল, সেটিও হারিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, তারা প্রকৃত ন্যায়বিচার পাননি। আদালত ফরমায়েশিভাবে নেতা-কর্মীদের কারাগারে পাঠিয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারে জর্জরিত দেশের শিল্পাঙ্গন বিনোদন প্রতিবেদন

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ২৯ নেতা-কর্মী কারাগারে

আপডেট সময় : ০২:৫৭:১০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ২৯ নেতা-কর্মীকে কারাগারে প্রেরণ করেছেন আদালত। গতকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকে নাশকতার দুটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতের বিচারক মো. রিপন হোসেন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এম শাহজাহান মুকুল।

কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন- তিতুদহ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আক্তার হোসেন, দর্শনা পৌর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি হাবিবুর রহমান বুলেট, থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল ইসলাম, কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ, পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিউদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল ইসলাম, লুৎফর রহমান, যুবদল নেতা নাসির উদ্দিন খেদু, যুবদল নেতা নাহারুল ইসলাম মাস্টার, সরোয়ার হোসেন, মহিউদ্দিন মহি, যুবদল নেতা জালার উদ্দিন, দর্শনার আজমুল হকসহ আরও অনেকে।

আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানার নাশকতার দুটি মামলায় ৩২ জন নেতা-কর্মী চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। বিজ্ঞ বিচারক মো. রিপন হোসেন একটি মামলায় ১৫ জন ও অপর মামলায় ১৪ জনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পিতার নামে ভুল থাকায় বাকি তিনজনের আবেদন আদালত গ্রহণ করেননি।

এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার পুলিশ-প্রশাসনসহ সবকিছু হাতের মধ্যে নিয়ে নিয়েছে। মানুষের বিচার বিভাগের প্রতি যে আস্থা ছিল, সেটিও হারিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, তারা প্রকৃত ন্যায়বিচার পাননি। আদালত ফরমায়েশিভাবে নেতা-কর্মীদের কারাগারে পাঠিয়েছে।