শিরোনাম :
Logo কয়রায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে অবৈধভাবে জেলি পুশ করে ওজন বৃদ্ধি করা চিংড়ি আটক Logo প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়লো Logo ট্রাম্পের জীবনের আক্ষেপ ছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা, করতে চেয়েছিলেন বিয়ে Logo ‘চব্বিশের যোদ্ধারা ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ফ্যাসিস্ট আর দাঁড়াতে পারবে না’ Logo ইবির বাসচাপায় নিহত পুলিশ সদস্য Logo ইবিতে সেশনজট নিরসনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জনগণ কোনো চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজকে সংসদে পাঠাবে না: ফয়জুল করীম Logo অনেক প্রতিষ্ঠান নাগরিকের তথ্য রেখে দেয়, এতে নির্বাচন প্রভাবিত হতে পারে Logo যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্ত করতে বাংলাদেশের আলোচনা Logo ইবিতে বাংলার লোকজ অলংকার প্রদর্শনী: ঐতিহ্যের ঝলক

স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে সাফায়াত আটক

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ১০:৪৬:০৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩১ জানুয়ারি ২০১৯
  • ৭৩৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে সাফায়াত নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকাল ৪টার দিকে তাকে আটক করা হয়। সূত্রে জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালার ইউনিয়নের বড়-পুটিমারী গ্রামের মৃত কহেন বাইনের ছেলে সাফায়াত দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ সৌদিতে কর্মরত ছিলো। এরই মধ্যে গত কয়েক বছর যাবত কুষ্টিয়ার জেলার দৌলতপুর থানার হাসান নামের একজন প্রবাসীর সাথে সোনা চোরাচালানকারবারী চক্রের সাথে যুক্ত হয় সাফায়াত। গত একবছর পূর্বে সাফায়াত ছুটিতে সোনা চালান নিয়ে দেশে ফিরে আসে। পরে গত ৭ মাস পূর্বে আবারও সৌদি আরবে নিজ কর্মে ফিরে যায়। আবারও সৌদি থেকে সোনার ৩টি বার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশের পথে প্রবেশ করতে চাইলে সৌদি কাস্টমস পুলিশ সাফায়াতকে আটক করে। পুলিশের নিকট সাফায়াত আটক হলে তার নিকট থেকে সোনার ৩টি বার জব্দ করে কাস্টমস পুলিশ। এ অপরাধের জন্য সাফায়াতকে ৯দিন সৌদি জেলের সাজা ভোগ করে দেশে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অন্যদিকে সাফায়াতকে অবৈধ পথে ৩টি সোনার বার আত্মসাতের অভিযোগ তোলেন চোরাচালানকারী মূল হোতা কুষ্টিয়া দৌলতপুর থানার হাসান নামে একজন ব্যক্তি। সাফায়াতে পরিবারের লোকজন দাবি করেন, সৌদি আরব থেকে চোরাই পথে সোনার বার নিয়ে দেশে ফেরার পথে সৌদি কাস্টমস পুলিশ তাকে আটক করে। তার নিকট থেকে পাওয়া ৩টি সোনার বার উদ্ধার করে পুলিশ। অবৈধ পথে অবৈধ স্বর্ণের বার সৌদি পুলিশ জব্দ করলেও এখন সেই স্বর্ণের প্রায় ২৫ লাখ টাকা দাবি করছে হাসান। তবে অবৈধভাবে চোরাচালানকারী হিসেবে সৌদি পুলিশ আটক করলেও আবারও কেনো সেই স্বর্ণের জন্য দাবি করে পুলিশের নিকট অভিযোগ করে মূল হোতা হাসান। অবৈধ পথে স্বর্ণ পাচারকারী হাসান মূল ভূমিকা পালন করলেও সেই আজ প্রকাশ্যে পুলিশের সম্মূখে চলাচল করলেও তাকিয়ে দেখছে না হাসানকে। সাফায়াত সৌদি পুলিশের নিকট আটক হয়ে জেল সাজা ভোগে দেশে ফিরলেও অবৈধ ব্যবসার টাকা নিতে দৌলতপুরের হাসান আজ আলমডাঙ্গা থানায়। প্রশাসনের সঠিক তদন্ত অনুসারের অবৈধ স্বর্ণের দাবির জন্য অবশ্যই হাসানকে পুলিশের আটক করা উচিত বলে জানান সাফায়াতের পরিবার।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কয়রায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে অবৈধভাবে জেলি পুশ করে ওজন বৃদ্ধি করা চিংড়ি আটক

স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে সাফায়াত আটক

আপডেট সময় : ১০:৪৬:০৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩১ জানুয়ারি ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে সাফায়াত নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকাল ৪টার দিকে তাকে আটক করা হয়। সূত্রে জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালার ইউনিয়নের বড়-পুটিমারী গ্রামের মৃত কহেন বাইনের ছেলে সাফায়াত দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ সৌদিতে কর্মরত ছিলো। এরই মধ্যে গত কয়েক বছর যাবত কুষ্টিয়ার জেলার দৌলতপুর থানার হাসান নামের একজন প্রবাসীর সাথে সোনা চোরাচালানকারবারী চক্রের সাথে যুক্ত হয় সাফায়াত। গত একবছর পূর্বে সাফায়াত ছুটিতে সোনা চালান নিয়ে দেশে ফিরে আসে। পরে গত ৭ মাস পূর্বে আবারও সৌদি আরবে নিজ কর্মে ফিরে যায়। আবারও সৌদি থেকে সোনার ৩টি বার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশের পথে প্রবেশ করতে চাইলে সৌদি কাস্টমস পুলিশ সাফায়াতকে আটক করে। পুলিশের নিকট সাফায়াত আটক হলে তার নিকট থেকে সোনার ৩টি বার জব্দ করে কাস্টমস পুলিশ। এ অপরাধের জন্য সাফায়াতকে ৯দিন সৌদি জেলের সাজা ভোগ করে দেশে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অন্যদিকে সাফায়াতকে অবৈধ পথে ৩টি সোনার বার আত্মসাতের অভিযোগ তোলেন চোরাচালানকারী মূল হোতা কুষ্টিয়া দৌলতপুর থানার হাসান নামে একজন ব্যক্তি। সাফায়াতে পরিবারের লোকজন দাবি করেন, সৌদি আরব থেকে চোরাই পথে সোনার বার নিয়ে দেশে ফেরার পথে সৌদি কাস্টমস পুলিশ তাকে আটক করে। তার নিকট থেকে পাওয়া ৩টি সোনার বার উদ্ধার করে পুলিশ। অবৈধ পথে অবৈধ স্বর্ণের বার সৌদি পুলিশ জব্দ করলেও এখন সেই স্বর্ণের প্রায় ২৫ লাখ টাকা দাবি করছে হাসান। তবে অবৈধভাবে চোরাচালানকারী হিসেবে সৌদি পুলিশ আটক করলেও আবারও কেনো সেই স্বর্ণের জন্য দাবি করে পুলিশের নিকট অভিযোগ করে মূল হোতা হাসান। অবৈধ পথে স্বর্ণ পাচারকারী হাসান মূল ভূমিকা পালন করলেও সেই আজ প্রকাশ্যে পুলিশের সম্মূখে চলাচল করলেও তাকিয়ে দেখছে না হাসানকে। সাফায়াত সৌদি পুলিশের নিকট আটক হয়ে জেল সাজা ভোগে দেশে ফিরলেও অবৈধ ব্যবসার টাকা নিতে দৌলতপুরের হাসান আজ আলমডাঙ্গা থানায়। প্রশাসনের সঠিক তদন্ত অনুসারের অবৈধ স্বর্ণের দাবির জন্য অবশ্যই হাসানকে পুলিশের আটক করা উচিত বলে জানান সাফায়াতের পরিবার।