কাশ্মীরে অবাধে যাতায়াত করবে চীন, চিন্তিত ভারত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:০৮:৪১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
  • ৭৪১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

তিব্বতে বৈজ্ঞানিক অভিযান চালিয়ে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরকেও অন্তর্ভুক্ত করে ফেলল বেইজিং। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ৪ হাজার মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কিংহাই-তিব্বত মালভূমির উপর কতটা পড়ছে, তা জানতে এই অভিযান চালাবে চীন। ১৯৭০ সালে এই ধরনের অভিযান শেষবারের মতো হয়েছিল। এত বছর পর ফের এই অভিযান চালাতে চলেছে চীন। আর ফলে এখন এই দিকেই তাকিয়ে পুরো বিশ্ব।

সিএএস ইনস্টিটিউট কিংহাই-তিব্বত প্লেটো রিসার্চের ডিরেক্টর বলেন, সবশেষে যখন সমীক্ষা হয়েছিল, তারপর জলবায়ুর অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। তাতে এই মালভূমির উপর কী প্রভাব পড়েছে, তা খতিয়ে দেখাটা জরুরি। কারণ, তবেই আমরা বুঝতে পারব, কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে আমাদের। কিন্তু বিষয়টিকে এতটা হালকাভাবে নিতে নারাজ ভারত।

ভারত সরকারিভাবে বিবৃতি না দিলেও জানা গেছে- বেইজিংয়ের এই পদক্ষেপে মোটেই খুশি নয় নয়াদিল্লি। কারণ এই সমীক্ষা চালাতে গেলে আগামী ৫ থেকে ১০ বছর পাক অধিকৃত কাশ্মীরের অবাধ যাতায়াত থাকবে চীনের ওই বৈজ্ঞানিক দলের। কারণ, সিয়াচেন হিমবাহ এবং কারাকোরাম পর্বতের একাংশ এই অর্থনৈতিক করিডরের অন্তর্গত। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনই আগ বাড়িয়ে মন্তব্য করতে নারাজ ভারত। তবে মন্তব্য না করলেও, এই বিষয়ে চীন কি সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কিংবা পদক্ষেপ কী আছে তা সবটাই নজরে রাখছে ভারত।

সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কাশ্মীরে অবাধে যাতায়াত করবে চীন, চিন্তিত ভারত !

আপডেট সময় : ১১:০৮:৪১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

তিব্বতে বৈজ্ঞানিক অভিযান চালিয়ে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরকেও অন্তর্ভুক্ত করে ফেলল বেইজিং। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ৪ হাজার মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কিংহাই-তিব্বত মালভূমির উপর কতটা পড়ছে, তা জানতে এই অভিযান চালাবে চীন। ১৯৭০ সালে এই ধরনের অভিযান শেষবারের মতো হয়েছিল। এত বছর পর ফের এই অভিযান চালাতে চলেছে চীন। আর ফলে এখন এই দিকেই তাকিয়ে পুরো বিশ্ব।

সিএএস ইনস্টিটিউট কিংহাই-তিব্বত প্লেটো রিসার্চের ডিরেক্টর বলেন, সবশেষে যখন সমীক্ষা হয়েছিল, তারপর জলবায়ুর অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। তাতে এই মালভূমির উপর কী প্রভাব পড়েছে, তা খতিয়ে দেখাটা জরুরি। কারণ, তবেই আমরা বুঝতে পারব, কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে আমাদের। কিন্তু বিষয়টিকে এতটা হালকাভাবে নিতে নারাজ ভারত।

ভারত সরকারিভাবে বিবৃতি না দিলেও জানা গেছে- বেইজিংয়ের এই পদক্ষেপে মোটেই খুশি নয় নয়াদিল্লি। কারণ এই সমীক্ষা চালাতে গেলে আগামী ৫ থেকে ১০ বছর পাক অধিকৃত কাশ্মীরের অবাধ যাতায়াত থাকবে চীনের ওই বৈজ্ঞানিক দলের। কারণ, সিয়াচেন হিমবাহ এবং কারাকোরাম পর্বতের একাংশ এই অর্থনৈতিক করিডরের অন্তর্গত। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনই আগ বাড়িয়ে মন্তব্য করতে নারাজ ভারত। তবে মন্তব্য না করলেও, এই বিষয়ে চীন কি সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কিংবা পদক্ষেপ কী আছে তা সবটাই নজরে রাখছে ভারত।

সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।