শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন Logo বিনামূল্যে বাইসাইকেল পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাঁদপুর সদরের ৫২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা  Logo বীরগঞ্জে ৪টি ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১টি ইউনিয়ন শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষণা

ইঞ্জিনিয়ার ছেলের ‘অমানবিক’ কীর্তি!

  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮৪৬ বার পড়া হয়েছে

পাত্র ইঞ্জিনিয়ার। মোটা বেতন।

মাথার ওপর পাকা ছাদ। নিশ্চিন্ত আশ্রয়। মেয়ের জন্য আর কিই বা চাই! ভেবেছিলেন কাজলের বাবা-মা। কে জানত, সেই আশ্রয়ই মাত্র সাত দিনে, কোল থেকে কেড়ে নেবে আদরের মেয়েকে?

বিয়ের বয়স মোটে সাত দিন। এরই মধ্যে শেষ একটি জীবন। আরেকজন, গরাদের ওপারে।   বাড়ি আগে ছিল একতলা। বিয়ের কথাবার্তা শুরুর পরই, নতুন করে সব ভেঙেচুরে দোতলা তোলা হয়। সবটাই লিংকনের টাকায়। IBM-এ কর্মরত M.Tech ইঞ্জিনিয়ার ছেলের মাস গেলে পকেটে ঢুকত মোটা টাকা মাইনে। তাতেই ঠাঁটবাট। বৌভাতেও কম ধুমধাম হয়নি।

সব ছিল। মাথার ওপর ছাদ, ভাল ইনকাম। কিন্তু এরপরও চাহিদার শেষ ছিল না। তাই তো, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের দরকার পড়ে, শ্বশুরবাড়ি থেকে ১০ লাখ টাকা পণ। নিজের টাকায় নয়, বৌয়ের বাড়ির টাকায় কিনতে হয় গাড়ি। আর দিতে না চাইলে! মারধর, অত্যাচার!

তবে বিয়ের আগে থেকেই বাড়িতে অশান্তি চলত। বাবা-ছেলের মধ্যেও ছিল বিবাদ। বাবা নারায়ণ দাস একসময় বিদেশে চাকরি করতেন। কলকাতায় ফিরে আসার পর বাগুইআটিতে বাড়ির সামনেই ছোট স্টেশনারি দোকান খোলেন। অভিযোগ, বছরখানেক আগে সেই দোকান বন্ধ করিয়ে দেয় ছেলে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট

ইঞ্জিনিয়ার ছেলের ‘অমানবিক’ কীর্তি!

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬

পাত্র ইঞ্জিনিয়ার। মোটা বেতন।

মাথার ওপর পাকা ছাদ। নিশ্চিন্ত আশ্রয়। মেয়ের জন্য আর কিই বা চাই! ভেবেছিলেন কাজলের বাবা-মা। কে জানত, সেই আশ্রয়ই মাত্র সাত দিনে, কোল থেকে কেড়ে নেবে আদরের মেয়েকে?

বিয়ের বয়স মোটে সাত দিন। এরই মধ্যে শেষ একটি জীবন। আরেকজন, গরাদের ওপারে।   বাড়ি আগে ছিল একতলা। বিয়ের কথাবার্তা শুরুর পরই, নতুন করে সব ভেঙেচুরে দোতলা তোলা হয়। সবটাই লিংকনের টাকায়। IBM-এ কর্মরত M.Tech ইঞ্জিনিয়ার ছেলের মাস গেলে পকেটে ঢুকত মোটা টাকা মাইনে। তাতেই ঠাঁটবাট। বৌভাতেও কম ধুমধাম হয়নি।

সব ছিল। মাথার ওপর ছাদ, ভাল ইনকাম। কিন্তু এরপরও চাহিদার শেষ ছিল না। তাই তো, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের দরকার পড়ে, শ্বশুরবাড়ি থেকে ১০ লাখ টাকা পণ। নিজের টাকায় নয়, বৌয়ের বাড়ির টাকায় কিনতে হয় গাড়ি। আর দিতে না চাইলে! মারধর, অত্যাচার!

তবে বিয়ের আগে থেকেই বাড়িতে অশান্তি চলত। বাবা-ছেলের মধ্যেও ছিল বিবাদ। বাবা নারায়ণ দাস একসময় বিদেশে চাকরি করতেন। কলকাতায় ফিরে আসার পর বাগুইআটিতে বাড়ির সামনেই ছোট স্টেশনারি দোকান খোলেন। অভিযোগ, বছরখানেক আগে সেই দোকান বন্ধ করিয়ে দেয় ছেলে।