শিরোনাম :
Logo ‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে শোক দিবস পালন Logo বেরোবিতে শহিদ আবু সাঈদ মিউজিয়াম গেইট ও চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন Logo ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় আহত ১৬ Logo কিশোর অপরাধ দমনে চাঁদপুর জেলা পুলিশের কঠোর অবস্থান কিশোর অপরাধের ভয়াবহ পরিণতি উপলব্ধি করতে পারেন কেবল ভুক্তভোগী পিতা-মাতা ………….মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম Logo ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চাঁদপুর-২ আসনে)” এমপি প্রার্থী মুফতী মানসুর আহমদ সাকী Logo রাজশাহীর বাগমারায় বজ্রপাতে যুবক নিহত Logo মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীসহ রাজশাহীতে ২০ জন আটক Logo কয়রায় জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo রাকসুর তফসিল আদায়ে দ্রুত মাঠে নামার ঘোষণা রাবি ছাত্রশিবির সভাপতির Logo ইসলামী ব্যাংকগুলো শরিয়া অনুসরণ করলে তাদের এ দুর্দশা হতো না

ইঞ্জিনিয়ার ছেলের ‘অমানবিক’ কীর্তি!

  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮২৪ বার পড়া হয়েছে

পাত্র ইঞ্জিনিয়ার। মোটা বেতন।

মাথার ওপর পাকা ছাদ। নিশ্চিন্ত আশ্রয়। মেয়ের জন্য আর কিই বা চাই! ভেবেছিলেন কাজলের বাবা-মা। কে জানত, সেই আশ্রয়ই মাত্র সাত দিনে, কোল থেকে কেড়ে নেবে আদরের মেয়েকে?

বিয়ের বয়স মোটে সাত দিন। এরই মধ্যে শেষ একটি জীবন। আরেকজন, গরাদের ওপারে।   বাড়ি আগে ছিল একতলা। বিয়ের কথাবার্তা শুরুর পরই, নতুন করে সব ভেঙেচুরে দোতলা তোলা হয়। সবটাই লিংকনের টাকায়। IBM-এ কর্মরত M.Tech ইঞ্জিনিয়ার ছেলের মাস গেলে পকেটে ঢুকত মোটা টাকা মাইনে। তাতেই ঠাঁটবাট। বৌভাতেও কম ধুমধাম হয়নি।

সব ছিল। মাথার ওপর ছাদ, ভাল ইনকাম। কিন্তু এরপরও চাহিদার শেষ ছিল না। তাই তো, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের দরকার পড়ে, শ্বশুরবাড়ি থেকে ১০ লাখ টাকা পণ। নিজের টাকায় নয়, বৌয়ের বাড়ির টাকায় কিনতে হয় গাড়ি। আর দিতে না চাইলে! মারধর, অত্যাচার!

তবে বিয়ের আগে থেকেই বাড়িতে অশান্তি চলত। বাবা-ছেলের মধ্যেও ছিল বিবাদ। বাবা নারায়ণ দাস একসময় বিদেশে চাকরি করতেন। কলকাতায় ফিরে আসার পর বাগুইআটিতে বাড়ির সামনেই ছোট স্টেশনারি দোকান খোলেন। অভিযোগ, বছরখানেক আগে সেই দোকান বন্ধ করিয়ে দেয় ছেলে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে শোক দিবস পালন

ইঞ্জিনিয়ার ছেলের ‘অমানবিক’ কীর্তি!

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬

পাত্র ইঞ্জিনিয়ার। মোটা বেতন।

মাথার ওপর পাকা ছাদ। নিশ্চিন্ত আশ্রয়। মেয়ের জন্য আর কিই বা চাই! ভেবেছিলেন কাজলের বাবা-মা। কে জানত, সেই আশ্রয়ই মাত্র সাত দিনে, কোল থেকে কেড়ে নেবে আদরের মেয়েকে?

বিয়ের বয়স মোটে সাত দিন। এরই মধ্যে শেষ একটি জীবন। আরেকজন, গরাদের ওপারে।   বাড়ি আগে ছিল একতলা। বিয়ের কথাবার্তা শুরুর পরই, নতুন করে সব ভেঙেচুরে দোতলা তোলা হয়। সবটাই লিংকনের টাকায়। IBM-এ কর্মরত M.Tech ইঞ্জিনিয়ার ছেলের মাস গেলে পকেটে ঢুকত মোটা টাকা মাইনে। তাতেই ঠাঁটবাট। বৌভাতেও কম ধুমধাম হয়নি।

সব ছিল। মাথার ওপর ছাদ, ভাল ইনকাম। কিন্তু এরপরও চাহিদার শেষ ছিল না। তাই তো, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের দরকার পড়ে, শ্বশুরবাড়ি থেকে ১০ লাখ টাকা পণ। নিজের টাকায় নয়, বৌয়ের বাড়ির টাকায় কিনতে হয় গাড়ি। আর দিতে না চাইলে! মারধর, অত্যাচার!

তবে বিয়ের আগে থেকেই বাড়িতে অশান্তি চলত। বাবা-ছেলের মধ্যেও ছিল বিবাদ। বাবা নারায়ণ দাস একসময় বিদেশে চাকরি করতেন। কলকাতায় ফিরে আসার পর বাগুইআটিতে বাড়ির সামনেই ছোট স্টেশনারি দোকান খোলেন। অভিযোগ, বছরখানেক আগে সেই দোকান বন্ধ করিয়ে দেয় ছেলে।