রাজধানীর উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক: ডা. নাসির উদ্দীন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৮:৪০ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
  • ৭১১ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ আটজনের অবস্থা ‘ক্রিটিকাল’ (আশঙ্কাজনক) বলে জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দীন। বুধবার (২৩ জুলাই) বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দীন বলেন, মোট ৪৪ জন ভর্তি আছে। এর মধ্যে ৩৭ জন শিশু। দগ্ধ ১৩ জনের অবস্থা ‘সিভিয়ার’ এবং ২৩ জন ইন্টারমিডিয়েট। শেষ ধাপের রোগীরা দ্রুত সেরে উঠবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

সিঙ্গাপুর থেকে একজন চিকিৎসক এসেছেন। তিনিসহ এই হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের চিকিৎসকরা মিলে সমন্বিতভাবে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় রোগীদের অবস্থা মূল্যায়ন করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অবস্থার উন্নতি হলে ক্রিটিকাল ক্যাটাগরিতে থাকা রোগীকে সিভিয়ার ক্যাটাগরিতে নেওয়া হচ্ছে। একইভাবে সিভিয়ার হিসেবে বিবেচিত রোগীর অবস্থার অবনতি হলে তাকে ক্রিটিকাল ক্যাটাগরিতে নেওয়া হয়।

বার্ন ইন্সটিটিউটে এ পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান পরিচালক। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার রাতে একজনের মৃত্যু হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাজধানীর উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক: ডা. নাসির উদ্দীন

আপডেট সময় : ০৬:৩৮:৪০ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫

রাজধানীর উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ আটজনের অবস্থা ‘ক্রিটিকাল’ (আশঙ্কাজনক) বলে জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দীন। বুধবার (২৩ জুলাই) বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দীন বলেন, মোট ৪৪ জন ভর্তি আছে। এর মধ্যে ৩৭ জন শিশু। দগ্ধ ১৩ জনের অবস্থা ‘সিভিয়ার’ এবং ২৩ জন ইন্টারমিডিয়েট। শেষ ধাপের রোগীরা দ্রুত সেরে উঠবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

সিঙ্গাপুর থেকে একজন চিকিৎসক এসেছেন। তিনিসহ এই হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের চিকিৎসকরা মিলে সমন্বিতভাবে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় রোগীদের অবস্থা মূল্যায়ন করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অবস্থার উন্নতি হলে ক্রিটিকাল ক্যাটাগরিতে থাকা রোগীকে সিভিয়ার ক্যাটাগরিতে নেওয়া হচ্ছে। একইভাবে সিভিয়ার হিসেবে বিবেচিত রোগীর অবস্থার অবনতি হলে তাকে ক্রিটিকাল ক্যাটাগরিতে নেওয়া হয়।

বার্ন ইন্সটিটিউটে এ পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান পরিচালক। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার রাতে একজনের মৃত্যু হয়।