আফগানিস্তানে কয়লা খনি ধসে ৬ জনের মৃত্যু, আহত ১৮

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৯:০৯:১১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
  • ৭১১ বার পড়া হয়েছে

উত্তর আফগানিস্তানে মঙ্গলবার একটি কয়লা খনি ধসে অন্তত ছয় খনি শ্রমিকের মৃত্যু ও ১৮ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে কাবুল থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।

উত্তর আফগানিস্তানের বাগলান অঞ্চলে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। এখানে গত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেকটি কয়লা খনি ধসে কমপক্ষে ১০ জন খনি শ্রমিক মারা গিয়েছিলেন।

কাবুল থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

প্রাদেশিক তথ্য ও সংস্কৃতি কার্যালয়ের প্রধান সৈয়দ মুস্তাফা হাশিমি এএফপিকে বলেন, খনির একটি অংশ ‘হঠাৎ ধসে পড়ে’, যার ফলে ছয় জন নিহত ও ১৮ জন আহত হয়েছেন।

তিনি আরো বলেন, আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আফগানিস্তানে কয়লা ছাড়াও মার্বেল, খনিজ, সোনা, লিথিয়াম ও মূল্যবান পাথর খনি রয়েছে।

খনিজ সম্পদের ওপর খুব কম তদারকি থাকায় খনিগুলোতে প্রায়শই মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে। খনি শ্রমিকরা প্রায়শই পর্যাপ্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম ছাড়াই কাজ করে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বরে, উত্তরাঞ্চলের আরেকটি প্রদেশ সামাঙ্গানে একটি ধসে পড়া কয়লা খনিতে ২২ জন শ্রমিক আটকা পড়েছিলেন।

তবে কয়েক ঘন্টা পরে তাদের উদ্ধার করা হয়েছিল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আফগানিস্তানে কয়লা খনি ধসে ৬ জনের মৃত্যু, আহত ১৮

আপডেট সময় : ০৯:০৯:১১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫

উত্তর আফগানিস্তানে মঙ্গলবার একটি কয়লা খনি ধসে অন্তত ছয় খনি শ্রমিকের মৃত্যু ও ১৮ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে কাবুল থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।

উত্তর আফগানিস্তানের বাগলান অঞ্চলে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। এখানে গত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেকটি কয়লা খনি ধসে কমপক্ষে ১০ জন খনি শ্রমিক মারা গিয়েছিলেন।

কাবুল থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

প্রাদেশিক তথ্য ও সংস্কৃতি কার্যালয়ের প্রধান সৈয়দ মুস্তাফা হাশিমি এএফপিকে বলেন, খনির একটি অংশ ‘হঠাৎ ধসে পড়ে’, যার ফলে ছয় জন নিহত ও ১৮ জন আহত হয়েছেন।

তিনি আরো বলেন, আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আফগানিস্তানে কয়লা ছাড়াও মার্বেল, খনিজ, সোনা, লিথিয়াম ও মূল্যবান পাথর খনি রয়েছে।

খনিজ সম্পদের ওপর খুব কম তদারকি থাকায় খনিগুলোতে প্রায়শই মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে। খনি শ্রমিকরা প্রায়শই পর্যাপ্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম ছাড়াই কাজ করে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বরে, উত্তরাঞ্চলের আরেকটি প্রদেশ সামাঙ্গানে একটি ধসে পড়া কয়লা খনিতে ২২ জন শ্রমিক আটকা পড়েছিলেন।

তবে কয়েক ঘন্টা পরে তাদের উদ্ধার করা হয়েছিল।