শিরোনাম :
Logo মৃত্যুদণ্ড বজায় রেখে গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন Logo সিরাজদিখানে মরহুম হাজী জয়নাল আবেদীন মাষ্টার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের দুটি ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত Logo ঢাকায় হামলার প্রতিবাদে খুবিতে প্রকৌশল অধিকার দাবিতে মানববন্ধন Logo চিকিৎসার অভাবে মানবেতর জীবন যাপন করছেন প্রবাসফেরত ইসমাইল হোসেন Logo চিত্রা-নড়াইল জেলা ছাত্রকল্যাণ ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বে আরমান ও বোরহান Logo চাঁদপুর সদরের জনবান্ধব ইউএনও সাখাওয়াত জামিল সৈকতকে লক্ষ্মীপুরের এডিসি পদে বদলী Logo বেরোবিতে ভর্তি পরীক্ষার আসন বরাদ্দে অনিময়ের অভিযোগ ; প্রশাসন বলছে শিক্ষার্থীদের বুঝার ভুল Logo প্রকাশিত হয়েছে কবি ও কথাসাহিত্যিক নুরুন্নাহার মুন্নির সাহিত্য পত্রিকা ‘আখ্যান’ Logo পলাশবাড়ী পৌর এলাকায় জমি জবর দখলের অভিযোগ Logo প্রবাসফেরত ইসমাইলের পাশে দাঁড়ালেন এনসিপি নেতা ডা. আরিফুল ইসলাম

ভারত থেকে আসবে ৫৩ টাকা দরে আরও ৫০ হাজার টন চাল

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০৮:০৬:১৯ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • ৭৮০ বার পড়া হয়েছে
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ৫৩ টাকা ২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে, যার মোট খরচ হবে ২৬৫ কোটি ৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ আমদানি অনুমোদন দেওয়া হয়।

আগে থেকেই ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, এবং সিঙ্গাপুর থেকে চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ভারত থেকে দুটি দফায় ৫০ হাজার টন করে মোট ১ লাখ টন চাল, পাকিস্তান ও সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন করে, এবং ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এবার, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। ভারতের এম/এস বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট থেকে এই চাল আমদানি করা হবে। প্রতি মেট্রিক টন চালের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৩৪.৫৫ মার্কিন ডলার, যার ফলে ৫০ হাজার টন চাল আমদানির মোট খরচ দাঁড়াবে ২ কোটি ১৭ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৬৫ কোটি ৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকা)।

এছাড়া, গত ১১ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরের অ্যাগ্রো কর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই, এলটিডি থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যার মূল্য ৪৩৪.৭৭ মার্কিন ডলার প্রতি মেট্রিক টনে এবং মোট ব্যয় ছিল ২৬৫ কোটি ২০ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। এর আগেও পাকিস্তান থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল, যার জন্য ব্যয় ছিল ৩০৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

এতে, সরকার খাদ্য মজুত বাড়িয়ে বিতরণ ব্যবস্থাকে সচল রাখতে চায় এবং সাধারণ মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্য সরবরাহে স্বস্তি আনতে চায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মৃত্যুদণ্ড বজায় রেখে গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

ভারত থেকে আসবে ৫৩ টাকা দরে আরও ৫০ হাজার টন চাল

আপডেট সময় : ০৮:০৬:১৯ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ৫৩ টাকা ২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে, যার মোট খরচ হবে ২৬৫ কোটি ৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ আমদানি অনুমোদন দেওয়া হয়।

আগে থেকেই ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, এবং সিঙ্গাপুর থেকে চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ভারত থেকে দুটি দফায় ৫০ হাজার টন করে মোট ১ লাখ টন চাল, পাকিস্তান ও সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন করে, এবং ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এবার, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। ভারতের এম/এস বগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট থেকে এই চাল আমদানি করা হবে। প্রতি মেট্রিক টন চালের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৩৪.৫৫ মার্কিন ডলার, যার ফলে ৫০ হাজার টন চাল আমদানির মোট খরচ দাঁড়াবে ২ কোটি ১৭ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৬৫ কোটি ৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকা)।

এছাড়া, গত ১১ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরের অ্যাগ্রো কর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই, এলটিডি থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যার মূল্য ৪৩৪.৭৭ মার্কিন ডলার প্রতি মেট্রিক টনে এবং মোট ব্যয় ছিল ২৬৫ কোটি ২০ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। এর আগেও পাকিস্তান থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল, যার জন্য ব্যয় ছিল ৩০৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

এতে, সরকার খাদ্য মজুত বাড়িয়ে বিতরণ ব্যবস্থাকে সচল রাখতে চায় এবং সাধারণ মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্য সরবরাহে স্বস্তি আনতে চায়।