শিরোনাম :
Logo আপনি কি নিঃস্বার্থ নাকি স্বার্থপর? Logo বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে সাতক্ষীরায় স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ মত প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত Logo সাতক্ষীরায় নানান কর্মসূচির মধ্যদিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত Logo ইবিতে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নিয়ে পরিচিতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত Logo পলাশবাড়ীতে দুই উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ Logo কচুয়ায় বড়দৈল গ্রামে মাদক বিরোধী গনমিছিল ও আলোচনা সভা! Logo উৎসবমুখর পরিবেশে ইবির সাংবাদিকতা বিভাগে নবীনবরণ ! Logo চাঁদপুর বড় স্টেশনে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ওয়ার্ড বিএনপি’র সেক্রেটারি সহ আহত ৩ : আটক-২ Logo চাঁদপুর সদরে শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ! Logo জাকসু নির্বাচনের মনোনয়পত্র সংগ্রহ, বাড়লো সময়

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, ৯৮ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার সচল

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৪:১৫ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪
  • ৭৬৫ বার পড়া হয়েছে

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে প্লাবিত ১১ জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়াই মোবাইল কোম্পানির ডুবে থাকা টাওয়ারগুলো ফের সচল হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৯৮ শতাংশ টাওয়ার কাজ করছে।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অস্থায়ী পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত হালনাগাদ করা তথ্য অনুযায়ী, এখনও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে এমন জেলার সংখ্যা ১১টি।

জেলাগুলো হলো: নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সিলেট ও কক্সবাজার।এর মধ্যে নোয়াখালী জেলায় ৭১টি, লক্ষ্মীপুর জেলায় ২০টি, ফেনী জেলায় ৭৩টি, কুমিল্লা জেলায় ১৮টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ২৪টি, চট্টগ্রাম জেলায় ২৭টি, খাগড়াছড়ি জেলায় ৭টি, হবিগঞ্জ জেলায় ১৩টি, মৌলভীবাজার জেলায় ৯টি, সিলেট জেলায় ২৭টি ও কক্সবাজার জেলায় ১১টিসহ মোট ৩০০টি টাওয়ার অচল হয়ে আছে।

বন্যাকবলিত ১১ জেলায় মোট টাওয়ার রয়েছে ১৪ হাজার ৫৫১টি। যার মধ্যে এখন সচল রয়েছে ১৪ হাজার ২৫১টি। অর্থাৎ অচল টাওয়ারের পরিমাণ ২.১ শতাংশ।

এমন পরিস্থিতিতে বাকি অচল টাওয়ারগুলো সচল করার জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর অংশ হিসেবে মোবাইল অপারেটর এবং টাওয়ারকো অপারেটরদের টেকনিক্যাল লোকবল, নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি ইত্যাদি পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে বিভিন্ন সহযোগিতা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, ভারত থেকে নেমে আসা ঢল এবং টানা বৃষ্টির কারণে পানিতে ডুবে যায় দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ১৫টির বেশি জেলা। পানির পরিমাণ ও উচ্চতা বেশি হওয়ায় এসব এলাকার মোবাইল অপারেটর কোম্পানির টাওয়ারগুলোও ডুবে যায়। ফলে গত ২২ আগস্ট থেকে অচল হতে থাকে টাওয়ারের সংযোগ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আপনি কি নিঃস্বার্থ নাকি স্বার্থপর?

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, ৯৮ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার সচল

আপডেট সময় : ০৫:৫৪:১৫ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে প্লাবিত ১১ জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়াই মোবাইল কোম্পানির ডুবে থাকা টাওয়ারগুলো ফের সচল হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৯৮ শতাংশ টাওয়ার কাজ করছে।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অস্থায়ী পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত হালনাগাদ করা তথ্য অনুযায়ী, এখনও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে এমন জেলার সংখ্যা ১১টি।

জেলাগুলো হলো: নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সিলেট ও কক্সবাজার।এর মধ্যে নোয়াখালী জেলায় ৭১টি, লক্ষ্মীপুর জেলায় ২০টি, ফেনী জেলায় ৭৩টি, কুমিল্লা জেলায় ১৮টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ২৪টি, চট্টগ্রাম জেলায় ২৭টি, খাগড়াছড়ি জেলায় ৭টি, হবিগঞ্জ জেলায় ১৩টি, মৌলভীবাজার জেলায় ৯টি, সিলেট জেলায় ২৭টি ও কক্সবাজার জেলায় ১১টিসহ মোট ৩০০টি টাওয়ার অচল হয়ে আছে।

বন্যাকবলিত ১১ জেলায় মোট টাওয়ার রয়েছে ১৪ হাজার ৫৫১টি। যার মধ্যে এখন সচল রয়েছে ১৪ হাজার ২৫১টি। অর্থাৎ অচল টাওয়ারের পরিমাণ ২.১ শতাংশ।

এমন পরিস্থিতিতে বাকি অচল টাওয়ারগুলো সচল করার জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর অংশ হিসেবে মোবাইল অপারেটর এবং টাওয়ারকো অপারেটরদের টেকনিক্যাল লোকবল, নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি ইত্যাদি পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে বিভিন্ন সহযোগিতা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, ভারত থেকে নেমে আসা ঢল এবং টানা বৃষ্টির কারণে পানিতে ডুবে যায় দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ১৫টির বেশি জেলা। পানির পরিমাণ ও উচ্চতা বেশি হওয়ায় এসব এলাকার মোবাইল অপারেটর কোম্পানির টাওয়ারগুলোও ডুবে যায়। ফলে গত ২২ আগস্ট থেকে অচল হতে থাকে টাওয়ারের সংযোগ।