খবরটি জানার পর পূর্ণিমা বলছেন, এটা তার ক্যারিয়ারের বড় অর্জন। এই সুখবর শোনার পর অনুভূতি প্রকাশ করে পূর্ণিমা বলেন, যখন সেন্সর সদস্য হওয়ার চিঠি পেয়েছি আমি কিছুটা অবাক হয়েছি। এত বছরের ক্যারিয়ারে বড় প্রাপ্তি ও গর্বের। কারণ, আগে যখন সিনেমা সেন্সরে জমা হতো, তখন কিছুটা নার্ভাস লাগত। জানার আগ্রহ থাকত আমার সিনেমাটি আনকাট পাস হয়েছে কি না। এখন সেই সেন্সরের বোর্ডের সদস্য হয়ে আমি বিভিন্ন ধরনের সিনেমা উপভোগ করতে পারব। এতে সম্মানিতবোধ করছি। সেন্সর বোর্ডের সদস্য হওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে পূর্ণিমা বলেন, কখনো সেন্সর বোর্ডের সদস্য হতে পারব এটা মনেই হয়নি। ওখানে যাওয়ার জন্য যথাযথ যোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছি মনে করি না। তবু আমাকে রাখা হয়েছে এবং সম্মান জানানো হয়েছে। আমি আমার দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকব।
এবারের ঈদে ‘আহারে জীবন’ নামের একটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে পূর্ণিমার। বর্তমানে নতুন কোনো কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন কি না জানতে চাইলে অভিনেত্রী বলেন, না। আপাতত বলার মতো তেমন কিছু নেই। তবে একটা কথা বলতে চাই, অনেকেই মনে করেন আমি কাজ করছি না। সেদিন একজন বলল, অনেকে নাকি আবার যোগাযোগ করতেও ভয় পান। কিন্তু ভাই, আমি কাজ করতে চাই। আমি যেহেতু একজন অভিনেত্রী তাই সবার আগে কাজটাকে গুরুত্ব দেব। সেন্সর বোর্ড সূত্রে জানা যায়, নতুন এই বোর্ডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তথ্যসচিব। তিনি আগামী এক বছর সেন্সর বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন। সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগম।